চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলতে দল নিয়ে দেশ ছাড়ার আগে আশার কথা শুনিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন। বলে গেছেন, চ্যাম্পিয়ন হতে চান। অনেকেরই নিশ্চয়ই এই কথা বিশ্বাস হয়নি। কেউ কেউ হয়তো হেসেছেনও।

তবে বাংলাদেশের বাইরেও এমন একজন আছেন, যিনি নাজমুলদের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালে দেখছেন—ভারতের সাবেক স্পিনার মুরালি কার্তিক। ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ক্রিকবাজের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে বিশেষ আয়োজনে এ কথা বলেছেন তিনি।

আরও পড়ুনদেখে নিন চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সূচি২ ঘণ্টা আগে

এবারের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে কোন দল চ্যাম্পিয়ন হতে পারে, ডার্ক হর্স কে, সর্বোচ্চ রান করতে পারেন কে—সাবেক ক্রিকেটার, সাংবাদিক ও ধারাভাষ্যকারদের নিয়ে নিজেদের ইউটিউব চ্যানেলে এসব ভবিষ্যদ্বাণীর আয়োজন করেছে ক্রিকবাজ। সেখানে বাংলাদেশকে নিয়ে আশার কথা বলেছেন মুরালি কার্তিক।

ভারতের সাবেক ক্রিকেটার মুরালি কার্তিক.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের দাবি

হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার এবং চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে স্মারকলিপি দিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা–কর্মচারী। 

বৃহস্পতিবার ২৮ হাজার ৩০৭ কর্মীর সই করা এক হাজার ৪২৮ পৃষ্ঠার এই স্মারকলিপি উপদেষ্টার দপ্তরে জমা দেওয়া হয়। 

এতে বলা হয়, সংস্কার দাবির কারণে মাঠপর্যায়ে কোনো কর্মসূচি না থাকা সত্ত্বেও গত ১৬ অক্টোবর পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) ১০ জন কর্মকর্তাকে বিনা নোটিশে চাকরিচ্যুত করে। একই দিন তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। পরদিন সকাল থেকে শুরু হয় কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার এবং আরও ১৪ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয়। এই ঘটনায় সমিতির কর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশার জন্ম দেয়, যার ফলে কিছু এলাকায় সাময়িক বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটে।

স্মারকলিপি আরও বলা হয়, আরইবি এখনও মামলা, চাকরিচ্যুতি, বদলি, সাসপেন্ড বিভিন্ন হয়রানিমূলক পদক্ষেপ অব্যাহত রেখেছে। শুধু স্মারকলিপিতে সই দেওয়ার কারণেও সম্প্রতি মাদারীপুর ও রাজশাহীর কর্মকর্তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রায় অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সংযুক্ত করে তদন্তের নামে হয়রানি ও শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা চলছে। চাকরি হারিয়ে, মামলা ও জেল-জুলুমের শিকার হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো খুবই মানবেতর জীবনযাপন করছে। এমনকি ক্ষতিগ্রস্তদের ছেলেমেয়ের পড়াশোনাও চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। এর আগে গত ২৫ জানুয়ারি সমিতির ৩০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীর সই করা স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। 

স্মারকলিপিতে মামলা প্রত্যাহার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের দাবি জানানো হয়েছে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ