অভিনেতা মাহফুজকে উৎসর্গ করে মেলায় চয়নিকার ‘অনুমতি প্রার্থনা’
Published: 16th, February 2025 GMT
দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী।। প্রথম বই ‘মায়াঘর’ প্রকাশের ১১ বছর পর এবারের একুশে গ্রন্থ মেলায় নতুন উপন্যাস নিয়ে এলেন তিনি। । তার লেখা উপন্যাসের নাম ‘অনুমতি প্রার্থনা’।
চয়নিকা জানান, বইমেলার মিজান পাবলিশার্সে (২০ নং প্যাভিলিয়ন) বইটি পাওয়া যাচ্ছে।
সম্পর্কের টানাপোড়েনের গল্পে এই উপন্যাসটি তারকা অভিনেতা মাহফুজ আহমেদকে উৎসর্গ করেছেন চয়নিকা চৌধুরী। তিনি মনে করেন, কারও কারও প্রতিদান দিতে হয় না, দেয়াও যায় না। কিছু মানুষের কাছে আজীবন ঋণী হয়ে থাকতেই ভালো লাগে। আমার কাছে তেমনি একজন মানুষ, ভালোবাসা আর শ্রদ্ধার অভিনেতা মাহফুজ আহমেদ। এজন্য ‘অনুমতি প্রার্থনা’ উপন্যাসটি তাকে উৎসর্গ করলাম।
‘অনুমতি প্রার্থনা’ মূলত রোমান্টিক গল্পের উপন্যাস। চয়নিকা চৌধুরী জানান, অনেকের জীবনের সঙ্গে হয়তো এই গল্প মিলে যাবে। এটি মূলত সম্পর্কের গল্প।
শৈশবে মায়ের সঙ্গে বইমেলায় যেতেন চয়নিকা চৌধুরী। সেইসময় থেকে বইমেলার প্রতি তার প্রেম জন্মায়। তিনি জানান, পরে মায়ের ইচ্ছেতে ২০১৪ সালে প্রথম বই লেখেন। এরপর মাসে একাধিক নাটকের শুটিং থাকায় লেখালিখিতে মনযোগ দিতে পারেননি। পরে ‘বিশ্বসুন্দরী’ ও ‘প্রহেলিকা’ দুটি সিনেমা করায় সেখানে আরও মনযোগী হতে হয়েছিল চয়নিকাকে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: চয়ন ক চ ধ র উপন য স চয়ন ক
এছাড়াও পড়ুন:
ঈদে দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় তৎপর আনসার
আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নিরাপদ ঈদযাত্রা নিশ্চিত করা এবং যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে প্রস্তুত রয়েছে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী। পার্বত্য অঞ্চলে ১৬টি আনসার ব্যাটালিয়নসহ সারাদেশে ৪২টি ব্যাটালিয়নের প্রতিটিতে ১ প্লাটুন করে ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। আনসার-ভিডিপি সদর দপ্তরের নির্দেশনায় যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে।
মঙ্গলবার আনসার বাহিনীর উপপরিচালক ও গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. আশিকউজ্জামান সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী দীর্ঘদিন ধরে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। সম্প্রতি দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও সুদৃঢ় করতে বাহিনীর পক্ষ থেকে কার্যক্রম বৃদ্ধি করেছে। এছাড়া সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে দেশের প্রায় ৫ হাজার প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অন্তত্য ৫৫ হাজার অঙ্গীভূত আনসার সদস্যকে অধিকতর সতর্ক অবস্থায় দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নদীপথে যাত্রীদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ২৬ মার্চ থেকে ঈদ পরবর্তী সময়ে দুই দিন পর্যন্ত প্রতিটি লঞ্চে চারজন সাধারণ আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। পাশাপাশি ২৫ মার্চ থেকে ৮এপ্রিল পর্যন্ত রেলপথে যাত্রীদের নিরাপত্তায় ৬৫০জন সাধারণ আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর বিশেষায়িত ইউনিট আনসার গার্ড ব্যাটালিয়ন (এজিবি) সদস্যদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া তৃণমূল পর্যায়ে সামাজিক নিরাপত্তা বজায় রাখতে ভিডিপি সদস্যদের সক্রিয় রাখা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে পারে এমন কোনো কর্মকাণ্ড সংঘটিত হলে তারা দ্রুততম সময়ে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।