‘আমার লাগি তোমার বাড়ি গোলাপও লাগাইও’ গান শুনতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন শ্রোতারা। গানটি টিকটকে রীতিমতো ভাইরাল হয়েছে। অনেকে গানটি জুড়ে দিয়ে টিকটকে ভিডিও বানাচ্ছেন।
আলোচিত গানটি গেয়েছেন, লিখেছেন ও সুর করেছেন তরুণ সংগীতশিল্পী তাফসির। গত ২৫ জানুয়ারি নিজের ইউটিউব চ্যানেলে গানটি প্রকাশ করেছেন এই শিল্পী।
গানের অংশবিশেষ ছড়িয়ে পড়েছে টিকটকে। আঁখি নামের এক টিকটকার গানটি নিয়ে টিকটকে ভিডিও বানিয়েছেন। ভিডিওটি প্রায় ৫ লাখবার দেখা হয়েছে। ১৩ হাজারের বেশি মন্তব্য এসেছে।
টিকটকে ভাইরাল হওয়ার পর ইউটিউবেও গানটির শ্রোতা বাড়তে থাকে। অনেকে টিকটক থেকে ইউটিউবে গিয়ে পুরো গানটি শুনছেন।
ইউটিউবে সংগীত ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশ থেকে শীর্ষে রয়েছে ‘আমার লাগি তোমার বাড়ি গোলাপও লাগাইও’। গানের ভিডিওটি তিন সপ্তাহের ব্যবধানে ইউটিউবে ১ কোটি ১০ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে।
ইউটিউবে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার মন্তব্য জমা পড়েছে। এর মধ্যে মৌ নামের আরেক শ্রোতা লিখেছেন, ‘টিকটক না থাকলে তো এত সুন্দর গানের সাথে পরিচয় হতো না। গানটা যে দিনে কতবার শুনি, হিসাব নেই।’
নিঝুম আক্তার নামের এক শ্রোতা লিখেছেন, ‘কেন জানি না, শিল্পীর মায়ায় পড়ে গেলাম।’ রাসেল রহমান নামের আরেক শ্রোতা লিখেছেন, ‘আমার মনে হয়, এখনকার সময়ের সাথে গানটার অনেক মিল আছে। গানটার মধ্যে না–বলা অনেক জীবনকাহিনি রয়েছে।’
এর আগে ‘সোনার তরী’, ‘সখীর প্রেমে পাগল হয়ে গেছি’সহ বেশ কয়েকটি গান প্রকাশ করেছেন তাফসির।
আরও পড়ুনচলো ভুলে যাই: কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে পারশার গানটি ‘ভাইরাল’০১ আগস্ট ২০২৪.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ট কটক
এছাড়াও পড়ুন:
বন্দরে ডেভিল হান্ট অভিযানে ছাত্রলীগ নেতা মানু গ্রেপ্তার
বন্দরে অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে বন্দর থানা ছাত্রলীগের ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাঈনউদ্দিন মানু (৪২)কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত ছাত্রলীগ নেতা মাঈনউদ্দিন মানু বন্দর থানার শাহীমসজিদ এলাকার মৃত আব্দুল খালেক মিয়ার ছেলে।
গ্রেপ্তারকৃতকে বৃহস্পিতবার (২৭ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে বন্দর থানায় দায়েরকৃত ১৮(২)২৫ নং মামলায় বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত নং-৬এ প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারী) রাতে বন্দর থানা শাহীমসজিদ এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট সকাল ১১টায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় কদম রসুল কলেজের গেইট এর সামনে আন্দোলনরত অবস্থায় উক্ত আসামীসহ এজাহার নামীয় ১নং আসামী হইতে ২৯ নং আসামী ও তাদের সহযোগী অজ্ঞাতনামা আসামীরা ভিকটিমকে উক্ত স্থানে পাইয়া বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হইয়া পিটিয়ে ও কোপিয়ে শরীরের বিভিন্নস্থানে রক্তাক্ত জখম করে। তখন বাদীর ডাক চিৎকার শুনিয়া এলাকার ছাত্র জনতা ও সাধারণ জনগন আগাইয়া আসিলে আসামীগন বাদীকে প্রকাশ্যে খুন-জখমের হুমকি প্রদান করিয়া ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।