আলোচনা সভা আর আর কেক কাটার মধ্য দিয়ে দৈনিক যুগান্তরের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে। সোমবার দুপুরে ফতুল্লা প্রেসক্লাবের হলরুমে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।

দৈনিক যুগান্তরের ফতুল্লা প্রতিনিধি আলামিন প্রধানের সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন, ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক(তদন্ত) আনোয়ার হোসেন, 

ফতুল্লা প্রেসক্লাবে সভাপতি আবদুর রহিম, সহ-সভাপতি সেলিম মুন্সী,  সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মো.

মাসুম,ফতুল্লা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি নুরুল ইসলাম নুরু, দৈনিক বিজয় পত্রিকার সম্পাদক সাব্বির আহমেদ সেন্টু, দৈনিক উজ্জীবিত বাংলাদেশ পত্রিকার সম্পাদক কবিরুল ইসলাম, দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি শাহাদাত হোসেন, দৈনিক বাংলার জেলা প্রতিনিধি ডালিম, নারায়ণগঞ্জ ফটো জার্নালিস্টের সভাপতি এনামুল সিদ্দিকী, সাধারণ সম্পাদক সহিদুল ইসলাম,ফতুল্লা থানা শ্রমিক দলের সভাপতি শাহআলম পাটোয়ারী, ফতুল্লা আঞ্চলিক শ্রমিক দলের সভাপতি বাবুল আহমেদ, ফতুল্লা প্রেসক্লাবের অর্থ সম্পাদক শাকিল আহমেদ ডিয়েল,দপ্তর সম্পাদক এমএ সুমন,   প্রচার সম্পাদক মাসুদ আলী,কার্যকরি সদস্য সেলিম হোসেন, ফতুল্লা রিপোর্টার্স ক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম সুজন,  সোহেল রানা, আরিফ হোসেন,সোহেল হোসেন,সাংবাদিক সোনিয়া দেওয়ান প্রীতি প্রমুখ।

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ল ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

চট্টগ্রামে সংবাদ সম্মেলন, ঢাকার রাস্তায় আটকে গেলেন পার্থ বড়ুয়া

২০২৩ সালে শুরু হয়েছিল সোলস ব্যান্ডের ৫০ বছর পূর্তির পথচলা। এরপর দেশে ও দেশের বাইরে বেশ কয়েকটি স্টেজ শোতে অংশ নিয়েছেন তাঁরা। ৫০ বছর পূর্তির এই আয়োজন এখনো চলছে। চট্টগ্রামে গড়ে ওঠা ব্যান্ড সোলস এবার তাদের ৫০ বছর পূর্তির অনুষ্ঠান চট্টগ্রামেও করতে যাচ্ছে। আগামী ২ মে চট্টগ্রামের পাঁচ তারকা হোটেলে গাইবে সোলস।

এ উপলক্ষে আজ বুধবার বিকেলে চট্টগ্রামের একটি তারকা হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে সোলসের অন্য সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও শেষ মুহূর্তে থাকতে পারেননি পার্থ বড়ুয়া। ঢাকার রাস্তায় তিন ঘণ্টা যানজটে আটকে থাকার পর বাসায় ফিরে যেতে হয় পার্থ বড়ুয়াকে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের প্রথম ব্যাচের তিন শিক্ষার্থী সাজেদ, সুব্রত বড়ুয়া ও আহমেদ নেওয়াজ। এর বাইরে ছিলেন দুলু ও তপন চৌধুরী—এই পাঁচজন মিলে শুরুর দিকের ব্যান্ড সোলস। সেই সময়ের কথা মনে করে আহমেদ নেওয়াজ প্রথম আলোকে জানান, শুরুতে সোলস ভেঙে যায়। এরপর তাঁরা আবার ব্যস্ত হয়ে পড়েন নিজেদের মতো। সোলসের কিছু ইনস্ট্রুমেন্ট নিজেরাই কিনে ফেলেন। তখন সবাই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায় ভর্তি হন। রনি, আহমেদ নেওয়াজ, সাজিদ। এরপর আবার শুরু করেন। এসব ১৯৭৩ সালের সেপ্টেম্বরের ঘটনা।

এই বছরে ৩ আগস্ট চারুকলা অনুষদের যাত্রা শুরু। তপন, দুলু আর রনির বাসা ছিল একই জায়গায়। কথা প্রসঙ্গে জানা গেছে, সোলস ব্যান্ড করার অনুপ্রেরণা হচ্ছে লাইটেনিংস। চট্টগ্রামের সংগীত ভবনের ওপরতলায় লাইটেনিংস নামে একটা দল ছিল, যারা বিটলসকে অনুসরণ করত। বিটলস যা যা ইনস্ট্রুমেন্টস ব্যবহার করত, লাইটেনিংস সবই করত। সোলসের সবাই তখন অদ্ভুতভাবে তাকিয়ে থাকত, এত বিউটিফুল সাউন্ড কোথা থেকে আসছে। ওখান গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকত। এরপর আস্তে আস্তে নিজেরা সংগঠিত হতে থাকে। ছোট ছোট বিয়ের অনুষ্ঠান ও হোটেলের অনুষ্ঠানে গান গাইতে থাকে। এভাবেই শুরু সোলসের যাত্রা।

সংবাদ সম্মেলনে

সম্পর্কিত নিবন্ধ