মোহামেডান সমর্থক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি হয়েছেন এসএম আলমগীর আবুল এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন এফএম রফিক উদ্দিন। সোমবার মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় কমিটির এক সভায় ২০২৫–২০২৬ মেয়াদে ৪১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হয়েছে।

এতে সিনিয়র সহ-সভাপতি হয়েছেন হাবিবুর রশিদ হাবিব। কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন- সহ-সভাপতি  নূরুল হক মোল্লা, হাজী মো.

আবু তাহের, মেসবাহউদ্দিন আহমেদ, জুবায়ের কবীর চৌধুরী, প্রফেসর ড. ফরিদ উদ্দিন, ফজলে রুবাইয়াত, রোকনুজ্জামান দিপু, যুগ্ম সম্পাদক আনিসুর রহমান বাবু, গিয়াস উদ্দিন মানিক, সাংগঠনিক সম্পাদক নাসির উদ্দিন বাবু, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক সফিউদ্দিন আহমেদ, আব্দুস সাত্তার, আল আমিন।

অর্থ সম্পাদক হয়েছেন এরশাদুল আলম, সহ-অর্থ সম্পাদক ফারুক আহম্মদ, প্রচার সম্পাদক মামুন হোসেন, সহ প্রচার সম্পাদক রেজাউল মাওলা ও জসিম উদ্দিন। দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন সাব্বির আহমেদ, সহ দপ্তর সম্পাদক নূরুজ্জামান পলাশ, শামীম চৌধুরী, ক্রীড়া সম্পাদক আহমেদ আলী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক জাকির হোসেন, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শফিক, সমাজকল্যান সম্পাদক হয়েছেন আনোয়ার হোসেন।

এছাড়া সদস্যরা হলেন মোতাহারুল হক, মাজহারুল ইসলাম, ফাহিম আহমেদ, হালিমুর রিপন, এহসানুল হক, আমিনুল ইসলাম, সোহেল আরমান, জুয়েল, হারুন অর রশিদ, জসিম উদ্দিন, আজহার উদ্দিন তাহিয়ান, কিবরয়া জিলানি পলক ও আসিফ। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ক ন দ র য় কম ট হয় ছ ন আহম দ

এছাড়াও পড়ুন:

বাংলাদেশের রোগীদের জন্য কুনমিংয়ের ক্যানসার হাসপাতাল

চীনের কুনমিংয়ের তিনটি সর্বাধুনিক হাসপাতালকে বাংলাদেশের রোগীদের চিকিৎসার জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় এবার বাংলাদেশের রোগীদের চিকিৎসাসেবার জন্য জন্য যুক্ত করা হচ্ছে কুনমিংয়ের একটি ক্যানসার হাসপাতালকে।

বেইজিংয়ে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নাজমুল ইসলাম এবং চীনের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপমন্ত্রী সান উইডংয়ের মধ্যে বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বাংলাদেশ ও চীন সমন্বিত কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারত্ব গড়ে তোলার লক্ষ্যে আগের চেয়ে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে। এত করে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকীতে সহযোগিতার বিভিন্ন ক্ষেত্রে জনগণের মধ্যে মেলবন্ধনের বিষয়টি দৃশ্যমান হচ্ছে।

তাদের বৈঠকে বিদ্যমান সহযোগিতা জোরদারের পাশাপাশি সহযোগিতার নতুন ক্ষেত্রগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। উভয় পক্ষ সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতা, একে অন্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা, সমতা ও পারস্পরিক সুবিধা এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের প্রতি তাদের পারস্পরিক শ্রদ্ধার অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছেন।

রাষ্ট্রদূত চীনা বিনিয়োগকারীদের ও ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশের দেওয়া সুযোগগুলো অনন্যভাবে অন্বেষণ করার জন্য আমন্ত্রণ জানান। তিনি ঢাকায় আগামী ৭-১০ এপ্রিল অনুষ্ঠেয় আসন্ন বাংলাদেশ বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশ নিতে তাদের উৎসাহিত করেন।

চীনা উপমন্ত্রী বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন। তিনি বলেন, চলতি বছর পর্যটন, শিক্ষা, একাডেমিয়া ও গবেষণাপ্রতিষ্ঠান এবং স্থানীয় সরকার খাতে আরও বেশি পরিদর্শন ও প্রকল্প গ্রহণ করা উচিত।

উভয় পক্ষ বহুপক্ষীয় ফোরামে বিশেষ করে জাতিসংঘের ব্যবস্থায় একসঙ্গে কাজ করতে আগ্রহ পুনর্ব্যক্ত করেছে, যাতে বহুপক্ষীয়তার সুবিধা সবার দ্বারা বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলো অর্জন করতে পারে।

বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী উদ্‌যাপনের জন্য উভয় দেশ যৌথ কর্মসূচি গ্রহণ করবে। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে লোগো প্রকাশ, গত ৫০ বছরে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক জোরদারে অবদান রাখা ব্যক্তিত্বদের স্বীকৃতি, চিকিৎসা ও পর্যটন চালু।

সম্পর্কিত নিবন্ধ