রাজশাহীতে সাবেক যুবদল নেতা ও বিএনপি কর্মী গ্রেপ্তার
Published: 15th, February 2025 GMT
রাজশাহীতে অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে সাবেক যুবদল নেতা ও এক বিএনপি কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। শুক্রবার (১৪ ফেব্রয়ারি) তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার রাতে তাদের গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- রাজশাহী নগরীর শাহমখদুম থানার পবা নতুনপাড়া গাঙ্গপাড়া মহল্লার মৃত বাবু আকতারের ছেলে পপেল আকতার (৩৪) ও পবা রাইস মিলপাড়া মহল্লার মো.
এর মধ্যে, পপেল নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। আর হিমেল রাজেস বিএনপির কর্মী। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সাবিনা ইয়াসমিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘‘অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে শাহমখদুম থানার একটি মামলায় ডিবি পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করেছে।’’
নগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের পরিদর্শক ইবরাহিম খলিল বলেন, ‘‘গত ৩ ফেব্রুয়ারি রাজশাহীর পবা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের (ইউএনও) কার্যালয় চত্বরে গুলিবর্ষণ ও হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে হাট ইজারার দরপত্র লুটের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে সাবেক যুবদল নেতা পপেল ও বিএনপি কর্মী হিমেল রাজেসকে। তারা ওই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন।’’
ঢাকা/কেয়া/রাজীব
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর য বদল ব এনপ
এছাড়াও পড়ুন:
রাজশাহীতে ভগ্নিপতিকে হত্যায় সম্বন্ধি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে ভগ্নিপতিকে হাঁসুয়া দিয়ে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগে আমিনুল ইসলাম ওরফে মিন্টু (৩৮) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
সোমবার (২৪ মার্চ) রাত ৮টার দিকে রাজশাহীর এয়ারপোর্ট থানার পালপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) সকালে র্যাব-৫-এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়।
গ্রেপ্তার আমিনুল ইসলাম রাজশাহীর শাহমখদুম থানার ভুগরইল গ্রামের মৃত আবদুস সাত্তারের ছেলে।
আরো পড়ুন:
মাদারীপুরে শ্রমিকদল সভাপতিকে হত্যা, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
টাঙ্গাইলে মাদক নিরাময় কেন্দ্রের কর্মচারীকে পিটিয়ে হত্যা
র্যাব জানায়, গত শনিবার (২২ মার্চ) পৈত্রিক সম্পত্তি ভাগাভাগির সময় আমিনুল তার বোন শারমিন সুলতানার স্বামী রুহুল আমিনের (৩৮) সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়ান। একপর্যায়ে হাতে থাকা হাঁসুয়া দিয়ে রুহুল আমিনের গলায় কোপ দেন সম্বন্ধি আমিনুল। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে রুহুল আমিনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। এ ঘটনায় রুহুল আমিনের বাবা বাদী হয়ে মামলা করেন।
হত্যাকাণ্ডের পর থেকে আমিনুল ইসলাম পলাতক ছিলেন। র্যাব ছায়া তদন্ত করছিল। আমিনুলের অবস্থান নিশ্চিত হয়ে র্যাব সোমবার রাত ৮টার দিকে তাকে গ্রেপ্তারও করে। আসামিকে শাহমখদুম থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ঢাকা/কেয়া/মাসুদ