ছবি: বিজিবির সৌজন্যে

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

শেষ হলো সেন্ট গ্রেগরী স্কুলের বিজ্ঞান উৎসব

রাজধানীর লক্ষ্মীবাজারে সেন্ট গ্রেগরী হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজে (এসজিএইচএসসি) তিন দিনব্যাপী ১৬তম জাতীয় বিজ্ঞান উৎসব শেষ হয়েছে। রোববার সমাপনী আয়োজনের মধ্য দিয়ে পর্দা নামে এবারের উৎসবের। এদিন বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিকাগোর সেন্ট জেভিয়ার্স ইউনিভার্সিটির গ্রাহাম স্কুল অব ম্যানেজমেন্টের প্রতিষ্ঠাতা ডিন ও জিএনএ চেয়ারম্যান ফয়সাল এম রহমান; লেকচার পাবলিকেশন লিমিটেডের বিক্রয় ও বিপণন ব্যবস্থাপক নিজাম আহমেদ, এসজিএইচএসসির গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান কমল কোরায়া। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সেন্ট গ্রেগরী হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ব্রাদার প্লাসিড পিটার রিবেরু।

গ্রেগরিয়ান ফয়সাল এম রহমান বলেন, ‘বিজ্ঞানের গুরুত্ব অপরিহার্য। অর্থনৈতিক উন্নয়নের দ্রুততম ও সর্বোত্তম পথ হিসেবে এর ভূমিকাকে কোনোভাবেই অস্বীকার করা যায় না।’

তিন দিনব্যাপী ১৬তম জাতীয় বিজ্ঞান উৎসবের পর্দা ওঠে গত ২০ ফেব্রুয়ারি। মাঝখানে এক দিন একুশে ফেব্রুয়ারির জন্য অনুষ্ঠানটি বন্ধ ছিল। ‘আজকের উদ্ভাবন আগামীর সুরক্ষা’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শুরু হয় এই আয়োজন।

তিন দিনব্যাপী বার্ষিক বিজ্ঞান উৎসবে শিক্ষার্থীরা পাঁচটি গ্রুপে অংশ নেয়। উৎসবে ছিল—অলিম্পিয়াড, দুই ক্যাটাগরির সায়েন্স প্রজেক্ট, বিজ্ঞানভিত্তিক ওয়াল ম্যাগাজিন প্রতিযোগিতা, গেম ইভেন্ট: হান্ট দ্য পিরিয়ডিক টেবিল এবং মিউজিয়াম স্পেসিমেন্ট আইডেন্টিফিকেশন।

সেন্ট গ্রেগরী স্কুল কর্তৃপক্ষ ১৯৬০ সালে প্রথম বিজ্ঞান উৎসব শুরু করে। বিজ্ঞান উৎসব, স্কাউট, বাস্কেটবলের সূতিকাগার এই বিদ্যাপীঠের বিজ্ঞান মেলা আয়োজন এক বিশাল মহোৎসব, যেন বিজ্ঞানভিত্তিক জ্ঞানচর্চার এক বিশাল দিগন্ত।

গ্রেগরিয়ান সায়েন্স ক্লাব শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানমনস্ক করে গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে এই উৎসবের আয়োজন করে। এবারের উৎসবের প্রধান পৃষ্ঠপোষক মাল্টিফ্যাবস লিমিটেড, সহযোগী পৃষ্ঠপোষক লেকচার পাবলিকেশনস লিমিটেড এবং মিডিয়া পার্টনার যমুনা টেলিভিশন ও বিজ্ঞানচিন্তা।

সম্পর্কিত নিবন্ধ