SunBD 24:
2025-03-25@23:51:06 GMT

রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন আজ

Published: 16th, February 2025 GMT

সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

আয়কর রিটার্ন দাখিল করার শেষ দিন আজ রোববার। সে হিসাবে আজ বিকেল ৫টা পর্যন্ত জরিমানা ছাড়াই রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন করদাতারা। তিন দফায় সময় বৃদ্ধি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ঘোষণা অনুযায়ী রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় শেষ দিন ১৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়।

এ বিষয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান বলেন, সারা বছর আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়া যাবে। অনলাইন ট্যাক্স রিটার্ন সাবমিট বন্ধ হবে না। ৩৬৫ দিনই লোকজন দিতে পারবে। নির্ধারিত সময়ে যারা ট্যাক্স রিটার্ন দেবেন, তাদের ট্যাক্স ক্যালকুলেশন এক রকম হবে, আর পরে যারা দিবেন তাদের অটোমেটিক্যালি অতিরিক্ত জরিমানা চলে আসবে। সেটা ধার্যকৃত ট্যাক্সের ওপর প্রতি মাসে ২ শতাংশ। ম্যাক্সিমাম সিলিং ২৪ মাস। আমরা ৪৮ শতাংশের বেশি কারো কাছ থেকে ইন্টারেস্ট নেব না।

গত ৩০ জানুয়ারি আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় তৃতীয় দফায় বৃদ্ধি করে ১৬ ফেব্রুয়ারি করা হয়। একই পৃথক আদেশে কোম্পানি করদাতাদের রিটার্ন দাখিলের সময় ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে বৃদ্ধি করে ১৬ মার্চ করা হয়।

এর আগে রিটার্ন দাখিলের শেষ সময় ছিল ৩১ জানুয়ারি। আয়কর আইন, ২০২৩ অনুযায়ী, ২০২৪-২০২৫ করবর্ষের জন্য কোম্পানি ব্যতীত সব শ্রেণির করদাতার আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর। গত আগস্ট মাসের পরবর্তীতে পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে দুই দফায় সময় বাড়ানো হয়েছিল।

এ বছর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিশেষ আদেশের মাধ্যমে ঢাকা উত্তর, ঢাকা দক্ষিণ, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনে অবস্থিত সব সরকারি কর্মচারী, সারা দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারী, সব মোবাইল টেলিকম সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মী এবং বহুজাতিক কোম্পানিতে কর্মরতদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়।

২০২৪-২৫ করবর্ষের রিটার্ন দাখিল ও কর পরিপালন সহজীকরণের লক্ষ্যে এনবিআর গত ৯ সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইন রিটার্ন দাখিল সিস্টেম (ই-রিটার্ন) করদাতাদের জন্য উন্মুক্ত করে। ওই সিস্টেম দিয়ে নির্ধারিত চার্জ দিয়ে অনলাইনেই আয়কর পরিশোধ করতে পারছেন করদাতারা।

দেশে বর্তমানে এক কোটি ১৫ লাখের বেশি কর শনাক্তকারী নম্বরধারী (টিআইএন) করদাতা রয়েছেন। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রায় ৪৪ লাখ করদাতা রিটার্ন দাখিল করেছেন, যার মধ্যে মাত্র ৫ লাখ রিটার্ন অনলাইনে জমা দেওয়া হয়েছিল। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ১৩ লাখের বেশি করদাতা অনলাইনে রিটার্ন দাখিল করেছেন।

প্রসঙ্গত, সাধারণত কোনো ব্যক্তি-করদাতার আয় যদি বছরে সাড়ে তিন লাখ টাকার বেশি হয়, তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তি, নারী ও ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সের করদাতার আয় যদি বছরে চার লাখ টাকার বেশি হয়, গেজেটভুক্ত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা করদাতার আয় যদি বছরে পাঁচ লাখ টাকার বেশি হয় এবং প্রতিবন্ধী করদাতার আয় সাড়ে চার লাখ ৭৫ হাজার টাকার বেশি হলে তার রিটার্ন দাখিল করা বাধ্যতামূলক।

এ ছাড়া আরও অনেক কারণে ব্যক্তিকে আবশ্যিকভাবে রিটার্ন দাখিল করতে হয়। শুধু রিটার্ন দাখিল করলেই হবে না, বিভিন্ন সরকারি সেবা পেতে হলে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণপত্রও দেখাতে হবে।

বিএইচ

.

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: র ট র ন দ খ ল কর আয়কর র ট র ন

এছাড়াও পড়ুন:

স্কয়ার ফার্মার ১৫ লাখ শেয়ার কিনেছেন তপন চৌধুরী

৪ মার্চের ঘোষণা অনুযায়ী শেয়ারবাজার থেকে ১৫ লাখ শেয়ার কিনেছেন স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তপন চৌধুরী। আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে দেওয়া এক ঘোষণায় তাঁর এই শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন হওয়ার তথ্য জানানো হয়েছে।

সম্প্রতি স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের পরিচালক অঞ্জন চৌধুরীও বাজারমূল্যে কোম্পানির ১৫ লাখ শেয়ার কিনেছেন। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি তিনি এই শেয়ার কেনার ঘোষণা দেন। এরপর ১০ মার্চ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে দেওয়া ঘোষণায় জানানো হয়েছে, এই ১৫ লাখ শেয়ার কেনা সম্পন্ন হয়েছে।

অতীতেও দেখা গেছে, যখনই বাজারে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমে যায়, তখনই বাজার থেকে কোম্পানিটির শেয়ার কেনার উদ্যোগ নেন পরিচালকেরা। এবারও একই উদ্দেশ্যে এক পরিচালক শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন বলে কোম্পানি সূত্রে জানা যায়। কিন্তু আজ এই ঘোষণার পর সকালে স্কয়ার ফার্মার শেয়ারের দাম উল্টো শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ কমেছে।

স্কয়ার ফার্মা দেশের শীর্ষস্থানীয় ওষুধ কোম্পানি। প্রয়াত স্যামসন এইচ চৌধুরী ও তাঁর কয়েকজন বন্ধু মিলে কোম্পানিটি গড়ে তোলেন। বর্তমানে কোম্পানিটি পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন স্যামসন এইচ চৌধুরীর চার ছেলে-মেয়ে।

সর্বশেষ গত অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস ৬৬০ কোটি টাকা মুনাফা করেছে। তার আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কোম্পানিটির মুনাফা বেড়েছে ১৩৫ কোটি টাকা বা ২৬ শতাংশ। গত অক্টোবর-ডিসেম্বরে কোম্পানিটির আয় বা ব্যবসায় প্রায় ১৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এ সময় কোম্পানিটি ১ হাজার ৯৯৭ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে। ২০২৩ সালের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৭৭৪ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির ব্যবসা বেড়েছে ২২৩ কোটি টাকার।

গত কয়েক বছরে স্কয়ার ফার্মা শেয়ারহোল্ডারদের বিপুল পরিমাণে লভ্যাংশ দিয়েছে। গত জুনে সমাপ্ত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি শেয়ারধারীদের ১১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। এ নিয়ে পরপর তিন বছর শেয়ারধারীদের জন্য ১০০ শতাংশের বেশি লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। এর আগে কোম্পানিটি ২০২৩ সালে ১০৫ শতাংশ ও ২০২২ সালে ১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে শেয়ারধারীদের। এবার সেটি বেড়ে ১১০ শতাংশ উন্নীত হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আমাজনের মালিক বেজোস কবে বিয়ে করছেন সানচেজকে  
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স প্রথম বর্ষের ফলাফল প্রকাশ, ফেল ১২ শতাংশের বেশি
  • অনলাইনে ১৫ লাখ রিটার্নের ১০ লাখে কোনো কর নেই
  • ফেডের লোকসানের ধারা অব্যাহত, যদিও গত বছর কমেছে
  • গাজা যুদ্ধে এ পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন যত হামাস নেতা 
  • সব কোম্পানিকে কেন বাধ্যতামূলক নিরীক্ষা করাতে হবে
  • মুনাফা কমেছে সামিট পাওয়ারের
  • `সাজা মাইন্যা নিছি, কিন্তু ন্যায্য বিচার পাইনি’
  • স্কয়ার ফার্মার ১৫ লাখ শেয়ার কিনেছেন তপন চৌধুরী
  • প্রথম দুই প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে সামিট পাওয়ারের