তারুণ্যের উৎসব ম্যারাথনে দ্বিতীয় হাবিপ্রবির শিক্ষার্থী
Published: 19th, February 2025 GMT
নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে দিনাজপুরে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ উপলক্ষ্যে মিনি ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের ২২ ব্যাচের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন (আসিফ)। তিনি নির্ধারিত দশ কিলোমিটার পথ ৩১ মিনিটে শেষ করেন।
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে গোর-এ-শহিদ বড় মাঠ থেকে শুরু হয়ে জাতীয় উদ্যান রামসাগরে গিয়ে ম্যারাথন প্রতিযোগিতাটি শেষ হয়।
এ প্রতিযোগিতায় হাবিপ্রবির ২২ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। আব্দুল্লাহ আল মামুন ছাড়াও ষষ্ঠ স্থান অর্জন করেন মার্কেটিং বিভাগের শেখ ফরিদ এবং নবম স্থান অর্জন করেন কৃষি অনুষদের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী মনোতোষ কুজুর। এছাড়া অন্তত ১০ জন শিক্ষার্থী সেরা ৫০-এ ছিলেন।
ম্যারাথন প্রতিযোগিতা শেষে অংশগ্রহণকারী হাবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা শরীর চর্চা শিক্ষা বিভাগের পরিচালক মো.
এ সময় উপাচার্য এনামউল্ল্যা বলেন, “শিক্ষার্থীদের এসব অর্জন আমাদের গর্বিত করে। পড়াশুনার পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য বিকাশে এ ধরনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে বেশি বেশি জড়িত হতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করা হবে।”
ঢাকা/সংগ্রাম/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
কানাডার টরেন্টোতে বাংলা বর্ষবরণ উৎসব
উৎসবমুখর ও বর্ণিল আয়োজনের মধ্যে দিয়ে কানাডার টরেন্টোতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বাংলা বর্ষবরণ উৎসব ১৪৩২। কর্মময় একঘেয়েমি জীবন থেকে বেরিয়ে এসে প্রবাসী বাঙালিরা আনন্দ উৎসবে মেতেছিলেন অন্যরকম এক মিলনমেলায়।
স্থানীয় সময় রোববার দুপুর ১টায় মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হয় শপার্স ওয়ার্ল্ড এর পার্কিং লট থেকে। এসময় প্রচুর সংখ্যক অভিবাসী বাঙালি পায়ে হেঁটে টায়রা এভিনিউ ধরে সমবেত হন ডেন্টনিয়া পার্ক শহীদ মিনার পাদদেশে।
টরেন্টোর বাঙালি অধ্যুষিত এলাকা ডেন্টোনিয়া পার্কে বৈশাখের রঙ, ভালবাসার রঙ, আড্ডার রঙ, লোকজ ভাবনা, বাংলার ঐতিহ্য ও আনুষ্ঠানিকতায় একে অপরের সান্নিধ্যে শ্রদ্ধা, ভালবাসা বিনিময়ের মাধ্যমে হৃদয়-মন ভরে উঠেছিল প্রবাসী জীবনের আনন্দ জয়গানে। এদিন শিশু কিশোরদের হাতে মুখ ও মুখোশ নিয়ে ছিল বৈশাখী মঙ্গলশোভা যাত্রা।
আয়োজকরা জানান, নবপ্রজন্মের কাছে আবহমান বাংলার কৃষ্টি ইতিহাস, ঐতিহ্য ও জাতীয় স্বত্ত্বাকে তুলে ধরাই ছিল বাংলা বর্ষবরণ উৎসবের মূল লক্ষ্য।