শিক্ষকদের ‘গ্যাদারিং ফর ন্যাশনালাইজেশন’ কর্মসূচি আজ
Published: 17th, February 2025 GMT
বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের দাবিতে রাজধানীতে আজ থেকে ‘গ্যাদারিং ফর ন্যাশনালাইজেশন’ কর্মসূচি পালন করবেন এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা। এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের ব্যানারে পালিত হচ্ছে এসব কর্মসূচি।
সরকারি নিয়মে বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা, শতভাগ উৎসব ভাতা ও সর্বজনীন (প্রতিষ্ঠানপ্রধান থেকে কর্মচারী পর্যন্ত) বদলির দাবিতে আন্দোলন করছেন এমপিওভুক্ত এসব শিক্ষক-কর্মচারী। বর্তমানে তারা মাসিক ১ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া, ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা ও ২৫% উৎসব ভাতা পেয়ে থাকেন। এ ছাড়া এমপিওভুক্ত এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতে শিক্ষার্থীপ্রতি মাসিক ২০০ থেকে শুরু করে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন দিতে হয়। জাতীয়করণ করা হলে শিক্ষার্থীরা ১০ থেকে ১৫ টাকা মাসিক বেতনে পড়াশোনা করতে পারবে।
গত ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোট ঘোষিত কর্মসূচিতে সারাদেশ থেকে কয়েকশ শিক্ষক ঢাকায় এসে দিনভর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
গতকালের টানা পঞ্চম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য দেন জোটের যুগ্ম আহ্বায়ক প্রকৌশলী আবুল বাশার, অধ্যক্ষ আলাউদ্দীন, জাহাঙ্গীর হোসেন, অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান, উপাধ্যক্ষ নুরুল আলম খান প্রমুখ।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
কানাডার টরেন্টোতে বাংলা বর্ষবরণ উৎসব
উৎসবমুখর ও বর্ণিল আয়োজনের মধ্যে দিয়ে কানাডার টরেন্টোতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বাংলা বর্ষবরণ উৎসব ১৪৩২। কর্মময় একঘেয়েমি জীবন থেকে বেরিয়ে এসে প্রবাসী বাঙালিরা আনন্দ উৎসবে মেতেছিলেন অন্যরকম এক মিলনমেলায়।
স্থানীয় সময় রোববার দুপুর ১টায় মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হয় শপার্স ওয়ার্ল্ড এর পার্কিং লট থেকে। এসময় প্রচুর সংখ্যক অভিবাসী বাঙালি পায়ে হেঁটে টায়রা এভিনিউ ধরে সমবেত হন ডেন্টনিয়া পার্ক শহীদ মিনার পাদদেশে।
টরেন্টোর বাঙালি অধ্যুষিত এলাকা ডেন্টোনিয়া পার্কে বৈশাখের রঙ, ভালবাসার রঙ, আড্ডার রঙ, লোকজ ভাবনা, বাংলার ঐতিহ্য ও আনুষ্ঠানিকতায় একে অপরের সান্নিধ্যে শ্রদ্ধা, ভালবাসা বিনিময়ের মাধ্যমে হৃদয়-মন ভরে উঠেছিল প্রবাসী জীবনের আনন্দ জয়গানে। এদিন শিশু কিশোরদের হাতে মুখ ও মুখোশ নিয়ে ছিল বৈশাখী মঙ্গলশোভা যাত্রা।
আয়োজকরা জানান, নবপ্রজন্মের কাছে আবহমান বাংলার কৃষ্টি ইতিহাস, ঐতিহ্য ও জাতীয় স্বত্ত্বাকে তুলে ধরাই ছিল বাংলা বর্ষবরণ উৎসবের মূল লক্ষ্য।