বিয়ে করেছেন লাক্স তারকা শানু, পাত্র কে
Published: 16th, February 2025 GMT
বিয়ে করেছেন অভিনয়শিল্পী শানারেই দেবী শানু। গত বছর বিয়ে করলেও আজই সুখবরটি জানালেন তিনি। পাত্র মাহবুব জামিল পেশায় প্রকৌশলী, পাশাপাশি লেখালেখিও করেন। লেখালেখির সূত্রেই তাঁদের পরিচয়। তারপর বছরখানেক আগে তাঁরা দুজন বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। ২০২৪ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি পারিবারিকভাবে বিয়ের কাজটি সেরে নেন তাঁরা। প্রথম আলোকে বিয়ের খবরটি নিশ্চিত করেছেন শানু।
দুই বছর আগে ঢাকার মগবাজারে আজব প্রকাশনী কার্যালয়ে শানুর সঙ্গে মাহবুবের পরিচয়। এরপর কথাবার্তা হয়। ঢাকার অমর একুশে বইমেলায় দুজনকে প্রায় সময় একসঙ্গে দেখা গেছে। অভিনয় দিয়ে পথচলা শুরু হলেও নিয়িমত লেখালেখির চর্চা করেন শানু। কয়েক বছর ধরে বইমেলায় তাঁর গল্প, উপন্যাস কিংবা কবিতার বই প্রকাশিত হয়।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে আহতদের জন্য রেড ক্রিসেন্টের ত্রাণ সহায়তা
মিয়ানমারে ভয়াবহ ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ত্রাণ সহায়তা হিসেবে দেশটিতে এক টন হাইজিন কিট পাঠিয়েছে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (বিডিআরসিএস)।
মঙ্গলবার সকালে সোসাইটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল অধ্যাপক ডা. মো. আজিজুল ইসলাম (অব.) কুর্মিটোলা বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে সহকারী বিমান বাহিনী প্রধান এভিএম জাভেদ তানভীরের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ২০০ প্যাকেট হাইজিন কিট হস্তান্তর করেন।
অন্যান্য ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ৮ টন শুকনো খাবার, ২.৫ টন পানি, ৪ টন ওষুধ, ১ টন হাইজিন পণ্য এবং ১.৫ টন ত্রাণ তাঁবু।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্দেশে মঙ্গলবার বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর তিনটি পরিবহন বিমানের মাধ্যমে জরুরি ওষুধ এবং ত্রাণ সামগ্রীর দ্বিতীয় চালানে এ সহায়তা পাঠানো হয়েছে।
এছাড়াও ৩৭ জন সদস্যসহ মোট ৫৫ জন উদ্ধারকারী এবং চিকিৎসককে মিয়ানমারের জন্য জরুরি উদ্ধার কাজ ও সহায়তায় পাঠানো হয়েছে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে।
ত্রাণ সহায়তা হস্তান্তর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উপ-মহাসচিব সুলতান আহমেদ, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সামরিক অভিযান পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম উদ দৌলা, কর্নেল শফিক (সামরিক অভিযান) এবং বিডিআরসিএস এর ডিজাস্টার রেসপন্স বিভাগের পরিচালক মো. মিজানুর রহমানসহ বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, গত রোববার (৩০ মার্চ) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর মাধ্যমে মিয়ানমারে জরুরি ত্রাণ সামগ্রীর প্রথম চালান পাঠানো হয়েছিল। যার মধ্যে ছিল ওষুধ, তাঁবু, শুকনো খাবার এবং চিকিৎসক দল।