শেষ পর্যন্ত পিছিয়েই গেল লিওনেল মেসিদের কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের ম্যাচ। বাংলাদেশ সময় বুধবার সকালে কানসাস সিটিতে ইন্টার মায়ামি ও স্পোর্টিং কানসাস সিটির ম্যাচটি শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু প্রচণ্ড তুষারঝড়ের কারণে ম্যাচটি ২৪ ঘণ্টা পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।

এক বিবৃতিতে কনক্যাকাফ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে চিলড্রেন মার্সি পার্কের ম্যাচটি এখন শুরু হবে স্থানীয় সময় বুধবার সন্ধ্যা ৭টায়। অর্থাৎ বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় শুরু হবে ম্যাচটি।

কেন এই সিদ্ধান্ত সেই ব্যাখ্যায় কনক্যাকাফ বলেছে, ‘কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের রাউন্ড ওয়ান সিরিজের স্পোর্টিং কানসাস সিটি ও ইন্টার মায়ামি সিএফের প্রথম লেগের ম্যাচটির সূচি সম্ভাব্য দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে পরিবর্তন করা হয়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী আগামী ২৪ ঘণ্টায় কানসাস সিটি মেট্রোপলিটন এলাকায় দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া বিরাজ করবে, প্রচণ্ড তুষারপাতের শঙ্কাও আছে।’

অনুশীলনে লিওনেল মেসি.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: কনক য ক ফ

এছাড়াও পড়ুন:

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের দাবি

হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার এবং চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে স্মারকলিপি দিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা–কর্মচারী। 

বৃহস্পতিবার ২৮ হাজার ৩০৭ কর্মীর সই করা এক হাজার ৪২৮ পৃষ্ঠার এই স্মারকলিপি উপদেষ্টার দপ্তরে জমা দেওয়া হয়। 

এতে বলা হয়, সংস্কার দাবির কারণে মাঠপর্যায়ে কোনো কর্মসূচি না থাকা সত্ত্বেও গত ১৬ অক্টোবর পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) ১০ জন কর্মকর্তাকে বিনা নোটিশে চাকরিচ্যুত করে। একই দিন তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। পরদিন সকাল থেকে শুরু হয় কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার এবং আরও ১৪ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয়। এই ঘটনায় সমিতির কর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশার জন্ম দেয়, যার ফলে কিছু এলাকায় সাময়িক বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটে।

স্মারকলিপি আরও বলা হয়, আরইবি এখনও মামলা, চাকরিচ্যুতি, বদলি, সাসপেন্ড বিভিন্ন হয়রানিমূলক পদক্ষেপ অব্যাহত রেখেছে। শুধু স্মারকলিপিতে সই দেওয়ার কারণেও সম্প্রতি মাদারীপুর ও রাজশাহীর কর্মকর্তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রায় অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সংযুক্ত করে তদন্তের নামে হয়রানি ও শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা চলছে। চাকরি হারিয়ে, মামলা ও জেল-জুলুমের শিকার হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো খুবই মানবেতর জীবনযাপন করছে। এমনকি ক্ষতিগ্রস্তদের ছেলেমেয়ের পড়াশোনাও চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। এর আগে গত ২৫ জানুয়ারি সমিতির ৩০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীর সই করা স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। 

স্মারকলিপিতে মামলা প্রত্যাহার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের দাবি জানানো হয়েছে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ