দিল্লিতে ভূমিকম্প হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর কাঁপল বিহার। সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮টা ২ মিনিটে বিহারের সিওয়ানে ভূকম্পন অনুভূত হয়।

ভারতের ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির (এনসিএস) তথ্য অনুযায়ী, ভূপৃষ্ঠের ১০ কিলোমিটার গভীরে ছিল ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল। বিহারের এই ভূমিকম্প দিল্লির কম্পনের আফটার শক বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এর আগে, ভোর ৫টা ৩৬ মিনিটে ভারতের রাজধানী দিল্লি ও এর আশপাশের এলাকা ভূমিকম্পে কেঁপে উঠে। এতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে বাসিন্দাদের মধ্যে। লোকজন ছুটোছুটি করে ঘর ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আসেন।

রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৪। এর উৎপত্তিস্থল দিল্লির মধ্যেই এবং কেন্দ্র ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটার গভীরে। তাৎক্ষণিক পৃথক ভূমিকম্পের ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

এদিকে, ভূমিকম্পের পর ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফর্মে এক বার্তায় জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান জানান এবং সতর্কতার সঙ্গে নিরাপত্তা নির্দেশিকা মেনে চলার পরামর্শ দেন।

তিনি বলেছেন, ‘‘কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতির ওপর নিবিড় নজর রাখছে।’’

সূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

ঢাকা/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ভ ম কম প

এছাড়াও পড়ুন:

ফিজিতে ৬.৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

ফিজি দ্বীপপুঞ্জের দক্ষিণে ৬ দশমিক ৫ মাত্রার শক্তিশালী একটি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। তবে ভূমিকম্পের প্রভাবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। খবর রয়টার্সের।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, স্থানীয় সময় সোমবার সকাল ৮টা ৩ মিনিটে দ্বীপপুঞ্জের দক্ষিণে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়। উৎপত্তিস্থল ছিল ১৭৪ কিলোমিটার (১০৮ মাইল) গভীরতায়।

মার্কিন সুনামি সতর্কতা ব্যবস্থা নিশ্চিত করেছে যে, উৎপত্তিস্থল গভীর সমুদ্রে হওয়ায় তীব্র ভূমিকম্প সত্ত্বেও সুনামির হুমকি নেই। এছাড়া ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং নির্মল সৈকতের জন্য বিখ্যাত ফিজি। ২০২৪ সালে প্রায় ১০ লাখ পর্যটককে আতিথেয়তা দিয়েছে এই দ্বীপপুঞ্জ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • চাঁদ কীভাবে তৈরি হয়েছে
  • ফিজিতে ৬.৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত