নারায়ণগঞ্জ মহানগরী ওলামা মাশায়েখ পরিষদের উদ্যোগে বিভিন্ন থানার মুয়াল্লিমদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকালে শহরের মাসদাইর এলাকায় ওলামা মাশায়েখ পরিষদ নারায়ণগঞ্জ মহানগরীর নিজস্ব কার্যালয়ে এ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান পরিচালক হিসেবে প্রশিক্ষণ প্রদান করেন কেন্দ্রীয় প্যানেল ওস্তাদ ও ওলামা মাশায়েখ পরিষদ নারায়ণগঞ্জ মহানগরীর সম্মানিত সভাপতি মাওলানা সাইফুদ্দিন মনির। 

উক্ত প্রশিক্ষনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন তালিমুল কুরআন ফাউন্ডেশন নারায়ণগঞ্জ মহানগরীর উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার মানোয়ার হোসাইন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন তালিমুল কুরআন ফাউন্ডেশন নারায়ণগঞ্জ মহানগরীর উপদেষ্টা ও মোয়াল্লিম এইচ এম নাসির উদ্দিন প্রমূখ।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ন র য়ণগঞ জ ম

এছাড়াও পড়ুন:

ঈদে ব্যস্ততা বেড়েছে নারায়ণগঞ্জের হোসিয়ারিপল্লিতে, ৫০০ কোটি টাকা বিক্রির আশা

পবিত্র ঈদুল ফিতর সামনে রেখে নারায়ণগঞ্জের শতবর্ষী নয়ামাটি হোসিয়ারিপল্লিতে পোশাক তৈরি ও বিক্রিতে ব্যস্ততা বেড়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকারেরা হোসিয়ারি মার্কেটে পোশাক কিনতে আসেন। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলে বেচাবিক্রি। এবার ৫০০ কোটি টাকা বেচাবিক্রির আশা করছেন ব্যবসায়ীরা। গতবারের তুলনায় এবার পোশাকের দাম বেশি বলে জানিয়েছেন পাইকারেরা।

এবারের ঈদে নয়ামাটি-উকিলপাড়ার প্রতিষ্ঠানগুলোতে ফ্রক, বাবা সেট, গেঞ্জি সেট, সূতি ওয়াশের জামা, চায়না জর্জেট, বড়দের গেঞ্জি, স্যান্ডো গেঞ্জি, টি-শার্ট ও এমব্রয়ডারি করা পোশাকের চাহিদা বেশি। এ ছাড়া অন্তর্বাস, মাথার টুপি, ট্রাউজারসহ বিভিন্ন ধরনের পোশাক বিক্রি হচ্ছে।

ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রায় ১০০ বছর আগে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে শহরের নয়ামাটি এলাকায় হোসিয়ারিপল্লি গড়ে ওঠে। পরে নয়ামাটি থেকে তা উকিলপাড়ায় ছড়িয়ে পড়ে। হোসিয়ারিপল্লি ঘিরে গড়ে ওঠে হোসিয়ারি মার্কেট। এখান থেকে রাজধানীর সদরঘাট, বঙ্গবাজারসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নানা বয়সী মানুষের পোশাক সরবরাহ করা হয়। নয়ামাটি-উকিলপাড়ায় পাঁচ হাজারের মতো হোসিয়ারি কারখানা আছে। এসব কারখানায় লক্ষাধিক শ্রমিক-কর্মচারী কাজ করেন। কারখানায় পোশাক উৎপাদন ও বিক্রি দুটোই একসঙ্গে হয়। সারা বছর পোশাক বিক্রির অর্ধেকের বেশি হয় ঈদের মৌসুমে।

নয়ামাটির বিক্রমপুর হোসিয়ারি মার্কেটের ‘অর্পিতা হোসিয়ারিতে’ এবারের ঈদে এক থেকে ছয় মাস বয়সী শিশুদের পোশাক তৈরি হচ্ছে। তাদের অ্যাংকর কাপড়ের গেঞ্জির চাহিদা বেশি। প্রতি ডজন শিশুদের পোশাক ৯৬০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায়, ফ্রক প্রতি ডজন ১ হাজার ৩০০ থেকে ২ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।

অর্পিতা হোসিয়ারির ব্যবস্থাপক সাকিল মাহমুদ প্রথম আলোকে বলেন, সুতি ও নিট কাপড়ের গেঞ্জির চাহিদা বেশি। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকারেরা এসে পোশাক কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। উপকরণের দাম বেশি হওয়ায় এবার পোশাকের দাম একটু বেশি। আগামী ২৫ রোজা পর্যন্ত বেচাকেনা চলবে। সামনের দিনগুলোতে ভালো বেচাকেনা হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

নারায়ণগঞ্জ শহরের নয়ামাটি হোসিয়ারীতে নানা ধরনের পোশাক বিক্রি হচ্ছে। শনিবার সকালে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি
  • মোহাম্মদ আলীর দু:খ প্রকাশ
  • নারায়ণগঞ্জ সদর থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের ইফতার বিতরণ 
  • নারায়ণগঞ্জ রেলস্টেশনে পথ শিশুদের নিয়ে ইফতার
  • নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির ৩৩ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি গঠন
  • না’গঞ্জে এশিয়ান টিভির ইফতার ও দোয়া মাহফিল 
  • জেলা বিএনপির পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন 
  • রূপগঞ্জে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত 
  • তারেক রহমানের পক্ষে ফতুল্লা থানা বিএনপির ঈদ সামগ্রী বিতরণ 
  • ঈদে ব্যস্ততা বেড়েছে নারায়ণগঞ্জের হোসিয়ারিপল্লিতে, ৫০০ কোটি টাকা বিক্রির আশা