হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলা থেকে তরুণ-তরুণীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। 

সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে উপজেলার পৃথক স্থান থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার হয়।

মারা যাওয়ারা হলেন- উপজেলার শানখলা ইউনিয়নের জুয়ার লালচান গ্রামের আমির আলীর মেয়ে সামিনা খাতুন (২০) ও মিরাশী ইউনিয়নের মহদিরকোনা গ্রামের আব্দুল আউয়ালের ছেলে অনিক মিয়া। 

আরো পড়ুন:

সাবেক পৌর মেয়রের বাড়িতে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ

রাজশাহীতে এএসআইয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

চুনারুঘাট থানার ওসি নুর আলম বলেন, “পৃথক স্থান থেকে তরুণ-তরুণীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালের মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে তাদের মৃত্যু সম্পর্কে বিস্তারিত বলা যাবে।”  

ঢাকা/মামুন/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মরদ হ

এছাড়াও পড়ুন:

কাশ্মীরে এখনো তাঁরা কেন ক্যাসেট প্লেয়ারে সুফি গান শোনেন

ফারুক আহমেদ শাকসাজ পেশায় একজন দরজি। ছোট্ট একটি দোকান রয়েছে তাঁর। বেশ পুরোনো, সত্তরের দশকের মডেলের একটি ক্যাসেট প্লেয়ার আছে তাঁর দোকানে। দোকান খুলে ঝাড়মোছ দিয়ে ক্যাসেটটি চালু করেন ফারুক।

ঘরঘরে আওয়াজ তুলে পুরোনো ক্যাসেট প্লেয়ারটি চালু হয়। বেজে ওঠে গোলাম আহমেদ সোফির ঐশ্বরিক কণ্ঠ। সৃষ্টিকর্তার বন্দনা, পাশাপাশি তাঁর কাছ থেকে বিচ্ছেদের বেদনার সুরে বিমোহিত হন ফারুক। গান শোনেন আর সেলাই করেন। এটাই ফারুকের নিত্যদিনের রুটিন।

এই দৃশ্যপট ভারত–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের শ্রীনগর শহরের। সেখানেই ফারুকের সেলাইয়ের ছোট দোকান। স্থানীয় সুফি গানের দারুণ ভক্ত তিনি। ফারুকের দাদাও সুফিভক্ত ছিলেন। দাদার কাছ থেকে এ গুণ পেয়েছেন তিনি। সেই সত্তরের দশকে ফারুকের দাদা ক্যাসেট প্লেয়ার কিনেছিলেন। সুফি গানের ফিতা সংগ্রহ করতেন। ক্যাসেট চালিয়ে পছন্দের সুফি গান শুনতেন।

নিজের দরজির দোকানে ক্যাসেট প্লেয়ারে সুফি গান শুনতে শুনতে সেলাইয়ের কাজ করেন ফারুক আহমাদ শাকসাজ

সম্পর্কিত নিবন্ধ