‘প্রত্যাশা আমাকে লোভী বানিয়েছে’
Published: 16th, February 2025 GMT
‘দ্য সাইলেন্স’, ‘ইনফিনিটি’, ‘রুমি’, ‘প্যাফ ড্যাডি’, ‘১৯৭১ সেই সব দিন’—গত কয়েক বছরে ওটিটি ও বড় পর্দার বেশ কয়েকটি আলোচিত কাজে দেখা গেছে আবদুন নূর সজলকে। তবে ‘জ্বীন’ সিনেমার রাফসান চরিত্রটি তাঁর একটু বেশিই প্রিয়। সজল বরাবরই রোমান্টিক চরিত্রে অভিনয় করেন, তবে রাফসান চরিত্রটি তাঁকে দিয়েছিল ভিন্ন চ্যালেঞ্জ। সম্প্রতি ‘জ্বীন ৩’ সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন তিনি। এবার তাঁকে দেখা যাবে বিজয় চরিত্রে।
‘“জ্বীন” সিনেমাটি আমার ক্যারিয়ারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। সিনেমাটি ভালো ব্যবসাও করেছে। এবার “জ্বীন ৩” নিয়ে যুদ্ধ হবে আমার নিজের সঙ্গেই; নিজেকে কতটা ছাড়িয়ে যেতে পারব, সেই চাপ টের পাচ্ছি। এটা আমার জন্য চ্যালেঞ্জিং। কারণ, আমি আরও ভালো করতে চাই।’ বলেন সজল। জানালেন, চরিত্রটিতে আরও ভালো করার জন্য এক মাসের বেশি সময় ধরে প্রি-প্রোডাকশনে সময় দিয়েছেন। নিয়মিত অনুশীলনে অংশ নিয়েছেন। নিজেকে পুরো ফিট করেই শুটিংয়ে নেমেছেন তিনি।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
তটিনীর ভ্রমণকাহিনি: সূর্যাস্তের সেই সৌন্দর্য আজও মনে গেঁথে আছে
নাটকের শুটিংয়ে অস্ট্রেলিয়া গিয়েছিলেন অভিনয়শিল্পী তানজিম সাইয়ারা তটিনী। কাজে একটু ফুরসত পেলেই ঘুরে বেড়িয়েছেন দেশটির এ-শহর, ও-শহর। শোনালেন তেমনই একটি অভিজ্ঞতা।
অস্ট্রেলিয়ায় একাধিক নাটকের শুটিং। তাই বলে একটু ঘুরব না! সহশিল্পী খায়রুল বাসারের সঙ্গে বিষয়টা নিয়ে কথাও বলেছিলাম। কিন্তু সিডনিতে টানা শুটিংয়ে সময় বের করাটাই কঠিন হয়ে পড়ল। একঘেয়েমিও পেয়ে বসল। মন চাইছিল কোথাও একটু ঘুরতে যাই। এর মধ্যেই পাওয়া গেল বিরতি। সময়টা ঘুরেফিরে কাটাতে পারলে মন্দ হয় না। ব্যবস্থা করে দিল আমার কাজিন। সে-ও আমার অবসরের অপেক্ষায় ছিল সস্ত্রীক। সিদ্ধান্ত হলো তাদের সঙ্গে লা-পেরুজে যাব।
হলিউডের অনেক সিনেমার শুটিং সিডনির এই শহরতলিতে হয়েছে। জায়গাটা পর্দায় দেখা। সিনেমার সেসব দৃশ্যের কথা মনে পড়তেই আনন্দে নেচে উঠল মন। লা পেরুজের সূর্যাস্তের কথা তো কতই শুনেছি। পরে আমার কাজিনদের কাছ থেকেও জানলাম। তারাও অনেকবার গিয়েছে।
লা পেরুজে পৌঁছেই মনটা ভালো হয়ে গেল। পরিচ্ছন্ন আর খোলামেলা সৈকত, আবহাওয়াটাও দারুণ।
গাঙচিলদের সঙ্গে কিছুটা সময়