বিপিএলজুড়ে এবার দর্শকদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট—তিন ভেন্যুতেই ছিল তাঁদের সরব উপস্থিতি। টুর্নামেন্টের শুরুতে টিকিটের জন্য দর্শকদের কয়েক দিন বিক্ষোভ, ভাঙচুরও করতে দেখা গেছে।

এমন আগ্রহের পর কত টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছে, এ নিয়ে কৌতূহল থাকতে পারে অনেকের। আজ সন্ধ্যায় পাঠানো এক ভিডিও বার্তায় বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ তা মিটিয়েছেন। নানা সীমাবদ্ধতার পরও রেকর্ড পরিমাণ টিকিট বিক্রি হয়েছে বলে দাবি করেছেন।

রো বিপিএলে আমরা প্রায় ১২ কোটি ২৫ লাখ টাকার টিকিট বিক্রি করেছি। এ পর্যন্ত বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড গত ১০ আসরে যে টিকিট বিক্রি করেছে, ১৫ কোটি টাকার মতো।ফারুক আহমেদ, বিসিবি সভাপতি

ফারুক আহমেদের দাবি, গত ১০ আসর মিলিয়ে যত টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছিল, এবার এক আসরেই অঙ্কটা তার কাছাকাছি চলে গেছে, ‘পুরো বিপিএলে আমরা প্রায় ১২ কোটি ২৫ লাখ টাকার টিকিট বিক্রি করেছি। এ পর্যন্ত বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড গত ১০ আসরে যে টিকিট বিক্রি করেছে, ১৫ কোটি টাকার মতো। সেটা বিবেচনা করলে আমরা এক বছরেই সেটার কাছাকাছি চলে গিয়েছি। আমরা টিকিট স্বত্ব বিক্রি বাবদও তিন বছরের চুক্তি করেছি এক কোটি টাকা করে।’

ভিডিও বার্তা দিয়েছেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ফ র ক আহম দ

এছাড়াও পড়ুন:

জুলাই বিপ্লব পরিষদের দোয়া ও ইফতার মাহফিল

জুলাই বিপ্লব পরিষদের আয়োজনে রাজধানীর উত্তর যাত্রাবাড়ীর নূর কমিউনিটি সেন্টারে মঙ্গলবার বিশেষ দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পরিবারের প্রতি শ্রদ্ধা এবং রাজনীতিসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়।

অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ছাত্র সংগঠনের নেতারা, বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা দেশের চলমান সংকট উত্তরণের জন্য ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস জরুরি বলে মত দেন। 

জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য মো. আহসান উল্লাহ তুষার বলেন, জুলাই অভ্যুত্থান ছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে এক ঐতিহাসিক প্রতিরোধ, যা ভবিষ্যতেও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রেরণা হয়ে থাকবে।

মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) মহাসচিব সাউদ মতিন, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) এবং জুলাই বিপ্লব পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাকিব হোসেন, এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) এস এম শাহরিয়ার, বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের আহ্বায়ক আব্দুল ওয়াহেদ, বাংলাদেশ ছাত্রপক্ষের সদস্য সচিব আশরাফুল ইসলাম নির্ঝর, বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক মো. আরিফুল ইসলাম এবং জুলাই বিপ্লব পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির স্থায়ী সদস্য সাদিল আহমেদ প্রমুখ।

এছাড়াও জুলাই বিপ্লব পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির স্থায়ী সদস্য শাহনেওয়াজ ফাহাদ ভার্চ্যুয়ালি উপস্থিত ছিলেন। ন্যায়বিচার ও মানবাধিকারের সংগ্রাম আরও বেগবান করতে তরুণদের আরও সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানান শাহনেওয়াজ ফাহাদ।

অনুষ্ঠানে ইফতার মাহফিলে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানানো হয়। বিশেষ দোয়া পর্বে তাদের আত্মার মাগফিরাত, আহতদের সুস্থতা এবং দেশের শান্তি ও অগ্রগতি কামনা করা হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ