Samakal:
2025-02-20@20:10:40 GMT

কঙ্কালসার শহীদ মিনার

Published: 18th, February 2025 GMT

কঙ্কালসার শহীদ মিনার

বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার আমশট্ট গ্রামের শহীদ মিনারটির কাঠামো ছাড়া আর কিছুই নেই। দীর্ঘদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে থাকলেও সংস্কারের উদ্যোগ নেই। কঙ্কালসার শহীদ মিনারটি কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। 
গোবিন্দপুর ইউনিয়নের আমশট্ট গ্রামে নব্বইয়ের দশকে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র নির্মাণকাজ শুরু হয়। ওই সময় গ্রামবাসীর দাবির মুখে নির্মাণকাজের ঠিকাদার আমশট্ট হাটখোলায় একটি শহীদ মিনার নির্মাণ করে দেন। নব্বইয়ের দশক থেকে এলাকার কয়েক গ্রামের মানুষ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসে ওই শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করে আসছেন। শহীদ মিনারের গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্বন্ধে জানতে পারতেন। দীর্ঘদিন শহীদ মিনারটি কোনো প্রকার সংস্কার না করায় প্লাস্টার উঠে রডগুলো বেরিয়ে গেছে। একটি মিনার সম্পূর্ণভাবে ভেঙে পড়েছে। মিনারটির কঙ্কাল দাঁড়িয়ে আছে। একটি মিনার সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে।
আমশট্ট গ্রামের সাহিত্যিক প্রভাষক মতিয়ার রহমান দেওয়ান পলাশ বলেন, ভাষার মর্যাদা রক্ষায় যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের স্মরণে নির্মিত শহীদ মিনারের বেহাল আমাদের পীড়া দেয়। শহীদদের মর্যাদা রক্ষায় শহীদ মিনারের দ্রুত সংস্কার করা প্রয়োজন। 
চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন মল্লিক জানান, গ্রামের প্রথম শহীদ মিনারটি কোনো রকমে দাঁড়িয়ে আছে। ইউনিয়ন পরিষদের রাজস্ব আয় না থাকায় সংস্কার করা সম্ভব হচ্ছে না। আমশট্ট হাটের আয় থেকে শিগগিরই মিনারটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
ইউএনও শাহরুখ খান বলেন, এ উপজেলায় নতুন যোগদান করেছি। শহীদ মিনারটির বিষয়ে তেমন কিছুই জানি না। খোঁজ নিয়ে দ্রুত সংস্কারের ব্যবস্থা নেব।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

কঙ্কালসার শহীদ মিনার

বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার আমশট্ট গ্রামের শহীদ মিনারটির কাঠামো ছাড়া আর কিছুই নেই। দীর্ঘদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে থাকলেও সংস্কারের উদ্যোগ নেই। কঙ্কালসার শহীদ মিনারটি কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। 
গোবিন্দপুর ইউনিয়নের আমশট্ট গ্রামে নব্বইয়ের দশকে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র নির্মাণকাজ শুরু হয়। ওই সময় গ্রামবাসীর দাবির মুখে নির্মাণকাজের ঠিকাদার আমশট্ট হাটখোলায় একটি শহীদ মিনার নির্মাণ করে দেন। নব্বইয়ের দশক থেকে এলাকার কয়েক গ্রামের মানুষ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসে ওই শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করে আসছেন। শহীদ মিনারের গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্বন্ধে জানতে পারতেন। দীর্ঘদিন শহীদ মিনারটি কোনো প্রকার সংস্কার না করায় প্লাস্টার উঠে রডগুলো বেরিয়ে গেছে। একটি মিনার সম্পূর্ণভাবে ভেঙে পড়েছে। মিনারটির কঙ্কাল দাঁড়িয়ে আছে। একটি মিনার সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে।
আমশট্ট গ্রামের সাহিত্যিক প্রভাষক মতিয়ার রহমান দেওয়ান পলাশ বলেন, ভাষার মর্যাদা রক্ষায় যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের স্মরণে নির্মিত শহীদ মিনারের বেহাল আমাদের পীড়া দেয়। শহীদদের মর্যাদা রক্ষায় শহীদ মিনারের দ্রুত সংস্কার করা প্রয়োজন। 
চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন মল্লিক জানান, গ্রামের প্রথম শহীদ মিনারটি কোনো রকমে দাঁড়িয়ে আছে। ইউনিয়ন পরিষদের রাজস্ব আয় না থাকায় সংস্কার করা সম্ভব হচ্ছে না। আমশট্ট হাটের আয় থেকে শিগগিরই মিনারটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
ইউএনও শাহরুখ খান বলেন, এ উপজেলায় নতুন যোগদান করেছি। শহীদ মিনারটির বিষয়ে তেমন কিছুই জানি না। খোঁজ নিয়ে দ্রুত সংস্কারের ব্যবস্থা নেব।

সম্পর্কিত নিবন্ধ