নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত
Published: 18th, February 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে পুলিশ লাইনস্ ড্রিল শেডে সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় জেলার বিভিন্ন ইউনিটের ইউনিট ইনচার্জগণ ও ফোর্স সামষ্টিক সমস্যা নিয়ে কথা বলেন। পরে পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার সেসব সমস্যার সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট অফিসারদের নির্দেশ প্রদান করেন।
অপরাধ পর্যালোচনা সভায় জানুয়ারি মাসের বিভিন্ন মামলার অগ্রগতি বিষয়ে আলোচনা শেষে পুলিশ সুপার ওয়ারেন্ট তামিল, অবৈধ মাদকদ্রব্য ও অস্ত্র উদ্ধার করতে নির্দেশ প্রদান করেন।
এসময় পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার জেলার শ্রেষ্ঠ ওয়ারেন্ট তামিলকারী অফিসার বন্দর থানায় কর্মরত এসআই (নিঃ) মোঃ হুমায়ুন কবির, ক্লু-লেস মামলার রহস্য উদঘাটনকারী অফিসার হিসেবে বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম পিপিএম এবং শ্রেষ্ঠ ট্রাফিক অফিসার হিসেবে ট্রাফিক শাখায় কর্মরত সার্জেন্ট মো.
এ সময় জেলা পুলিশের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এবং জেলার সকল পদমর্যাদার পুলিশ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ অফ স র
এছাড়াও পড়ুন:
ফতুল্লায় ইজিবাইক চালককে গলা কেটে হত্যা, আটক ১
ফতুল্লায় ইসহাক মিঝি (৪৫) নামের এক ইজিবাইক চালককে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এসময় হত্যাকান্ডে জড়িত সন্দেহে সোহরাব হাওলাদার (৪০) নামের একজনকে গণপিটুনী দিয়ে পুলিশে সোর্পদ করে এলাকাবাসী।
রোববার (২৩ মার্চ) ভোর রাতে ফতুল্লার কোতালেরবাগ এলাকায় রেললাইনের পাশের সড়কে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ইসহাক মিঝি চাঁদপুর মতলবের নায়েরগাঁও ইউনিয়নের আয়ুব আলীর ছেলে। সে ফতুল্লার পশ্চিম সস্তাপুর এলাকায় রেজাউলের বাড়িতে ভাড়া থাকেন। এ বাড়ির কাছেই শফিকের মালিকানাধীন ইজিবাইক ভাড়ায় চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি।
আটক সোহরাব হাওলাদার পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী বাহেরচর গ্রামের মৃত আতহার হাওলাদারের ছেলে। সে ফতুল্লার দক্ষিণ সস্তাপুর এলাকার লালের বাড়িতে ভাড়া থাকেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাত ৩টার সময় চিৎকার শুনে আশপাশের বাড়ির লোকজন ঘর থেকে বের হলে ৩-৪ জন লোককে ইজিবাইক চালককে ঘিরে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেন।
তখন তাদের দেখে দাঁড়িয়ে থাকা লোকজন দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করে। এসময় একজনকে এলাকাবাসী আটক করে গণপিটুনী দিয়ে পুলিশে দেয়। বাকিরা পালিয়ে যায়।
এ বিষয়ে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম জানান, নিহতের মরদেহ সনাক্ত করা হয়েছে। এ ঘটনায় একজন আটক রয়েছে
কি কারণে তাকে হত্যা করা হলো এবং এই হত্যাকান্ডের সঙ্গে কারা জড়িত তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনানুগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান তিনি।