চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু হতে বাকি আর মাত্র চার দিন। মাঠে খেলা দেখবেন নাকি টিভির পর্দায়, সে সিদ্ধান্ত এত দিনে আপনার নিয়ে নেওয়ার কথা। মাঠে না গিয়ে কিংবা যেতে না পেরে ঘরে, অফিস বা যেকোনো জায়গায় যদি পর্দায় খেলা দেখার সিদ্ধান্ত নেন, সেটা দেখবেন কোথায়? চ্যাম্পিয়নস ট্রফির বিস্তারিত সম্প্রচার পরিকল্পনায় আজ এ তথ্য জানিয়েছে আইসিসি।

বাংলাদেশে থাকলে খেলা দেখতে পারবেন তিনটি জায়গায়। টি স্পোর্টস ও নাগরিক টেলিভিশনের সঙ্গে ডিজিটালি টফি অ্যাপেও খেলা দেখা যাবে। টেলিভিশনগুলোতে অবশ্য বিজ্ঞাপন চলছে অনেক দিন ধরেই। টফি অ্যাপেও আছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির বিজ্ঞাপন।

ভারতে ডিজিটালি খেলা দেখা যাবে জিও স্টারে। টেলিভিশনে দেখতে চাইলে স্টার ও নেটওয়ার্ক ১৮–এর চ্যানেলগুলোতে চোখ রাখতে হবে। এ ছাড়া বিশ্বের ৮০টির বেশি অঞ্চলে ICC.

tv-এর মাধ্যমে খেলা দেখা যাবে। পাকিস্তানে পিটিভি ও টেন স্পোর্টস খেলা সম্প্রচার করবে। অনলাইনে দেখতে চাইলে মাইকো ও তামাশা অ্যাপে খেলা দেখতে হবে।

চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশ দল

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

সরকার বেশি দামে ধান কেনায় বাজারে দাম বাড়তে পারে: ভূমি উপদেষ্টা

খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, অন্য বছরের চেয়ে এবার কৃষকের কাছ থেকে বেশি দামে ধান কিনছে সরকার। অতীতে কেউ এই দাম দেয়নি। কৃষকরা এবার ধানের সঠিক মূল্য পেয়েছেন। এ জন্য বাজারে ধান-চালের দাম কিছুটা বাড়তে পারে।

আজ বৃহস্পতিবার সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলা খাদ্যগুদামে বোরো ধান সংগ্রহ কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। 

সরকারের কাছে ধান বিক্রিতে সিন্ডিকেট নিয়ে খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, গত আমন মৌসুমে ধান কেনায় কোনো সিন্ডিকেট কাজ করতে পারেনি। এবারও পারবে না। এমন হলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে ধান বিক্রির টাকা সরাসরি কৃষকের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে দেওয়া হবে। গুদামে ধান দিতে এসে কোনো কৃষক হয়রানির শিকার হলেও দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ সময় অন্তর্বর্তী সরকার কতদিন দায়িত্বে থাকবে– জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, সেটা প্রধান উপদেষ্টা জানেন। এ বিষয়ে আমার বলার কিছু নেই। আমাকে খাদ্য ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের বিষয়ে প্রশ্ন করতে পারেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তাপস রঞ্জন ঘোষ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোস্তফা ইকবাল আজাদ, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক হুমায়ুন কবির, শান্তিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুকান্ত সাহা।

চলতি মৌসুমে সুনামগঞ্জের ১২ উপজেলা থেকে সরকার ১৪ হাজার ৬৪৫ টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। আর সিদ্ধ চাল সংগ্রহ করা হবে ১৩ হাজার ৮১৬ টন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ