Risingbd:
2025-04-14@19:09:57 GMT

এক বছরে ৩৬ সিনেমায় মাম্মতি

Published: 17th, February 2025 GMT

এক বছরে ৩৬ সিনেমায় মাম্মতি

মালায়ালাম সিনেমার বরেণ্য অভিনেতা মাম্মতি। ১৯৭১ সালে রুপালি পর্দায় তার অভিষেক ঘটে। দীর্ঘ অভিনয় ক্যারিয়ারে প্রায় সাড়ে চারশত সিনেমায় অভিনয় করেছেন। কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন।

৭৩ বছর বয়েসি মাম্মতি এখনো অভিনয়ে সরব। সংখ্যায় বয়স বাড়লেও কাজে এখনো চিরসবুজ। মজার ব্যাপার হলো— পাঁচ বছরে ১৫৭টি সিনেমায় অভিনয় করে আলোচনার জন্ম দেন ‘অহিমসা’ তারকা।

সিয়াসাত ডটকমের তথ্য অনুসারে, ১৯৮২ সালে মাম্মতি মালায়ালাম ভাষার ২৪টি সিনেমায় অভিনয় করেন। ১৯৮৩ সালে ৩৬টি সিনেমায় অভিনয় করেন। এরপর ১৯৮৪, ১৯৮৫, ১৯৮৬ সালে যথাক্রমে ৩৪, ২৮ ও ৩৫টি সিনেমায় অভিনয় করেন। কঠোর শ্রম ও আত্মত্যাগ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে সবচেয়ে বেশি পরিশ্রমী তারকাদের অন্যতম হিসেবে পরিচিতি এনে দেয় তাকে।

১৯৮৩ সালের ২৩ এপ্রিল মুক্তি পায় মালায়ালাম ভাষার ‘আ রাত্রি’ সিনেমা। যাশী নির্মিত এ সিনেমায় তার বিপরীতে অভিনয় করেন পূর্ণিমা ভাগ্যরাজ। এটি মালায়ালাম ভাষার প্রথম সিনেমা, যা ১ কোটি রুপি আয় করে। একই বছর মুক্তিপ্রাপ্ত ‘কুডেভি’ সিনেমাও বক্স অফিসে দারুণ সাড়া ফেলেছিল।

মালায়ালাম ছাড়াও তামিল, তেলেগু, কন্নড় ও হিন্দি ভাষার সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন মাম্মতি। ১৯৯০ সালে ‘মৌনম সাম্মাধাম’ সিনেমার মাধ্যমে তামিল ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে অভিষেক ঘটে মাম্মতির। তবে রজনীকান্তের সঙ্গে অভিনয় করে তামিল নাড়ুতে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন এই অভিনেতা।

মাম্মতি যশ-খ্যাতি যেমন কুড়িয়েছেন, তেমনি অর্থবিত্ত কম নেই তার। সংখ্যায় বয়স এখন ৭৩। জীবনের এ পর্যায়ে কি অভিনয় থেকে অবসর নিতে চান? সম্প্রতি দুবাইয়ের ইউটিউবার খালিদ আল আমেরি এই প্রশ্ন ছুড়ে দেন মাম্মতিকে। জবাবে মাম্মতি বলেন, “না, কখনো না। আমি ক্লান্ত বোধ করছি না। আমি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত কাজ করে যেতে চাই।”

মাম্মতি অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘টার্বো’। এতে আরো অভিনয় করেন রাজ বি শেঠি, সুনীল, অঞ্জনা জয়প্রকাশ, কবীর দুহান সিং প্রমুখ। গত বছরের ২৩ মে মুক্তি পায় এটি। বর্তমানে মাম্মতির হাতে চারটি সিনেমার কাজ রয়েছে।

ঢাকা/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম ম মত

এছাড়াও পড়ুন:

ধোনির বুড়ো হাড়ের ভেলকি

বিজয় শঙ্কর ১৫তম ওভারের শেষ বলে আউট হওয়ার পর জয়ের জন্য ৩০ বলে ৫৬ রান দরকার ছিল চেন্নাই সুপার কিংসের। হাতে ৫ উইকেট। এমন সময় সাতে ব্যাটিংয়ে নামলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। দেখালেন বুড়ো হাড়ের ভেলকি। ১১ বলে করলেন অপরাজিত ২৬। লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের ১৬৬ রান তাড়া করতে নেমে চেন্নাইও ম্যাচটা জিতল হেসেখেলে। ৩ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটের জয় পেয়েছে চেন্নাই।

আরও পড়ুনপিএসএলে বিধ্বংসী সেঞ্চুরি করে পেলেন চুল শুকানোর মেশিন১ ঘণ্টা আগে

জয়ের জন্য শেষ ওভারে ৫ রান দরকার ছিল চেন্নাইয়ের। রান তাড়াটা এমন সহজ হয়ে আসার কারণ ষষ্ঠ উইকেটে ধোনি ও দুবের ২৮ বলে অবিচ্ছন্ন ৫৮ রানের জুটি। যেখানে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় হিসেবে নামা দুবের অবদান ১৭ বলে ২৬ আর ৪৩ বছর বয়সী ধোনির অবদান ১১ বলে ২৬! এর মধ্যে ১৭তম ওভারের শেষ বলে শার্দুল ঠাকুরকে এক হাতে মারা ধোনির ছক্কাটি চেন্নাই সমর্থকদের মনে থাকবে বহুদিন। ম্যাচ শেষ করে আসায় কিংবদন্তি হয়ে ওঠা এই ধোনিকে পুরোনো চেহারায় দেখে নিশ্চয়ই খুশি হবেন চেন্নাইয়ের সমর্থকেরা।

জয়ের পর লক্ষ্ণৌর খেলোয়াড়দের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছেন ধোনি

সম্পর্কিত নিবন্ধ