পাকুন্দিয়ায় বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় তদন্ত কমিটি
Published: 16th, February 2025 GMT
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার চণ্ডীপাশা ইউনিয়নে ওয়ার্ড সভাপতির পদ নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে সরেজমিন পরিদর্শন করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
রোববার রাত ৯টার দিকে পাকুন্দিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক জালাল উদ্দিন নিজের স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তি তাঁর ফেসবুক আইডিতে দেন। তদন্ত কমিটিতে তৌফিকুল ইসলামকে আহ্বায়ক করা হয়েছে। সদস্য হিসেবে আছেন আতিকুর রহমান মাসুদ, মো.
গত ৩০ জানুয়ারি কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপি নেতাদের উপস্থিতিতে পাকুন্দিয়া উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এ সময় মো. বদরুল আলমকে আহ্বায়ক করে চণ্ডীপাশা ইউনিয়ন বিএনপির ৭১ সদস্য আহ্বায়ক কমিটিও অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে শনিবার বিকেলে পাকুন্দিয়া ইউনিয়নের চণ্ডীপাশা পূর্বপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ৩ নম্বর ওয়ার্ড কমিটি গঠন নিয়ে আলোচনা সভা ডাকে ইউনিয়ন বিএনপি। সভা চলাকালে ওয়ার্ডের দুই সভাপতি প্রার্থীর লোকজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি থেকে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। দুই পক্ষই চেয়ার দিয়ে অন্য পক্ষের লোকজনকে আঘাত করে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। পরে তাঁদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আরও পড়ুনকিশোরগঞ্জে কমিটি গঠন নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ১১ ঘণ্টা আগেউৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ব এনপ র স ঘর ষ উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন আয়োজিত উন্মুক্ত কনসার্ট স্থগিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে হতে যাওয়া ‘রিবিল্ডিং দ্য নেশন’ কনসার্টটি হঠাৎ স্থগিত করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে স্থগিতের বিষয়টি আয়োজকরা নিশ্চিত করেছেন।
তবে হঠাৎ করেই একদিন আগে কেন আলোচিত এ কনসার্টটি স্থগিত করা হলো সে বিষয়টি দায়িত্বশীল কারও বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে আয়োজকদের একজন জানিয়েছেন নিরাপত্তা ইস্যুতে আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।
আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পুরোনো বাণিজ্য মেলা মাঠ, আগারগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। আয়োজকরা জানান, নিরাপত্তার কারণে কনসার্টটি স্থগিত করা হয়েছে। তবে কখন কনসার্টটি হবে তা নিয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে এর আগে বলা হয়, ‘এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম বৃহৎ উন্মুক্ত কনসার্ট হতে যাচ্ছে। কনসার্ট ভেন্যুতে কয়েক লাখ মানুষ একসঙ্গে নিরাপদে গান শুনতে পারবে।
‘তাদের সামনে দেশের বিভিন্ন ব্যান্ড গান পরিবেশন করবে। আমরা দেশীয় শিল্পীদের নিয়ে কনসার্টের লাইনআপ সাজিয়েছি; যারা আন্দোলনের সময় নিজেদের ক্যারিয়ারের চিন্তা না করে আন্দোলনের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন।’
প্রসঙ্গত, এই কনসার্টে প্রধান আকর্ষণ হিসেবে গান গাওয়ার কথা ছিল নগর বাউল জেমস। আরও গান শোনানোর কথা ছিল ব্যান্ড চিরকুট, আর্টসেল, সোনার বাংলা সার্কাস, বেঙ্গল সিম্ফনি, বাংলা ফাইভ, ক্রিপটিক ফেইট, কুঁড়েঘর, কাকতাল, সংগীতশিল্পী ফারজানা ওয়াহিদ সায়ানসহ অনেকে।