কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়ন্স কাপে ইন্টার মায়ামির অভিষেক ম্যাচ বিলম্বিত হলো তুষারঝড়ের কারণে। লিওনেল মেসির দলটির স্পোর্টিং কানসাস সিটির বিপক্ষে খেলার কথা ছিল, তবে প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে ম্যাচটি একদিন পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ সময় বুধবার সকালে কানসাস সিটিতে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তীব্র তুষারঝড়ের পূর্বাভাসের কারণে কনক্যাকাফ কর্তৃপক্ষ ম্যাচটি ২৪ ঘণ্টা পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। নতুন সূচি অনুযায়ী, স্থানীয় সময় বুধবার সন্ধ্যা ৭টায় (বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায়) অনুষ্ঠিত হবে ম্যাচটি।

মার্কিন আবহাওয়া সংস্থা পূর্ব-মধ্য এবং উত্তর-পূর্ব কানসাস ও পশ্চিম-মধ্য মিসৌরির কিছু অংশে শীতকালীন ঝড়ের সতর্কতা জারি করেছে। ফলে খেলোয়াড় ও দর্শকদের নিরাপত্তার স্বার্থে ম্যাচটি পেছানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কনক্যাকাফ।

সংস্থাটি জানিয়েছে, ম্যাচের দিনও তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে, যা খেলা আয়োজনে জটিলতা তৈরি করতে পারে। তাই নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

ইন্টার মায়ামি ও স্পোর্টিং কানসাস সিটির মধ্যকার ফিরতি লেগ ২৫ ফেব্রুয়ারি মায়ামির চেজ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। বিজয়ী দল শেষ ষোলোতে জায়গা করে নেবে, যেখানে প্রতিপক্ষ হবে জ্যামাইকার ক্যাভেলিয়ার।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইন ট র ম য ম

এছাড়াও পড়ুন:

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরতে বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব

কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তৈরি হওয়া উত্তেজনার মধ্যে দেশ দুটিকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। এ নিয়ে ‘খুবই উদ্বিগ’ বলেও জানিয়েছেন তিনি। 

জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আন্তোনিও গুতেরেসের এ বার্তা সাংবাদিকদের জানান। খবর আল-জাজিরার

স্টিফেন ডুজারিক সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিবেশী দেশ দুটির মধ্যে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব ‘খুবই উদ্বিগ্ন’। সার্বিক পরিস্থিতিতে ‘খুব নিবিড়ভাবে নজর’ রাখছেন তিনি।

জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ভারত ও পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন, সাম্প্রতিক পাল্টাপাল্টি বেশ কিছু পদক্ষেপের ফলে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি যাতে আরও খারাপের দিকে না যায় এ জন্য দেশ দুটিকে সর্বোচ্চ ধৈর্য্য ধরার অনুরোধ করছেন তিনি।

জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যেকোনো সমস্যা অর্থবহ আলোচনা ও পারস্পরিক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা সম্ভব বলে আমরা বিশ্বাস করি এবং এটাই হওয়া উচিত।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ