দক্ষিণ ভারতীয় সিনেমার জগতে বেশ পরিচিত নাম রেজিনা ক্যাসেন্দ্রা। বলিউডেও ক্রমে পরিচিতি পাচ্ছেন এই নায়িকা। হিন্দিতেও বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য কাজ করেছেন। তবে দীর্ঘদিন ধরে বলিউড আর দক্ষিণি ছবিকে ঘিরে যে তুলনা টানা হয়, এই নায়িকার তাতে প্রবল আপত্তি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এ বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন তিনি।
৬ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পাওয়া ‘বিদামুয়ার্চি’ ছবির গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্রে রেজিনাকে দেখা গেছে। এমন একটি ছবির অংশ হতে পেরে উৎফুল্ল রেজিনা। তার ওপর এই ছবির মূল নায়ক অজিতের মতো সুপারস্টার। আর কী লাগে! ভারতীয় গণমাধ্যম অমর উজালাকে এক সাক্ষাৎকারে রেজিনা বলেন, ‘এ ছবিতে আমার অভিনীত চরিত্রটি বেশ মনে ধরেছে। অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয়, হাসিখুশি, বিন্দাস এক মেয়ের চরিত্রে আমি অভিনয় করেছি। চরিত্রটি আমার খুব প্রিয় হয়ে উঠেছে।’
অজিতের মতো তারকার সঙ্গে কাজ করা প্রসঙ্গে রেজিনার ভাষ্য, ‘মানুষ হিসেবে উনি দারুণ। তাঁর সঙ্গে কাজ করতে আমার একদমই অসুবিধা হয়নি। আসলে উনি আমাদের সবাইকে আপন করে কাজটা সহজ করে দিয়েছিলেন। সেটে দেখে কখনো মনে হতো না যে উনি এত বড় সুপারস্টার। এমনকি এই ছবির শুটিং চলাকালে উনি আমাদের সবার জন্য রান্না করেছিলেন।’
রেজিনা ক্যাসেন্দ্রা.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
প্রকাশিত প্রতিবদেন নিয়ে ঢাকা জেলা পুলিশের ব্যাখা
'পুলিশকে বাঁচাতে প্রশ্নবিদ্ধ প্রতিবেদন, শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ' শিরোনামে বৃহস্পতিবার সমকালে প্রকাশিত প্রতিবেদনের একটি অংশের ব্যাখা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাকা জেলা পুলিশ। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. খায়রুল আলম স্বাক্ষরিত পত্রে গতকাল বলা হয়-বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার উপর হামলা ও হত্যার ঘটনার মামলাসমূহ পুলিশ অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করছে। ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্তদের গ্রেপ্তারে পুলিশ সচেষ্ট। মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলমান। তদন্তে যাদেরই সম্পৃক্ততা পাওয়া যাচ্ছে তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে আমরা বদ্ধপরিকর।
‘পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বাঁচাতে এমন বিতর্কিত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে’–এই উদ্ধৃতির প্রতিবাদ জানানো হয়। সংশ্লিষ্ট ঘটনায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এরই মধ্যে তিনজন পুলিশ সদস্যের সম্পৃক্ততার তথ্য থাকায় তাদেরকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করেছেন। অন্যদের বিরুদ্ধে তদন্তের কাজ চলমান।
বাংলাদেশ পুলিশ জনাকাঙ্খা পূরণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। পুলিশ সদস্যরা নিজেরা নির্ঘুম থেকে জনগণের শান্তির ঘুম নিশ্চিত করে, ঈদ-পূজা-পার্বনের আনন্দ উপভোগ করা থেকে পরিবার-পরিজনকে বঞ্চিত করে জনগণের আনন্দ উপভোগ নিশ্চিত করে। করোনাকালে মানবিক বিপর্যয়ের সময় পুলিশ নিজের জীবন বিপন্ন করে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি এরকম অজস্র উদাহরণ রয়েছে। এছাড়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অগ্রগতির বিষয়ে পুলিশ পরিদর্শক মোঃ হেলাল উদ্দিন কোনও কথা বলেননি।