বর্তমান সময়ের কণ্ঠশিল্পী বর্ণালী সরকার। নিয়মিত গান করছেন তিনি। সম্প্রতি এই গায়িকা কয়েকটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। তার মধ্যে অন্যতম— ‘কি পিরিতি শিখাইলো বন্ধু কালাচাঁন’। সজীব অধিকারীর কথায় গানটির সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন এ এইচ তূর্য্য। মৌ টিভির জন্য গানের ভিডিও নির্মাণ করেছেন সোহেল তালুকদার ও এস এইচ সাকিব।

বর্ণালী সরকার বলেন, “গানটির কথাগুলো চমৎকার। সজীব অধিকারী ভাইয়ের লেখার মধ্যে একটা দরদ আছে। গানটি মুক্তি পেলে আশা করছি শ্রোতা-দর্শকদের ভালো লাগবে।”

গীতিকার সজীব অধিকারী বলেন, “এ সময়ের দর্শকদের কথা মাথায় রেখেই গানটি লেখা। বর্ণালী বেশ ভালো গেয়েছেন। আশা করছি, গানটি প্রকাশ্যে আসলে সবার ভালো লাগবে।”

আরো পড়ুন:

আহসান মঞ্জিলে ‘সুফি ফেস্ট’

হাসপাতালে শাকিরা

সোহেল তালুকদার ও এস এইচ সাকিব বলেন, “গান ও গায়কি দারুণ হয়েছে। কথার সঙ্গে মিল রেখে বর্তমান সময়ের দর্শকদের কথা মাথায় রেখে এর দৃশ্যধারণ হয়েছে। আশা রাখছি, সবার গান-ভিডিও ভালো লাগবে।”

জানা যায়, খুব শিগগির গানের ভিডিও মৌ টিভির ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পাবে।

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর বর ণ ল

এছাড়াও পড়ুন:

স্মৃতিসৌধে লাল পতাকা হাতে আ.লীগের পক্ষে মিছিল, আটক ৩

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে লাল পতাকা হাতে একদল লোক আওয়ামী লীগের পক্ষে মিছিল করেছেন। এসময় উপস্থিত জনতা তাদের ধাওয়া দেয় এবং কয়েক জনকে মারধর করে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তিনজনকে আটক করে। 

বুধবার (২৬ মার্চ) সকাল ১১টার দিকে স্মৃতিসৌধের শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানো শেষে ফিরে যাওয়ার সময় মিছিল করেন তারা। 

হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় ঢাকা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহিনুর কবির জানান, আনুমানিক সকাল ১১টার সময় ৫/৬ জন জাতীয় স্মৃতি সৌধে উস্কানিমূলক স্লোগান দিয়ে মহান স্বাধীনতা দিবস অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেন। এমন অভিযোগে তাদের আশুলিয়া থানা পুলিশ আটক করে। 

আরো পড়ুন:

মুক্তিযুদ্ধের দ্বিতীয় পর্বের লড়াই চলমান: বজলুর রশীদ

শ্রদ্ধার ফুলে সিক্ত স্মৃতিসৌধের বেদি

আটককৃতরা হলেন- মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সেলিম রেজা (৪৭), মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম (৫০), আশুলিয়ার কলমা এলাকার মো. সোহেল পারভেজ (৪১)।

প্রত্যাক্ষদর্শীরা জানান, লাল পতাকা হাতে অন্তত ৫০ জন লোক সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছিলেন। এ সময় স্থানীয় জনতা তাদের ধাওয়া দিয়ে কয়েকজনকে মারধর করেন। একপর্যায়ে পুলিশ এসে তিনজনকে আটক করে আশুলিয়া থানায় নিয়ে যায়।

আটকের পর পুলিশের গাড়িতে অবস্থানকালে আটককৃতদের একজন বলেন, ‍“আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। জাতীয় স্মৃতিসৌধ মুক্তিযুদ্ধের অবদান। তাই শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলাম।”

ঢাকা/সাব্বির/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ