বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের বেহাল দশা
Published: 17th, February 2025 GMT
স্বীকৃত শেষ ব্যাটসম্যান জাকের আলী যখন সপ্তম ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হলেন তখন বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডের চিত্র এরকম, ৭ উইকেটে ১৩৭। ওভার মাত্র ২৮.১।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার ঘোষণা দিয়ে দেশ ছেড়েছিল বাংলাদেশ। অথচ পাকিস্তান শাহীনসের বিপক্ষে দুবাই ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রস্তুতি ম্যাচেই ব্যাটিংয়ে বেহাল দশা। শেষ পর্যন্ত আরো ১০ ওভার ব্যাটিং করে স্কোরবোর্ডে ২০২ রান তুলে অলআউট বাংলাদেশ।
সৌম্য সরকার ৩৫, মেহেদী হাসান মিরাজ ৪৪ ও তানজিম সাকিব ৩০ রান করেন। এছাড়া বিশের ঘর ছুঁয়েছেন তাওহীদ হৃদয় । বাকিরা কেউ বিশের ঘর পেরোতে পারেননি। সৌম্য ৪ চারে ৩৮ বলে ৩৫ রান করেন। সর্বোচ্চ ৪৪ রান করে মিরাজ ৫৩ বলে ৩টি হাঁকান। বাংলাদেশের ইনিংসের একমাত্র ছক্কাটি আসে তানজিম সাকিবের ব্যাট থেকে। ২৭ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কা হাঁকান লেজের এই ব্যাটসম্যান।
আরো পড়ুন:
চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
সাবেক অধিনায়কদের সঙ্গে ফারুকের বৈঠকে কী হয়েছে
পাকিস্তান শাহীনসের হয়ে বল হাতে উসামান মির ৪৩ রানে ৪ উইকেট নেন। ২ উইকেট পেয়েছেন মুসা খান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: তানজিদ হাসান (৬), সৌম্য সরকার (৩৫), নাজমুল হোসেন শান্ত (১২), মেহেদী হাসান মিরাজ (৪৪), তাওহীদ হৃদয় (২০), মুশফিকুর রহিম (৭), জাকের আলী অনিক (৪), রিশাদ হোসেন (১৪), তানজিম সাকিব (৩০), নাসুম আহমেদ (১৫) ও তাসকিন আহমেদ (৪)।
ঢাকা/ইয়াসিন/নাভিদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ দারুল উলুম মাদ্রাসার সবক উদ্বোধন
আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ দারুল উলুম মাদ্রাসার সবক উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৬ এপ্রিল) বাদ আছর পশ্চিম ভোলাইল জামে মসজিদ এ সবক অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব আল্লামা আজিজুল হক ইসলামাবাদী।
সবক প্রদান ও দোয়া পরিচালনা করেন জামিয়া আরবিয়া দারুল উলুম দেওভোগ মাদরাসার মহা পরিচালক আল্লামা আবু তাহের জিহাদি। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন এলাকার মসজিদ কমিটির সদস্য ও এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ
আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ দারুল উলুম মাদ্রাসা মজলিসের শুরার সভাপতি মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান তার সভাপতি বক্তব্যে তিনি বলেন, প্রয়াত শিল্পপতি বিশিষ্ট দানবীর ও শিক্ষানুরাগী মরহুম আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ এই মাদ্রাসা ও মসজিদ প্রতিষ্ঠা করে গেছেন।
এবং তিনি আমৃত্য মাদ্রাসার ও সার্বিক তত্ত্বাবধান করে গেছেন। তার স্বপ্ন ছিল তিনি মাদরাসাটিকে জেলার সেরা প্রতিষ্ঠান বানাবেন। আজ দুনিয়াতে তিনি নেই, তাই আমাদের দায়িত্ব হলো তার রেখে যাওয়া প্রতিষ্ঠান দুটোকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। তাই এই লক্ষ্যে আমরা মাদ্রাসার দশ তলা ভবনের কাজ অতিসত্বর শুরু করবো।
আলহামদুলিল্লাহ এ প্রতিষ্ঠানের লেখাপড়ার মান খুবই ভালো। লেখাপড়ার ভালো মানের পিছনে।মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মহতামিম মাওলানা তাজুল ইসলাম আব্বাস তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
যার ফলে লেখাপড়া সুনাম বয়ে আনছেন। প্রতিবছর জাতিয় বোর্ড পরীক্ষায় শতভাগ সফলতার পাশাপাশি সম্মিলিত মেধা তালিকায় স্থান অর্জন করে আসছে।
এসময় তিনি এলাকা বাসীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আমি এলাকাবাসীকে বলব সবাই মিলে আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ সাহেবের স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রতিষ্ঠানটিকে নারায়ণগঞ্জের মধ্যে একটি অন্যতম মাদ্রাসা হিসেবে গড়ে তুলি।
যাতে এই প্রতিষ্ঠান থেকে ছাত্ররা হাফেজ-আলেম, মুফতি-মুহাদ্দেস হয়ে দেশ ও জাতির খেদমত করতে পারে।
এসময় অনুষ্ঠানে নতুন শিক্ষাবর্ষে এই বছর দুই শতাধিক ছাত্রকে সবক প্রদান করা হয়