৪৪তম বিসিএসের সাধারণ ও কারিগরি/পেশাগত উভয় ক্যাডারের প্রার্থীদের ২৬ ফেব্রুয়ারির নির্ধারিত মৌখিক পরীক্ষার সূচি পরিবর্তন করা হয়েছে। পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) মাসুমা আফরীন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৪৪তম বিসিএসের সাধারণ ও কারিগরি/পেশাগত উভয় ক্যাডারের প্রার্থীদের ২৬ ফেব্রুয়ারির নির্ধারিত মৌখিক পরীক্ষা অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হয়েছে। ওই দিনের মৌখিক পরীক্ষা আগামী ৬ মার্চ সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণসংক্রান্ত অন্যান্য শর্ত অপরিবর্তিত থাকবে।

আরও পড়ুনবিসিএসে নন–ক্যাডার নিয়োগপদ্ধতি সহজ করছে পিএসসি৫ ঘণ্টা আগে

৪৪তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষায় সাময়িকভাবে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে সাধারণ ও কারিগরি/পেশাগত উভয় ক্যাডারের প্রার্থীদের মধ্য থেকে ৯০০ জন রেজিস্ট্রেশন নম্বরধারী প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে। সরকারি কর্ম কমিশনের প্রধান কার্যালয় আগারগাঁও, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে।

আরও পড়ুনএইচএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ, শুরু ২৬ জুন২ ঘণ্টা আগে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ম খ ক পর ক ষ

এছাড়াও পড়ুন:

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপককে পাঁচ বছরের জন্য অব্যাহতি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক মুসতাক আহমেদকে পাঁচ বছরের জন্য একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

আর্থিক অনিয়ম, একাডেমিক পরিসরে দুর্নীতিসহ নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ৯ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের ৫৩৭তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আজ মঙ্গলবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অব্যাহতির পাশাপাশি পরবর্তী পদোন্নতির তারিখ থেকে পাঁচ বছরের জন্য তাঁর পদোন্নতি ও বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট স্থগিত করা হয়েছে। তাঁর কাছে বিভাগের পাওনাদি বিষয়ে পত্র ইস্যু করার ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে তা পরিশোধ করতে হবে। পাঁচ বছর তিনি অন্য কোথাও চাকরি বা খণ্ডকালীন শিক্ষকতা বা কোনো দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না এবং এই পাঁচ বছর সক্রিয় চাকরি হিসেবেও গণ্য করা হবে না।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অধ্যাপক মুসতাক আহমেদ বিভাগের সভাপতির দায়িত্বে থাকাকালীন বিভাগের আয়-ব্যয়ের নিরীক্ষার বিষয়ে গঠিত কমিটির প্রতিবেদন এবং তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগের স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের আনীত অভিযোগ তদন্ত করতে গঠিত কমিটির প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

অর্থ আত্মসাৎ, ছাত্রলীগ নেতাকে ভুয়া প্রত্যয়নপত্র প্রদান, একাডেমিক পরিসরে দুর্নীতিসহ নানা অভিযোগে গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর অধ্যাপক মুসতাক আহমেদের অপসারণ দাবি করেন স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও বিভাগের কার্যালয়ে লিখিতভাবে স্নাতক পর্যায়ের ২০৯ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১৯২ শিক্ষার্থী তাঁর অপসারণের দাবির পক্ষে অভিযোগপত্রের সংযুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ