পাকিস্তান শাহীনসের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রস্তুতি ম্যাচ সোমবার
Published: 15th, February 2025 GMT
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে মাঠে নামার আগে বাংলাদেশ কেবল একটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাচ্ছে। পাকিস্তান শাহীনসের বিপক্ষে দুবাইয়ে আগামী সোমবার পঞ্চাশ ওভারের একটি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।
এরপর আগামী বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম ম্যাচ খেলতে মাঠে নামবে। প্রতিপক্ষ ভারত।
আইসিসি একাডেমি মাঠে শনিবার অনুশীলন করেছে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে মাঠে নামার আগে ব্যাটিং-বোলিং অনুশীলনে নিজেদের ঝালিয়ে নিয়েছেন শান্ত, তানজিদ, তাওহীদরা। দুপুর দেড়টায় অনুশীলনে নামেন ক্রিকেটাররা। দুই ঘণ্টার ঘাম ঝরানো অনুশীলন করেন তারা।
আরো পড়ুন:
বদলে গেল বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের নাম
বেনেটের রেকর্ডে আয়ারল্যান্ডকে হারাল জিম্বাবুয়ে
১৯ ফেব্রুয়ারি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পর্দা উঠবে। পরের দিন মাঠে নামবে বাংলাদেশ। ভারত পাকিস্তানে যেতে রাজি না হওয়ায় তাদের ম্যাচগুলো হবে দুবাইয়ে। এজন্য বাংলাদেশকে প্রথম ম্যাচ খেলতে হবে দুবাইতে। ২৪ ফেব্রুয়ারি নিউ জিল্যান্ড ও ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের ম্যাচ পাকিস্তানের বিপক্ষে। দুইটি ম্যাচই হবে রাওয়ালপিন্ডিতে।
আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি বাংলাদেশের জন্য দীর্ঘশ্বাস। যেখানে ২০০০ সালে প্রথমবার অংশ নিয়ে এখন পর্যন্ত ১২ ম্যাচে মাত্র দুই জয় বাংলাদেশের। এবার কেমন করে সেটা দেখার।
ঢাকা/ইয়াসিন/এসবি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের দাবি
হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার এবং চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে স্মারকলিপি দিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা–কর্মচারী।
বৃহস্পতিবার ২৮ হাজার ৩০৭ কর্মীর সই করা এক হাজার ৪২৮ পৃষ্ঠার এই স্মারকলিপি উপদেষ্টার দপ্তরে জমা দেওয়া হয়।
এতে বলা হয়, সংস্কার দাবির কারণে মাঠপর্যায়ে কোনো কর্মসূচি না থাকা সত্ত্বেও গত ১৬ অক্টোবর পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) ১০ জন কর্মকর্তাকে বিনা নোটিশে চাকরিচ্যুত করে। একই দিন তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। পরদিন সকাল থেকে শুরু হয় কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার এবং আরও ১৪ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয়। এই ঘটনায় সমিতির কর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশার জন্ম দেয়, যার ফলে কিছু এলাকায় সাময়িক বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটে।
স্মারকলিপি আরও বলা হয়, আরইবি এখনও মামলা, চাকরিচ্যুতি, বদলি, সাসপেন্ড বিভিন্ন হয়রানিমূলক পদক্ষেপ অব্যাহত রেখেছে। শুধু স্মারকলিপিতে সই দেওয়ার কারণেও সম্প্রতি মাদারীপুর ও রাজশাহীর কর্মকর্তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রায় অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সংযুক্ত করে তদন্তের নামে হয়রানি ও শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা চলছে। চাকরি হারিয়ে, মামলা ও জেল-জুলুমের শিকার হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো খুবই মানবেতর জীবনযাপন করছে। এমনকি ক্ষতিগ্রস্তদের ছেলেমেয়ের পড়াশোনাও চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। এর আগে গত ২৫ জানুয়ারি সমিতির ৩০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীর সই করা স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
স্মারকলিপিতে মামলা প্রত্যাহার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের দাবি জানানো হয়েছে।