টানা ৭ দফায় স্বর্ণের দাম কত বাড়ল?
Published: 17th, February 2025 GMT
দেশের বাজারে চলতি বছর ৭ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। যার মধ্যে সাত বারই বেড়েছে দাম। এতে মোট বাড়ানো হয়েছে ১২ হাজার ৯৯৪ টাকা।
সবশেষ সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে টানা ৭ম দফা স্বর্ণের দাম বাড়িয়েছে বাজুস। এবার ভরিতে ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৫১ হাজার ২৮২ টাকা নির্ধারণ করেছে সংগঠনটি। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) থেকে কার্যকর হবে এ দাম।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.
এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৪৪ হাজার ৪০০ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ২৩ হাজার ৭৬৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১ হাজার ৯৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরো জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।
এর আগে, সবশেষ গত ১০ ফেব্রুয়ারি দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৯ হাজার ৮১২ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। যা ছিল দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দাম।
এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৪৩ হাজার ১ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ২২ হাজার ৫৭৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৯১৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল গত ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে।
এ নিয়ে চলতি বছর ৭ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো স্বর্ণের দাম। যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে ৭ বারই। আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল। যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল, আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার।
স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়।
এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।
ঢাকা/এনএফ/এনএইচ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স বর ণ র দ ম ১ ল খ ২২ ক য র ট র
এছাড়াও পড়ুন:
জুলাই রেভ্যুলুশনারি এলায়েন্সের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
জুলাই বিপ্লবের স্পিরিট ধারণ এবং চেতনাকে বাঁচিয়ে রাখার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে ফ্যাসিবাদমুক্ত, সুন্দর ও আদর্শ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যকে সামনে রেখে জুলাই রেভ্যুলুশনারি এলায়েন্সের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি আগামী এক বছরের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সংগঠনটির কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক হিসেবে দাযূত্ব গ্রহণ করেছেন সালেহ মাহমুদ রায়হান এবং সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন ফয়সাল মাহমুদ।
এছাড়া সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হয়েছেন আহমেদ সামরান। যুগ্ম আহ্বায়ক হয়েছেন মিরাজুল হক রেজন। যুগ্ম সদস্য সচিব হিসেবে রয়েছেন ফরহাদ হোসেন সেতু, ফয়সাল কবির অনিক, যুগ্ম সদস্য সচিব আতিকুর রহমান আসিফ।
সংগঠনটির মুখপাত্র হয়েছেন ফানতাসির মাহমুদ। সহ মুখপাত্র স্বর্না সরকার এবং শিমু আহমেদ। মুখ্য সংগঠক হয়েছেন আল মাহমুদ আবির। যুগ্ম মুখ্য সংগঠক হয়েছেন সালাউদ্দিন ইউসুফ, নাহিদ রায়হান, রায়া ওয়াসিফা, নূরে আলম নয়ন, শাহাদাত খান, মুস্তাইন বিল্লাহ, আব্দুল মমিন আশিক।
সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মুস্তাফিজ আবির, তাওহীদুল ইসলাম, আনাস ইবনে রহমান, মাহমুদুল হাসান, এনামুল কবির, মেহেদী হাসান ইমাম, আব্দুর রহমান নাবিল, ফাহিম মোরশেদ আলফি, মাহাথির মেসুত হিমেল, চৈতি ইসলাম বৃষ্টি, মিশকাতুন নূর তাহসিন, মুশতাক তাহমিদ, নূর মোহাম্মদ, সৈয়দ সামিউল ইসলাম, ফারাহাত সাজিদ, নাইমুর রহমান আশিক, সাব্বির রহমান, মো. আতিকুর রহমান।
যুগ্ম মুখ্য সংগঠক হয়েছেন শাহাদাত খান, মুস্তাইন বিল্লাহ, আব্দুল মমিন আশিক।
আইটি সম্পাদক হয়েছেন মো. সাব্বির আহমেদ, সহকারী আইটি সম্পাদক তানভীরুল ইসলাম ও আরিয়ান আহমেদ।
কার্যকরী সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন- ফারজানা জাহান নিলা, সিরাজুম মনির শিরিন সুলতানা মাফি, ওয়ালিদুর রহমান, মো. মেহেদী হাসান, রাইসুল রহমান রাতুল, আদিত্য চৌধুরী, সারাফাত রহমান, সরদার রিয়াদ, তানভীর হাসান, মো. আল ইমরান, রাসেল হোসেন, আবরার হানিফ, রিয়াদ আহনাফ, ইমন রহমান ফরহাদ, আবিদ মাসুম, ইঞ্জি. মো. নাসরুল্লাহ (আহত), ফজলে রাব্বি।