পেয়ারা
এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ পাওয়া যায়, যা কমলালেবুর চেয়েও কয়েক গুণ বেশি। পেয়ারায় আছে ভিটামিন ‘এ’ এবং ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স।
এতে আছে যথেষ্ট পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ফলিক এসিড ও নিকোট্রিন এসিড।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেয়ারা বেশ কাজ দেয়।
এটি রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখে এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে। আক্রান্ত ব্যক্তিরা পেয়ারা খেতে পারেন।
অ্যাজমা, স্কার্ভি, স্থূলতা, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার ইত্যাদি অসুখের ক্ষেত্রেও পেয়ারা বেশ উপকারী।
জটিল শর্করা ও তন্তুসমৃদ্ধ পেয়ারা রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক।
পেঁপে
চিনির পরিমাণ কম থাকায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পেঁপে একটি আদর্শ ফল। যাদের ডায়াবেটিস নেই, তাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পেঁপে রাখা উচিত। পেঁপে ডায়াবেটিস হওয়া প্রতিরোধ করে। প্রতি ১০০ গ্রাম পেঁপেতে ৬০ মিলিগ্রামের মতো ভিটামিন সি পাবেন।
লেবু
লেবুতে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল ও অ্যান্টিভাইরাল থাকায় অতিরিক্ত ওজন কমাতে, হজমশক্তি বাড়াতে এবং লিভারের ময়লা পরিষ্কারে সাহায্য করে।
লেবুতে প্রচুর পরিমাণে সাইট্রিক এসিড, ক্যালসিয়াম ও লিমলিন থাকে, যা অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে, শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
ভিটামিন সি-র বড় উৎস বলে পাকস্থলী ও হৃৎপিণ্ডের বিভিন্ন রোগসহ সর্দি-কাশি, জ্বর, ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ ও হাইপারটেশনে লেবু খুব ভালো উপকার দেয়। সকালবেলা লেবুর রস খেলে শরীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন দূর হয়।
লেবু হজমে সাহায্য করে ও পিত্তরস উৎপাদনে সাহায্য করে। ফলে পেটের বদহজম ও জ্বালাপোড়া থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
কলা
কলার মধ্যে রয়েছে এমাইনো এসিড, যেটি মানসিক চাপ রোধক হিসেবে কাজ করে। এর মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম, যা বিষণ্নতা রোধে কাজ করে। কলার মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং সামান্য পরিমাণ লবণ, যা হৃৎপিণ্ড ভালো রাখতে সাহায্য করে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ফল ক য লস য় ম স হ য য কর পর ম ণ
এছাড়াও পড়ুন:
আড়াই বছরেও চালু হয়নি মহারাজা স্কুল ট্র্যাজেডি নিয়ে নির্মিত স্মৃতিসৌধ জাদুঘর
ছবি: প্রথম আলো