পদ্মা সেতুতে নিয়ন্ত্রণ হারানো বাসের ধাক্কায় দুমড়ে-মুচড়ে গেছে অ্যাম্বুলেন্স। এতে আহত হয়েছেন কমপক্ষে পাঁচজন।

আজ সোমবার দুপুরে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তের নাওডোবা এলাকায় সেতুর ৩০ নম্বর পিলারের ওপর এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, দুর্ঘটনার শিকার অ্যাম্বুলেন্সটি পদ্মা সেতু দিয়ে শিবচরের দিকে যাচ্ছিল। এ সময় ঢাকা থেকে আসা ইলিশ পরিবহনের একটি বাস অতিরিক্ত গতিতে এসে পেছন থেকে ধাক্কা দেয় অ্যাম্বুলেন্সটিকে। এতে অ্যাম্বুলেন্সের পেছনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং ভেতরে থাকা পাঁচজন যাত্রী গুরুতর আহত হন।

দুর্ঘটনার পরপরই পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষের পেট্রোল টিম দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহতদের উদ্ধার করে। তাদের শিবচরের পাঁচ্চর রয়েল প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে আহতদের পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নকিব আকরাম হোসেন বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়েছি। তবে আহতদের নাম-পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি। তাদের দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: পদ ম স ত দ র ঘটন আহত দ র ঘটন র

এছাড়াও পড়ুন:

গ্রামে ঋণ পেতে ব্যাংকের চেয়ে এনজিওতে ভরসা

গ্রামীণ অর্থনীতিতে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর (এমএফআই) মধ্যে প্রতিযোগিতা বেড়েছে। ফলে মহাজনী ব্যবস্থায় সুদের হার অনেক কমেছে। তবে সহজে ঋণ পাওয়া যায় বলে ব্যাংকের চেয়ে এখনও এনজিওকেই বেশি সুবিধাজনক বলে মনে করেন গ্রামের মানুষ।  বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট  অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের (বিআইডিএস) এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে। 

বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বিআইডিএস মিলনায়তনে ‘ক্ষুদ্রঋণ  প্রতিযোগিতা এবং মহাজনদের উপস্থিতি: তত্ত্ব এবং প্রমাণ’ শীর্ষক গবেষণাটি তুলে ধরেন অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ এশিয়া গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক শ্যামল চৌধুরী।

প্রতিবেদনে বলা হয়, যখন একটি নতুন এনজিও কোনো গ্রামে প্রবেশ করে, তখন ওই গ্রামে মহাজনের কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার প্রবণতা ৩৩ শতাংশ কমে যায়। তাছাড়া ওই ঋণে সুদের হারও প্রায় ২৫ শতাংশ কমে। 

গবেষণায় বলা হয়, বাংলাদেশে ব্যাংক ও এনজিওর সংখ্যা বাড়লেও মহাজনের দৌরাত্ম্য পুরোপুরি নির্মূল হয়নি। ঋণগ্রহীতার ৫০ শতাংশ গ্রামীণ এনজিও থেকে ঋণ নেন। আর ২০ থেকে ৩০ শতাংশ এখনও মহাজনদের কাছে ঋণ নেন, যেখানে ব্যাংক থেকে ঋণগ্রহীতার সংখ্যা ৫ শতাংশেরও কম। গবেষণার সুপারিশে বলা হয়, মাইক্রোফাইন্যান্স প্রতিযোগিতার ফলে গ্রামীণ অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। এটি পুরোপুরি সফল করতে হলে ব্যাংক, এনজিও এবং সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে আরও সমন্বয় দরকার।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • মনোবল বাড়াতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গেলেন বাবর
  • আরও ৬ জিম্মিকে ফেরত দিল হামাস
  • নরসিংদীতে বাস-ট্রাক-প্রাইভেটকারের ত্রিমুখী সংঘর্ষে আহত ৬৩ 
  • নরসিংদীতে ত্রিমুখী সংঘর্ষে আহত ৬৩
  • গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল চালক-সুপারভাইজারের
  • গবেষণা ও অনুবাদে অনেকটাই পিছিয়ে
  • সুরক্ষিত বন্দরের পথে এখনও চার বাধা
  • ‘রক্তাক্ত কুয়েট’ হামলাকারিরা চিহ্নিত!
  • গ্রামে ঋণ পেতে ব্যাংকের চেয়ে এনজিওতে ভরসা
  • আন্দোলনে আহত খোকন বর্মণকে চিকিৎসা দিতে পাঠানো হলো রাশিয়ায়