বরিশালে বায়োজিনের নতুন শাখা, উদ্বোধন উপলক্ষে ছাড়
Published: 15th, February 2025 GMT
ত্বক ও চুলের যেকোনো সমস্যার নির্ভরযোগ্য সমাধান দিতে বরিশাল শহরে বায়োজিনের নতুন শাখা চালু করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বরিশাল শহরের এল এল টাওয়ারের লেভেল ৪-এ বায়োজিনের ১৭তম শাখার উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধন উপলক্ষে অফারের আওতায় সব স্কিনকেয়ার ট্রিটমেন্টে ৫০ শতাংশ ছাড়, অথেনটিক ডার্মো কসমেটিকসে ৩০ শতাংশ ছাড় এবং ফ্রি ডক্টর কনসালটেশন ও নিউট্রিশনিস্ট কাউন্সেলিং পাওয়া যাবে।
বরিশাল শাখায় অথেনটিক ডার্মো কসমেটিকস, ওয়ার্ল্ড স্ট্যান্ডার্ড ট্রিটমেন্ট, চুল পড়া ও স্ক্যাল্পের সমস্যার জন্য সায়েন্টিফিক হেয়ার ট্রিটমেন্ট, এক্সপার্ট ডাক্তারের পরামর্শে পার্সোনালাইজড স্কিন ও হেয়ার কেয়ার প্ল্যান, নিরাপদ ও কার্যকরী বিউটি সাপ্লিমেন্টস এবং স্মার্ট লাইফস্টাইল প্রডাক্টস পাওয়া যাবে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
৫০ বছর পূর্তিতে সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে হরিহরপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সভা
ফতুল্লার হরিহরপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় ৫০ বছরে পদার্পণ উপলক্ষ্যে সুবর্ন জয়ন্তী উদযাপনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বেলা ১১ টায় বিদ্যালয়ের হল রুমে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় আগামী ২০২৬ সালে বিদ্যালয়টির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপনে ৬ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে।
ফতুল্লার হরিহরপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় নারায়ণগঞ্জের একটি স্বনামধন্য বিদ্যাপিঠ। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর থেকে শিক্ষাদানে ব্যাপক ভুমিকা রেখে আসছে। ১৯৭৬ সালে এলাকার শিক্ষানুরাগী ব্যাক্তিদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠা করা হয় বিদ্যালয়টি।
বর্তমানে বিদ্যালয়ে ৩ হাজারের অধিক শিক্ষার্থী শিক্ষা গ্রহণ করছেন। ২০০২৫ সালে হহিরপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ৫০ বছর পূর্তি হবে।
এ উপলক্ষ্যে গতকাল বেলা ১১ টায় বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীবৃন্দ আলোচনা সভার আহ্বান করেন। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হাবিবুর রহমান লিটনের সভাপতিত্বে সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় বিদ্যালয়য়ের প্রধান শিক্ষক মোসাম্মৎ লুৎফুন্নেছাসহ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মন্ডলীও উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনের বিষয়ে বিভিন্ন ব্যাচের প্রাক্তন শতাধিক শিক্ষার্থী করনীয় বিষয়ে তাদের মতামত প্রকাশ করেন। সর্বশেষে সুবর্ন জয়ন্তী উদযাপনে হাবিবুর রহমান লিটনকে আহ্বায়ক ও দিলীপ কুমার মন্ডলকে সদস্য সচিব করে ৬ সদস্য বিশিষ্ট একটি আহ্বায়ক কমিটি সর্ব সম্মতিক্রমে ঘোষণা করা হয়।
আহ্বায়ক কমিটি পরবর্তী সময়ে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করে রজত জয়ন্তীর ব্যাপারে যাবতীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে জানানো হয়।