গানের পাশাপাশি ব্যক্তিজীবন নিয়েও আলোচনা থাকেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী হৃদয় খান। বিশেষ করে বারবার বিয়ে ও বিচ্ছেদের কারণে সংবাদমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছেন তিনি।
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে নিজের চেয়ে বয়সে বড় দেশের জনপ্রিয় মডেল অভিনেত্রী সুজানা জাফরকে বিয়ে করে চারদিকে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন হৃদয় খান। ২০১৫ সালের ১ আগস্ট সুজানাকে বিয়ে করেন এই সংগীতশিল্পী। এরপর ২০১৬ সালের ৬ এপ্রিল তাঁদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়।
সুজানার সঙ্গে ডিভোর্সের কিছুদিন পরই ২০১৭ সালের ১০ সেপ্টেম্বর পারিবারিক আয়োজনে হুমায়রাকে বিয়ে করেন হৃদয় খান। এবার জানা গেল, হৃদয় খান ও হুমায়রার সংসারও ভেঙেছে।
বিয়ের কয়েক বছর সংসার করলেও হৃদয় খানের আচরণ ও জীবনযাপনে অতিষ্ঠ হয়ে তাঁকে ডিভোর্স দিয়েছেন হুমায়রা নিজেই। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে হৃদয় খানের এক পারিবারিক সূত্র।
সূত্র জানায়, অনেক আগেই হৃদয় খান ও হুমায়রার ডিভোর্স হয়েছে। হৃদয়ের ওপর নানা কারণে বিরক্ত হয়ে হুমায়রা ডিভোর্স লেটার পাঠিয়েছেন। হৃদয় ও তার পরিবার ডিভোর্সের বিষয়টি গোপন রেখেছে।
বিষয়টি জানতে হৃদয় খানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি খুব সেনসেটিভ, তাই এটি নিয়ে আপাতত কোনো কথা বলতে চাই না। অন্য কোনো কথা থাকলে বলুন।’
এ সম্পর্কে হৃদয় খানের বাবা সংগীত পরিচালক রিপন খানকে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কোনো কথা বলতে চাই না। হৃদয়ের সঙ্গেও এ ব্যাপারে আমার কোনো আলোচনা হয়নি। বিষয়টি নিয়ে আমি কথা বলতে ইচ্ছুক নই।’
হুমায়রার সঙ্গে এটি ছিল হৃদয় খানের তৃতীয় বিয়ে। এর আগেও পূর্ণিমা আকতার নামের এক মেয়েকে বিয়ে করেছিলেন হৃদয়।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব ষয়ট
এছাড়াও পড়ুন:
পেহেলগামে হামলার পর ভারতে পিএসএলের সম্প্রচার বন্ধ
ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে দ্বন্দ্ব বাধলেই সেটার প্রভাব পড়ে খেলাধুলায়। এবারও ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার ঘটনায় দুই দেশের মধ্যে নতুন করে বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে। এর জেরে ভারতে পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) সম্প্রচার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে পেহেলগামে গত মঙ্গলবার কয়েকজন বন্দুকধারী নিরীহ মানুষের ওপর হামলা চালান। এতে ২৫ ভারতীয়সহ ২৬ জন প্রাণ হারান, আহত হন ১০ জন।
এ ঘটনায় পাকিস্তানের মদদ আছে বলে মনে করছে ভারত সরকার। এরই মধ্যে হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করেছে বিদ্রোহী গ্রুপ দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (টিআরএফ), যাদেরকে পাকিস্তানি জঙ্গিগোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈয়বার একটি শাখা মনে করে ভারত সরকার।
এ বছর ভারতের কোনো টিভি চ্যানেল ও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে আর পিএসএল দেখা যাবে না