আগামীকাল বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) থেকে শুরু হচ্ছে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি-২০২৫। এবারের আসরের প্রতিটি ম্যাচের ধারাবিবরণী দিবেন তারকা ধারাভাষ্যকাররা। সেই তালিকায় আছেন নাসের হুসাইন, ইয়ান বিশপ ও ইয়ান স্মিথের মতো তারকারা। যারা তাদের বিশ্লেষণ ও আকর্ষণীয় বিবরণীতে ফুটিয়ে তুলবেন ম্যাচের দৃশ্য।

তাদের ছাড়াও রয়েছেন বিশ্বকাপ জয়ী রবী শাস্ত্রী, অ্যারোন ফিঞ্চ, ম্যাথু হেইডেন, রমিজ রাজা, মেল জোন্স, ওয়াসিম আকরাম ও সুনীল গাভাস্কারের মতো প্রথিতযশা ধারাভাষ্যকাররা।

কমেন্ট্রি বক্সে কণ্ঠের ঝড় তুলবেন হার্শা ভোগলে, মাইকেল আথারটন, কাস নাইদু, সিমন ডোল ও এম্পুমেলে এম্বাংওয়াদের মতো পরিচিত মুখেরা।

আরো পড়ুন:

আয়োজক পাকিস্তানের শিকল ভাঙার গান

চ্যাম্পিয়নস ট্রফি থেকে ছিটকে গেলেন লোকি ফার্গুসন

এছাড়াও শোনা যাবে ডেল স্টেইন, বাজিদ খান, দিনেশ কার্তিক, কেটি মার্টিন, শন পলক, আতাহার আলী খান ও ইয়ান ওয়ার্ডের মতো বোদ্ধাদের ক্রিকেট বিশ্লেষণ।

ঢাকা/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সরকারি চাকরিতে কোটাপদ্ধতি প্রয়োগ পর্যালোচনায় কমিটি গঠন

সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে বর্তমান প্রেক্ষাপটে কোটাপদ্ধতি প্রয়োগের বিষয়টি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সুপারিশ দেওয়ার জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবকে (বিধি অনুবিভাগ) আহ্বায়ক করে ১১ সদস্যের এই কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এ বিষয়ে আজ প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। কমিটিতে সদস্য হিসেবে থাকবেন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিভাগ, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়, সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) একজন করে কর্মকর্তা। তাঁরা যুগ্ম সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তা হবেন। জনপ্রশাসন উপসচিব (বিধি-১ শাখা) এই কমিটিতে সদস্যসচিবের দায়িত্ব পালন করবেন।

এর আগে গত জানুয়ারিতে সরকারি চাকরি এবং ভর্তিতে কোটা প্রয়োগের বিষয়টি পর্যালোচনা করার সিদ্ধান্ত নেয় অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ।

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে গত বছর আন্দোলনে নামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। পরে এই আন্দোলন সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। গণ-অভ্যুত্থানের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। কিন্তু তার আগে জুলাই মাসে আদালতের রায়ের ভিত্তিতে সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করে জানায়, সরকারি চাকরিতে সরাসরি নিয়োগে সব গ্রেডে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ হবে ৯৩ শতাংশ। বাকি ৭ শতাংশ নিয়োগ হবে কোটার ভিত্তিতে। এর মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তানদের জন্য ৫ শতাংশ কোটা, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর জন্য ১ শতাংশ এবং শারীরিক প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের জন্য ১ শতাংশ কোটা থাকবে। তবে নির্ধারিত এই কোটায় যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে কোটার শূন্য পদও সাধারণ মেধাতালিকা থেকে পূরণ করা হবে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন এই কমিটিকে সরকারি চাকরিতে নিয়োগে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তানের জন্য ৫ শতাংশ, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর জন্য ১ শতাংশ, শারীরিক প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের জন্য ১ শতাংশ কোটার প্রয়োগপদ্ধতি পর্যালোচনা করে সুপারিশ প্রণয়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ