ইউনিয়ন ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
Published: 15th, February 2025 GMT
ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসির বার্ষিক ব্যবস্থাপক সম্মেলন রাজধানীর গুলশান-১ এ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মু. ফরীদ উদ্দীন আহমদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যোগ দেন নিরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান শেখ জাহিদুল ইসলাম, স্বতন্ত্র পরিচালক ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য ড.
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে সম্মেলনে অংশ নেওয়া সব শাখা ব্যবস্থাপকদের উদ্দেশে বলেছেন, “ইউনিয়ন ব্যাংক দেশে-বিদেশে সেবা এবং ব্যবসায়িক সাফল্যের যে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে, তা অব্যাহত রাখতে হবে। ইউনিয়ন ব্যাংক যে পূর্ণাঙ্গ ইসলামিক ব্যাংক তা যথোপযুক্তভাবে তুলে ধরতে হবে। গ্রাহকদের পূর্ণ আস্থা অর্জনের মাধ্যমে দেশের সেরা ব্যাংকে পরিণত হতে হবে।”
সম্মেলনে ব্যাংকের আমানত, বিনিয়োগ, বৈদেশিক বাণিজ্য, প্রবাসী আয় এবং চলমান বিভিন্ন বিষয়ের ওপর বিশদ আলোচনা হয়। কাঙ্ক্ষিত সেবাদানের মাধ্যমে ২০২৫ সালের ব্যবসায়িক লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহণে শাখা ব্যবস্থাপকদেরকে পরামর্শ দেওয়া হয়।
ঢাকা/রফিক
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
চট্টগ্রামে সংবাদ সম্মেলন, ঢাকার রাস্তায় আটকে গেলেন পার্থ বড়ুয়া
২০২৩ সালে শুরু হয়েছিল সোলস ব্যান্ডের ৫০ বছর পূর্তির পথচলা। এরপর দেশে ও দেশের বাইরে বেশ কয়েকটি স্টেজ শোতে অংশ নিয়েছেন তাঁরা। ৫০ বছর পূর্তির এই আয়োজন এখনো চলছে। চট্টগ্রামে গড়ে ওঠা ব্যান্ড সোলস এবার তাদের ৫০ বছর পূর্তির অনুষ্ঠান চট্টগ্রামেও করতে যাচ্ছে। আগামী ২ মে চট্টগ্রামের পাঁচ তারকা হোটেলে গাইবে সোলস।
এ উপলক্ষে আজ বুধবার বিকেলে চট্টগ্রামের একটি তারকা হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে সোলসের অন্য সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও শেষ মুহূর্তে থাকতে পারেননি পার্থ বড়ুয়া। ঢাকার রাস্তায় তিন ঘণ্টা যানজটে আটকে থাকার পর বাসায় ফিরে যেতে হয় পার্থ বড়ুয়াকে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের প্রথম ব্যাচের তিন শিক্ষার্থী সাজেদ, সুব্রত বড়ুয়া ও আহমেদ নেওয়াজ। এর বাইরে ছিলেন দুলু ও তপন চৌধুরী—এই পাঁচজন মিলে শুরুর দিকের ব্যান্ড সোলস। সেই সময়ের কথা মনে করে আহমেদ নেওয়াজ প্রথম আলোকে জানান, শুরুতে সোলস ভেঙে যায়। এরপর তাঁরা আবার ব্যস্ত হয়ে পড়েন নিজেদের মতো। সোলসের কিছু ইনস্ট্রুমেন্ট নিজেরাই কিনে ফেলেন। তখন সবাই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায় ভর্তি হন। রনি, আহমেদ নেওয়াজ, সাজিদ। এরপর আবার শুরু করেন। এসব ১৯৭৩ সালের সেপ্টেম্বরের ঘটনা।
এই বছরে ৩ আগস্ট চারুকলা অনুষদের যাত্রা শুরু। তপন, দুলু আর রনির বাসা ছিল একই জায়গায়। কথা প্রসঙ্গে জানা গেছে, সোলস ব্যান্ড করার অনুপ্রেরণা হচ্ছে লাইটেনিংস। চট্টগ্রামের সংগীত ভবনের ওপরতলায় লাইটেনিংস নামে একটা দল ছিল, যারা বিটলসকে অনুসরণ করত। বিটলস যা যা ইনস্ট্রুমেন্টস ব্যবহার করত, লাইটেনিংস সবই করত। সোলসের সবাই তখন অদ্ভুতভাবে তাকিয়ে থাকত, এত বিউটিফুল সাউন্ড কোথা থেকে আসছে। ওখান গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকত। এরপর আস্তে আস্তে নিজেরা সংগঠিত হতে থাকে। ছোট ছোট বিয়ের অনুষ্ঠান ও হোটেলের অনুষ্ঠানে গান গাইতে থাকে। এভাবেই শুরু সোলসের যাত্রা।
সংবাদ সম্মেলনে