সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, তার দলের মূল লক্ষ্য দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করা। এখন সময় এসেছে নেতৃত্ব বাছাই করার। জনগণ ভোটের মাধ্যমে তা ঠিক করবে।

রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) নড়াইল জেলা বালক বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

দীর্ঘদিন পর দলের নেতা নির্বাচনে সম্মেলনের আয়োজন করে নড়াইল জেলা বিএনপি। সম্মেলন পূর্ব সমাবেশে তারেক রহমান বলেন, এখানে যে কাউন্সিলররা আছেন তারা হচ্ছে শহীদ জিয়ার সৈনিক, বেগম খালেদা জিয়ার সৈনিক- যাদের অন্তরে ছিলো শুধুই বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের মানুষ। যে কোন মূল্যে জনগণের আস্থা অর্জন করতে নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

তারেক রহমান বলেন, বিএনপি চেষ্টা করেছে দেশের মানুষের দেয়া দায়িত্ব পালন করার। সময় এসেছে দেশকে গড়ে তোলার। তাই আড়াই বছর আগেই বিএনপি ৩১ দফা উপস্থাপন করেছেন।

এসময় যে কোন মূল্যে নেতাকর্মী সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার ওপর গুরুত্বারোপ করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

এম জি

.

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: ত র ক রহম ন ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ছাড়া সংবিধান পরিবর্তন করা আসলে কঠিন: জোনায়েদ সাকি

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘আমরা বারবার বলছি, সংস্কারের অনেকগুলো জায়গা আছে। কিছু নির্বাচনের আগেই নির্বাহী আদেশে সংস্কার করা সম্ভব। আবার অনেকগুলো সংস্কারের প্রশ্নে যেগুলো মৌলিক কাঠামোগত, এগুলো আসলে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের করতে হবে। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ছাড়া সংবিধান পরিবর্তন করা আসলে কঠিন।’

আজ বুধবার মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবসে বেলা ১১টার দিকে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় গণসংহতি আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমরা বারবার বলছি, সংস্কারের ক্ষেত্রে যেভাবে ইতিমধ্যে ঐকমত্য কমিশন উদ্যোগ নিয়েছে, এ কাজ তাদেরই ছিল। তাদের উদ্যোগে সব রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে। সর্বসম্মত জায়গায় দাঁড়াবে। সেটি আমাদের জাতীয় সনদ আকারে সামনে আসবে। সেই পরিবর্তনগুলো আসবে। আর যেসব জায়গায় অনৈক্য আছে, দ্বিমত আছে, সেই সংস্কারগুলো রাজনৈতিক দলগুলো অধিকতর জনমত গঠন করবে। জনগণের সমর্থনের ওপর বিষয়টি নির্ভরশীল।’

সংস্কারের জন্য যথেষ্ট সময় আছে বলে মনে করেন জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেন, ‘সংস্কার যেহেতু আমাদের লক্ষ্য হিসেবে স্থির হয়েছে। আগামী সংসদটা হবে সংস্কার পরিষদ, যেখানে সংস্কারটা হবে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে। ফলে আদালত এটাকে সংশোধনী আকারে সংবিধানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না, সেটির দিকে তাকাবে না। আদালত এই সংস্কারকৃত সংবিধানকে সুরক্ষা দেবে। সেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ, ফলে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সংস্কারকাজটির সম্পন্ন করতে হবে। যে সময় আছে, এ সময়ের মধ্যে ঐকমত্য তৈরি হওয়া সম্ভব।’

জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতা দিবস এবার আরও অনেক গভীর তাৎপর্য নিয়ে আমাদের সামনে হাজির হয়েছে। বিশেষভাবে চব্বিশের জুলাই আগস্টের যে গণ–অভ্যুত্থান, সেটা বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জনগণের স্বপ্ন তৈরি হয়েছিল। বাংলাদেশকে নিয়ে যে স্বপ্ন তৈরি হয়েছিল, সেটিকে আবার নতুন করে সামনে নিয়ে এসেছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জাতীয় স্বার্থে ঐকমত্য গঠন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: সৈয়দা রিজওয়ানা
  • নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ছাড়া সংবিধান পরিবর্তন করা আসলে কঠিন: জোনায়েদ সাকি
  • মহান স্বাধীনতা দিবসে শুভেচ্ছা জানালেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • একাত্তরের স্বাধীনতা ও চব্বিশের স্বাধীনতা পরস্পরবিরোধী নয়: নাহিদ ইসলাম
  • ‘সংস্কার ও বিচার ছাড়া ক্ষমতায় বসানোর চেষ্টা হলে জনগণ প্রতিরোধ করবে’
  • জাতীয় ঐক্যের ভিত সুদৃঢ় হোক
  • ১০০ গাড়ি নিয়ে যারা ইলেকশন ক্যাম্পেইন করতে যায়, তারা কী করবে আমরা বুঝি: মির্জা ফখরুল
  • সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করার চেষ্টা হচ্ছে: তারেক রহমান
  • ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করে আমরা রাষ্ট্র পরিচালনা করব: হাসনাত আব্দুল্লাহ
  • এবার সারজিসের পোস্টে হান্নানের প্রতিক্রিয়া, ‘সরি, আর চুপ থাকতে পারলাম না’