মবাক্রান্ত সংস্কৃতি: সরকার দর্শক হয়েই থাকবে?
Published: 18th, February 2025 GMT
গত ছয় মাসে বাংলাদেশে অনেক উৎসব, আয়োজন, মেলা, অনুষ্ঠান হুমকি দিয়ে বা হামলা-ভাঙচুরের মাধ্যমে বন্ধ করা হয়েছে। বিশেষ করে গত এক সপ্তাহে প্রায় প্রতিদিন বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে মব তৈরি করে কোনো না কোনো অনুষ্ঠান, উৎসব বন্ধ করা হয়েছে।
উৎসব এবং নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ঋতুরাজ বসন্তকে বরণ করা এ অঞ্চলের দীর্ঘদিনের রীতি। গাছে গাছে গজিয়ে ওঠা নতুন পাতা ও ফুলে রাঙিয়ে দেওয়া প্রকৃতিকে স্বাগত জানানো হয়। কিন্তু এবার বসন্ত উৎসব আগের মতো উদযাপন করা যায়নি। কেন যায়নি, তা বুঝতে কিছু ঘটনার উল্লেখ প্রাসঙ্গিক হতে পারে।
ঢাকায় জাতীয় বসন্ত উৎসব উদযাপন পরিষদ এবার তিনটি স্থানে ‘বসন্ত উৎসব’ পালনের কর্মসূচি নিয়েছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বকুলতলা ও পুরান ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্কের আয়োজন ঠিকঠাক করা গেলেও, উত্তরার অনুষ্ঠানটি হতে পারেনি; আয়োজকদের ভাষায়– কিছু লোকের হুমকির কারণে। চট্টগ্রামে রেলওয়ের মালিকানাধীন সিআরবি শিরীষতলায় কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে আবৃত্তি সংগঠন প্রমার বসন্ত উৎসব মাঝপথেই বন্ধ হয়ে যায় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ‘অনিবার্য কারণবশত’ মাঠ ব্যবহারের অনুমতি বাতিল করলে। একই দিনে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে ফুলের দোকান ভাঙচুর করা হয়েছে; জেলার গোপালপুর উপজেলায় নির্ধারিত ঘুড়ি উৎসব বাতিল হয়েছে উৎসববিরোধী লিফলেট বিতরণের পর।
১৫ ফেব্রুয়ারি বন্ধ করা হয়েছে ‘ঢাকা মহানগর নাট্য উৎসব’। হুমকিতে বন্ধ করা হয়েছে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কাশীপুরের মধ্য নরসিংহপুর গ্রামের সাধুসঙ্গ ও লালন মেলা। টাঙ্গাইলের সখীপুরে ফাইলা পাগলার (ফালুচান শাহ) মেলা বন্ধ করেছে যৌথ বাহিনী। এর আগে বন্ধ করা হয় বছরের পর বছর ধরে হয়ে আসা মাদারীপুরের কালকিনির কুণ্ডুবাড়ির কালীপূজা মেলা।
অমর একুশে বইমেলাতেও ঘটেছে নানা ঘটনা। নারীবাদী লেখিকা তসলিমা নাসরীনের বই প্রকাশ ও বিক্রি করায় আক্রমণ হয়েছে ‘সব্যসাচী’ প্রকাশনা স্টলের ওপর। পরে স্টলটি বন্ধ করে প্রকাশককে নেওয়া হয়েছে জেলে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে কবি সোহেল হাসান গালিবকে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, বইমেলায় প্রকাশিত একটি বইয়ে অন্তর্ভুক্ত কবিতায় ‘মহানবীকে কটাক্ষ’ করা হয়েছে। আরেকটি ঘটনায় মবের হুমকির মুখে বইমেলা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে নারীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা পণ্য স্যানিটারি ন্যাপকিনের স্টল। তবে সামাজিক মাধ্যমে এ নিয়ে ব্যাপক প্রতিবাদ হলে কর্তৃপক্ষ নিজেই সেই পণ্য সরবরাহের প্রতিশ্রুতি দেয়।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটেছে আরও অদ্ভুত ঘটনা। সিন্ডিকেট সভায় সেখানকার হলসহ ১৯টি স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়, যেখানে মাত্র দুটোর নামের সঙ্গে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্পর্ক ছিল। কিন্তু বাকিগুলো ছিল বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী ড.
ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ করলে আমরা যে চিত্র পাই তাকে এক ধরনের কালচারাল জেনোসাইড বলা যায়। আমাদের এই ভূখণ্ড সাংস্কৃতিকভাবে অত্যন্ত শক্তিশালী ও বৈচিত্র্যময়। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনেক স্কলার ছুটে এসেছেন এই বৈচিত্র্য নিয়ে গবেষণা করতে। অনেকেই স্থায়ীভাবে এ দেশে বসবাসের সিদ্ধান্তও নিয়েছেন। কিন্তু এই শক্তি ও সৌন্দর্যকেই হামলার লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে; মুছে দেওয়ার চেষ্টা চলছে।
প্রশ্ন হতে পারে, অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র ও সমাজ গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতাসীন হওয়া সরকার তাহলে কী করছে? এর সহজ উত্তর হতে পারে, সরকার হিরো-ডেভিল গেম খেলছে। সরকারের প্রশংসা করলে হিরো; তা না হলেই ফ্যাসিস্টের দোসর অথবা ডেভিল। প্রধান উপদেষ্টা বাংলা একাডেমির ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন বটে, কিন্তু সংস্কৃতি উপদেষ্টা ‘সমঝোতা’ পলিসি নিয়ে দু-একটি জায়গায় ক্ষত মেরামতের প্রচেষ্টায় আছেন। এমনকি কারা বিরোধিতা করছে, কেন বিরোধিতা করছে, সেটি না খুঁজে অনুষ্ঠান বন্ধ বা পণ্ড হওয়ার পুরো দায় চাপানোর চেষ্টা করছেন আয়োজকদের ওপর। বলছেন, হুমকিদাতারা আয়োজকদের পছন্দ করছেন না; তাই আপত্তি তুলছেন।
অধিকাংশ ঘটনায় হুমকিদাতা বা হামলাকারীরা আগেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি জানান দিয়েছেন। কিন্তু এক প্রকার ফৌজদারি অপরাধ হলেও, তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। ঘটনা ঘটার পর নিন্দা এবং দুঃখ প্রকাশ করা হচ্ছে। তাতেই যেন সরকারের কাজ শেষ!
অনেকেই সামাজিক মাধ্যমে মন্তব্য করছেন, সরকারের নিয়ন্ত্রণে অনেক কিছুই নেই। আবার কেউ কেউ বলছেন, একটি ছায়া সরকার সব পরিচালনা করছে। এগুলো সরকারকে আলোচনা থেকে সরিয়ে রাখার কৌশল। সরকার যদি এগুলোর বিহিত করতে না পারে, তা সরাসরি বললেই তো হয়। এতে অন্তত সরকারের এক প্রকার জবাবদিহি হবে; জনগণও নিজ করণীয় ঠিক করতে পারবে।
আমি দৃঢ়ভাবে মনে করি, এ সরকার কোনোভাবেই অরাজনৈতিক নয়; সম্পূর্ণ রাজনৈতিক সরকার। হয়তো নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দলের সরকার নয়। কিন্তু হিড়িক তুলে উৎসব-অনুষ্ঠান বন্ধ করা নিঃসন্দেহে অরাজনৈতিক বিষয় নয়। এসব নিয়ে রাষ্ট্রীয় বক্তব্য যে নেই, এটিও রাজনীতির অংশ। সরকার কোন জায়গায় কথা বলছে, কোন জায়গায় কথা বলছে না; কাদের বিরুদ্ধে কথা বলছে, কাদের বিরুদ্ধে কথা বলছে না; নিশ্চিতভাবে তা সরকারের রাজনৈতিক আদর্শের পরিচায়ক।
এখানে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো, কোনো গোষ্ঠীর পছন্দ-অপছন্দ কি সংস্কৃতির গতিপথ নির্ধারণ করে? এ বিষয়ে সনদ বিতরণ করার দায়িত্ব কি সরকার ওই গোষ্ঠীর হাতে ছেড়ে দিয়েছে? হিরো-ডেভিল সনদও কি তবে এই প্রক্রিয়ার অংশ? কোনো দেশের সরকার কি তার নাগরিকদের ইচ্ছামতো তকমা দিতে পারে? কিংবা অন্যরা তকমা দিয়ে কারও আনুষ্ঠান বন্ধ করলে তাদের পক্ষে কি সরকার সাফাই গাইতে পারে? এ দেশে কি ‘সমঝোতা’র নাগরদোলাতেই চলতে থাকবে উৎসব-অনুষ্ঠানের চরকি?
মব আসলে কোনো হুজুগে বিষয় নয়। কারা মব করছে, কেন করছে– এটি বোঝা দুরূহ নয়। সরকার জানছে না, বুঝছে না– বিষয়টি কিন্তু এমন নয়। মব বর্তমানে একটি গোষ্ঠীর আদর্শিক ব্যানার থেকেই হচ্ছে এবং রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আন্দোলন ঠেকাতে সরকার নিজেও মবকে উৎসাহিত করছে।
আমরা আপাতত এটুকু বলতে পারি, জনগণ সবই দেখছে ও বুঝতে পারছে। এই দেখা ও বোঝার ফল শেষমেশ কী দাঁড়ায়– ইতিহাসে তার নজিরও তো কম নেই।
জোবাইদা নাসরীন: শিক্ষক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
zobaidanasreen@gmail.com
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: বসন ত উৎসব র জন ত ক অন ষ ঠ ন সরক র র
এছাড়াও পড়ুন:
বেসরকারি সংস্থায় বড় নিয়োগ, পদ ৩৯৯
বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সোসিও ইকোনমিক হেলথ এডুকেশন অর্গানাইজেশন/সিও, ঝিনাইদহ জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি ১৩ ক্যাটাগরির পদে ৩৯৯ জনকে নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের সরাসরি/কুরিয়ার/ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
১. পদের নাম: পরিচালক, প্রশাসন ও মানবসম্পদ
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: আলোচনা সাপেক্ষে
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
২. পদের নাম: সহকারী পরিচালক, প্রশাসন ও মানবসম্পদ
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: আলোচনা সাপেক্ষে
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
৩. পদের নাম: সহকারী পরিচালক, ঋণ কর্মসূচি
পদসংখ্যা: ৩
যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ৭০,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, রাত্রিযাপন ভাতা, খাদ্য ভাতা, মোবাইল বিলসহ মোট ৫,৩০০ টাকাসহ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ আছে।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
৪. পদের নাম: জোনাল ম্যানেজার, ঋণ কর্মসূচি
পদসংখ্যা: ৪
যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ৬০,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, রাত্রিযাপন ভাতা, খাদ্য ভাতা, মোবাইল বিলসহ মোট ৫,৩০০ টাকাসহ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ২৪,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ আছে।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
৫. পদের নাম: আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক
পদসংখ্যা: ৭
যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ৪৫,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, রাত্রিযাপন ভাতা, খাদ্য ভাতা, মোবাইল বিলসহ মোট ৪,৬০০ টাকাসহ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ১৮,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ আছে।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
৬. পদের নাম: সিনিয়র শাখা ব্যবস্থাপক
পদসংখ্যা: ২০
যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। অধিকতর অভিজ্ঞ প্রার্থীর ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ৩৭,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, রাত্রিযাপন ভাতা, খাদ্য ভাতা, মোবাইল বিলসহ মোট ৩,৪০০ টাকাসহ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ১২,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ আছে।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
চীনে আইইএলটিএস ছাড়াই স্কলারশিপে মাস্টার্স-পিএইচডির সুযোগ৭. পদের নাম: আইটি অফিসার
পদসংখ্যা: ৩
যোগ্যতা: সিএসই ডিগ্রি থাকতে হবে। অধিকতর অভিজ্ঞ প্রার্থীর ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে পাঁচ বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ঋণ কার্যক্রমে ব্যবহৃত সফটওয়্যার, কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এবং অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশন পরিচালনা ও প্রশিক্ষণ প্রদানের দক্ষতা থাকতে হবে, বিশেষ করে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল ও পাওয়ারপয়েন্ট সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ৩০,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে মোবাইল বিলসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্য হবেন।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
৮. পদের নাম: জোনাল হিসাবরক্ষক
পদসংখ্যা: ৫
যোগ্যতা: বিকম/এমকম ডিগ্রি থাকতে হবে। অধিকতর অভিজ্ঞ প্রার্থীর ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে/প্রধান কার্যালয়ের হিসাব বিভাগে কমপক্ষে দুই থেকে পাঁচ বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ২৭,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে খাদ্য ভাতা বাবদ ১ হাজার ৫০০ টাকা প্রাপ্য হবেন।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুনপল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনে বড় নিয়োগ, পদ ১৩৩০২৫ মার্চ ২০২৫৯. পদের নাম: অডিট ও মনিটরিং অফিসার
পদসংখ্যা: ৫
যোগ্যতা: বিকম/এমকম ডিগ্রি থাকতে হবে। অধিকতর অভিজ্ঞ প্রার্থীর ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে পাঁচ বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ২৭,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে খাদ্য ভাতা, যাত্রিযাপন ও মোবাইল বিল বাবদ ১ হাজার ৫০০ টাকা প্রাপ্য হবেন। আলাদাভাবে প্রকৃত জ্বালানি বিল দেওয়া হবে।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
১০. পদের নাম: শাখা হিসাবরক্ষক
পদসংখ্যা: ২০
যোগ্যতা: বিকম/এমকম ডিগ্রি থাকতে হবে। অধিকতর অভিজ্ঞ প্রার্থীর ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে পাঁচ বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ২৩,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, খাদ্য ভাতা ও মোবাইল বিল বাবদ ১ হাজার ৭০০ টাকা প্রাপ্য হবেন।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
১১. পদের নাম: সহকারী শাখা হিসাবরক্ষক
পদসংখ্যা: ৩০
যোগ্যতা: বিকম/এমকম ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রথম তিন মাস প্রশিক্ষণকালে ১৬,০০০ টাকা; পরবর্তী ৬ মাস প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ২০,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, খাদ্য ভাতা ও মোবাইল বিল বাবদ ১ হাজার ৫০০ টাকা প্রাপ্য হবেন।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
১২. পদের নাম: সিনিয়র ফিল্ড অফিসার
পদসংখ্যা: ১৫০
যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। অধিকতর অভিজ্ঞ প্রার্থীর ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য। এমআরএ সনদপ্রাপ্ত যেকোনো জাতীয় পর্যায়ের এনজিওর ঋণ কর্মসূচিতে স্ব-পদে কমপক্ষে দুই থেকে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ২৩,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, খাদ্য ভাতা ও মোবাইল বিল বাবদ ২ হাজার ১০০ টাকা প্রাপ্য হবেন।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুননেসকোতে চাকরি, গাড়ির সঙ্গে বেতন ১ লাখ ৭৫ হাজার২১ ঘণ্টা আগে১৩. পদের নাম: ফিল্ড অফিসার
পদসংখ্যা: ১৫০
যোগ্যতা: এইচএসসি পাস অথবা স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন-ভাতা: প্রথম তিন মাস প্রশিক্ষণকালে ১৮,০০০ টাকা; পরবর্তী ৬ মাস প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ২০,০০০ টাকা। এ ছাড়া প্রতি মাসে জ্বালানি বিল, খাদ্য ভাতা ও মোবাইল বিল বাবদ ১ হাজার ৬০০ টাকা প্রাপ্য হবেন। লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সাপেক্ষে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ৯,০০০ টাকা পর্যন্ত ইনসেনটিভ পাওয়ার সুযোগ আছে।
সুযোগ-সুবিধা: চাকরি স্থায়ীকরণ হওয়ার পর সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, দুর্ঘটনাঝুঁকি, কর্মী কল্যাণ সুবিধা, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, দূরত্ব ভাতা, অর্জিত ছুটি ভোগ না করার বিপরীতে সুবিধা প্রদান, আবাসিক সুবিধা ও একনাগাড়ে ২৫ বছর সংস্থায় চাকরি করলে চাকরি শেষে এক বছর পর্যন্ত প্রতি মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। এ ছাড়া মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ ঋণসহ অন্যান্য ঋণসুবিধা বিদ্যমান এবং কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, ইনসেনটিভ ও পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
আবেদন যেভাবেআগ্রহী প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, বিগত সংস্থায় চাকরির নিয়োগপত্র, স্থায়ীকরণ চিঠি, বদলি চিঠি, বেতন শিটের কপি, নাগরিক সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্মসনদসহ উল্লিখিত সব কাগজপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, সদ্য তোলা দুই কপি রঙিন পাসপোর্ট সাইজের ছবি ও নিজ ব্যবহৃত সচল মোবাইল নম্বর উল্লেখ করে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র সরাসরি/কুরিয়ার/ডাকযোগে পাঠাতে হবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই লিংকে জানা যাবে।
আরও পড়ুনচট্টগ্রাম ওয়াসায় চাকরি, বেতন ছাড়াও আছে সার্বক্ষণিক গাড়ির সুবিধা২৫ মার্চ ২০২৫আবেদন ফিআবেদন ফি বাবদ ১ থেকে ৫ নম্বর পদের জন্য ১৫০ টাকা; ৬ থেকে ১০ নম্বর পদের জন্য ১০০ টাকা এবং ১১ থেকে ১৩ নম্বর পদের জন্য ৫০ টাকা সিও, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, ঝিনাইদহ শাখা চলতি হিসাব নম্বর: ২৪০৭০০১০৩৭০৭৪ অথবা সিও, এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি, ঝিনাইদহ শাখা এসএনডি হিসাব নম্বর: ৫০৩৫৩৬8০০০০০০০৪-এ অনলাইনের মাধ্যমে জমা করে জমার স্লিপ আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা: পরিচালক, মানবসম্পদ বিভাগ, সিও, প্রধান কার্যালয়, সার্কিট হাউস রোড, চাকলাপাড়া, ঝিনাইদহ-৭৩০০।
আবেদনের শেষ সময়: ২৪ এপ্রিল ২০২৫।
আরও পড়ুনপল্লী উন্নয়ন বোর্ডে নবম ও দশম গ্রেডে নিয়োগ, পদ ৯০২৬ মার্চ ২০২৫