কবি সোহেল হাসান গালিব ২ দিনের রিমান্ডে
Published: 17th, February 2025 GMT
হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে গ্রেপ্তার কবি সোহেল হাসান গালিবের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জুনাইদ শুনানি শেষে রিমান্ডের আদেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ১৪ ফেব্রুয়ারি ডিবি পুলিশের কোতোয়ালি জোনাল টিমের উপ-পরিদর্শক হুমায়ন কবীর কবি সোহেল হাসান গালিবকে আদালতে হাজির করেন। ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তার ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। তার আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। আদালত রিমান্ড ও জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
রোববার তার সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করা হয়। আদালত তার উপস্থিতিতে রিমান্ড শুনানির দিন সোমবার ধার্য করেন। এদিন শুনানিকালে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। তার পক্ষে আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ এর বিরোধিতা করে। শুনানি শেষে আদালত তার দুই দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
আদালতের অপরাধ ও প্রসিকিউশন বিভাগের সাধারণ নিবন্ধন শাখার সাব-ইন্সপেক্টর স্বপন কুমার এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, সোহেল হাসান গালিব নামক ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে তিনি ‘তৌহিদি জনতা’ শিরোনামে একটি কবিতা পোস্ট করেন। যেখানে তিনি মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: জ র কর
এছাড়াও পড়ুন:
নাটোরে আইনজীবীর বাড়িতে ডাকাতি, অস্ত্রের মুখে নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট
নাটোরের লালপুরে আইনজীবী সাধন কুমার দাসের (৪২) বাড়িতে মুখোশধারী ডাকাত দলের হামলায় আহত হয়েছেন পরিবারের তিন সদস্য। বুধবার রাত ১২টার পর লালপুর সদর ইউনিয়নের চকবাদেকুলপাড়া গ্রামে ঘটে এ ঘটনা।
ডাকাতরা বাড়ির পেছনের গেট ভেঙে বাড়ির ভেতরে ঢুকে সাধন কুমার দাসের ভাতিজা রিপন কুমার দাস (৩৫) এবং রিপনের স্ত্রী সুমী রানীকে (২৫) ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। ডাকাতদের বাধা দিতে গেলে সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করা হয় এবং লুট করা হয় প্রায় তিন লাখ টাকা ও ১০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার।
আহতদের মধ্যে সাধন কুমার দাসের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় রাতেই তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ডাকাতদের হাতে ছিল রাম দা, চায়নিজ কুড়াল এবং হাঁসুয়া। তারা পরিবারের সদস্যদের হাত-পা ও মুখ বেঁধে ফেলে, এরপর টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার দিতে অস্বীকৃতি জানালে কুপিয়ে জখম করে।
লালপুর থানার ওসি (তদন্ত) মোমিনুজ্জামান জানান, রাতে খবর পেয়েই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি, তবে অভিযোগ পেলে মামলা গ্রহণ করা হবে। অপরাধীদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।