দেশে ন্যায় ইনসাফ কায়েম করতে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই : মাও. জাব্বার
Published: 15th, February 2025 GMT
দেশে ন্যায় ইনসাফ কায়েম করতে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই উল্লেখ করে মহানগরী শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের প্রধান উপদেষ্টা মাওলানা মুহাম্মদ আবদুুল জাব্বার বলেছেন, দেশে স্বৈরাচারী সরকারের পেতাত্তারা পালিয়ে গেলেও তাদের দোসরা এখনো ঘাপটি মেরে আছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে বলবো আপনার বড় বড় সন্ত্রাসদের কেন গ্রেফতার করছেন না?
শুক্রবার (১৪ ফেব্রয়ারি) সকালে শহরের চাষাঢ়া মহানগরী শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের বাছাইকৃত কর্মী কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন নারায়ণগঞ্জ মহানগরী সভাপতি হাফেজ আবদুল মোমিন এর সভাপতিত্বে,সোলাইমান হোসাইন মুন্নার সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন উপদেষ্টা মাওলানা ওমর ফারুক।
এসময় আরো উপস্থিতি ছিলেন মহানগর সহ-সভাপতি মুন্সি আব্দুল্লাহ ফয়সুল, সহ-সাধারন সম্পাদক এডভোকেট সাইফুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম সিকদার, কোষাধ্যক্ষ খোরশেদ আলম রবিন, এরশাদ খান, ইকবাল হোসাইন সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধ’ স্লোগান, আটক ৩
স্বাধীনতা দিবসে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধ’ স্লোগান দিয়ে ‘পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টার’ অভিযোগে তিনজনকে আটক করেছে আশুলিয়া থানা পুলিশ। আজ বুধবার সকাল ১১টার দিকে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ কমপ্লেক্সের ভেতর থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটকরা হলেন- মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম লীগের মহাসচিব সিরাজগঞ্জ জেলার সেলিম রেজা (৪৭), মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম (৫০) ও আশুলিয়ার দক্ষিণ গাজীরচট সোহেল পারভেজ (৪১)।
জানা গেছে, সকাল সাড়ে ১১টার দিকে জাতীয় স্মৃতিসৌধের শহীদ বেদিতে ফুলেল শ্রদ্ধা জানান কয়েকজন। এ সময় তারা হাতে লাল পতাকা নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন। পরে উপস্থিত জনতা তাদের ধাওয়া দিয়ে কয়েকজনকে মারধর করে। এ সময় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে আওয়ামী লীগ সন্দেহে ওই তিনজনকে আটক করে।
ঢাকা জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সাভার সার্কেল) শাহিনুর কবির বলেন, উস্কানিমূলক স্লোগান দিয়ে মহান স্বাধীনতা দিবসে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করছিল কয়েকজন। এ সময় তিনজনকে আটক করে আশুলিয়া থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তারা সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।