Samakal:
2025-02-27@12:46:48 GMT

হৃদয় খানের সংসার ভাঙার খবর এলো

Published: 19th, February 2025 GMT

হৃদয় খানের সংসার ভাঙার খবর এলো

গানের পাশাপাশি ব্যক্তিজীবন নিয়েও আলোচনা থাকেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী হৃদয় খান। বিশেষ করে বারবার বিয়ে ও বিচ্ছেদের কারণে সংবাদমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছেন তিনি।

ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে নিজের চেয়ে বয়সে বড় দেশের জনপ্রিয় মডেল অভিনেত্রী সুজানা জাফরকে বিয়ে করে চারদিকে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন হৃদয় খান। ২০১৫ সালের ১ আগস্ট সুজানাকে বিয়ে করেন এই সংগীতশিল্পী। এরপর ২০১৬ সালের ৬ এপ্রিল তাঁদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়।

সুজানার সঙ্গে ডিভোর্সের কিছুদিন পরই ২০১৭ সালের ১০ সেপ্টেম্বর পারিবারিক আয়োজনে হুমায়রাকে বিয়ে করেন হৃদয় খান। এবার জানা গেল, হৃদয় খান ও হুমায়রার সংসারও ভেঙেছে।

বিয়ের কয়েক বছর সংসার করলেও হৃদয় খানের আচরণ ও জীবনযাপনে অতিষ্ঠ হয়ে তাঁকে ডিভোর্স দিয়েছেন হুমায়রা নিজেই। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে হৃদয় খানের এক পারিবারিক সূত্র।

সূত্র জানায়, অনেক আগেই হৃদয় খান ও হুমায়রার ডিভোর্স হয়েছে। হৃদয়ের ওপর নানা কারণে বিরক্ত হয়ে হুমায়রা ডিভোর্স লেটার পাঠিয়েছেন। হৃদয় ও তার পরিবার ডিভোর্সের বিষয়টি গোপন রেখেছে।

বিষয়টি জানতে হৃদয় খানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি খুব সেনসেটিভ, তাই এটি নিয়ে আপাতত কোনো কথা বলতে চাই না। অন্য কোনো কথা থাকলে বলুন।’

এ সম্পর্কে হৃদয় খানের বাবা সংগীত পরিচালক রিপন খানকে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কোনো কথা বলতে চাই না। হৃদয়ের সঙ্গেও এ ব্যাপারে আমার কোনো আলোচনা হয়নি। বিষয়টি নিয়ে আমি কথা বলতে ইচ্ছুক নই।’

হুমায়রার সঙ্গে এটি ছিল হৃদয় খানের তৃতীয় বিয়ে। এর আগেও পূর্ণিমা আকতার নামের এক মেয়েকে বিয়ে করেছিলেন হৃদয়।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব ষয়ট

এছাড়াও পড়ুন:

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে কত টাকা পাচ্ছে বাংলাদেশ

শিরোপা জয়ের স্বপ্ন নিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির নবম আসরে অংশ নিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে ভারত ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পরপর দুই ম্যাচে পরাজয়ের ফলে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই বিদায় নিশ্চিত হয় টাইগারদের। এরপর পাকিস্তানের বিপক্ষে শেষ ম্যাচে সান্ত্বনার জয় পাওয়ার সুযোগ থাকলেও বৃষ্টির কারণে সেটিও পরিত্যক্ত হয়। এই ম্যাচের পর ‘এ’ গ্রুপে এক পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানে থেকে আসর শেষ করেছে বাংলাদেশ। সমান এক পয়েন্ট পেলেও নেট রানরেটে পিছিয়ে থাকায় পয়েন্ট তালিকার একেবারে তলানিতে অবস্থান করছে স্বাগতিক পাকিস্তান। অন্যদিকে, ভারত ও নিউজিল্যান্ড চার পয়েন্ট করে নিয়ে শীর্ষ দুইটি স্থান দখল করেছে।

টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ের পর বাংলাদেশ ঠিক কত অর্থ পাচ্ছে, সেটি নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই কৌতূহল তৈরি হয়েছে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য আইসিসি মোট ৬.৯ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৮৪ কোটি টাকা) প্রাইজমানি বরাদ্দ করেছে। প্রতিটি দল অংশগ্রহণের জন্য পেয়েছে ১ লাখ ২৫ হাজার ডলার (প্রায় ১ কোটি ৫১ লাখ টাকা)। এছাড়া, গ্রুপপর্বে প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য বরাদ্দ ছিল ৩৪ হাজার ডলার (প্রায় ৪১ লাখ টাকা)। তবে বাংলাদেশ কোনো ম্যাচ না জেতায় জয়সংক্রান্ত বোনাস পায়নি।

বাংলাদেশ নিজেদের গ্রুপে তৃতীয় স্থানে থেকে আসর শেষ করায় সপ্তম কিংবা অষ্টম স্থানে অবস্থান করলে পাবে ১ লাখ ৪০ হাজার ডলার (প্রায় ১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা)। সব মিলিয়ে টাইগারদের আয় দাঁড়াতে পারে ৩-৫ কোটি টাকার মধ্যে। এর মধ্যে ইংল্যান্ড যদি দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যায় তাহলে বাংলাদেশ ছয়েও চলে আসতে পারে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের পুরস্কারের পরিমানও বেড়ে যাবে। প্রাইজমানি হিসেবে ৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার বা প্রায় ৪ কোটি ২২ লাখ ৮৮ হাজার টাকা পেতে পারে বাংলাদেশ।

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন দলের জন্য বরাদ্দ করেছে ২২ লাখ ৪০ হাজার ডলার (প্রায় ২৭ কোটি টাকা), আর রানার্সআপ দল পাবে ১১ লাখ ২০ হাজার ডলার (প্রায় ১৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা)। সেমিফাইনালে বিদায় নেওয়া দুই দল পাবে ৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার (প্রায় ৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকা) করে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ