গল্পটা ভালোবাসা, হাসি আর কিছুটা বিশৃঙ্খলারও। আদনান এলোমেলো আর কিছুটা দায়িত্বহীন ব্যাচেলর। প্রতিবেশী বিপাশার সঙ্গে ধীরে ধীরে হয় বন্ধুত্ব। আদনান প্রেমে পড়ে যায় বিপাশার। সদ্য বিচ্ছেদ হওয়া বিপাশা তার মা–বাবার সামনে আদনানকে স্বামী হিসেবে অভিনয় করতে বলে। আদনান-বিপাশা তাদের অনুভূতি ও সম্পর্কের জটিলতা নিয়ে ভুগতে থাকে। শেষে কি তারা কোনো সমাধানে পৌঁছাতে পারে?
এই ভালোবাসা দিবসে এমন গল্প ‘নেক্সট ডোর নেইবার’ মুক্তি পাচ্ছে ‘বঙ্গ’-তে। মাহমুদা সুলতানা রীমা পরিচালিত এই ভ্যালেন্টাইন ড্রামায় মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন আইশা খান ও পার্থ শেখ। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। পার্থ ও আইশা জুটি হিসেবে বেশ কিছু কাজ করলেও এই সিঙ্গেল ড্রামায় অভিনয়ের অভিজ্ঞতা একদম ভিন্ন ছিল বলেন জানান তাঁরা। দুজনই বেশ রোমাঞ্চিত কাজটা নিয়ে।

অভিনয় করেছেন আইশা খান ও পার্থ শেখ.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আদন ন

এছাড়াও পড়ুন:

নববর্ষের উচ্ছাসে অশুভের পরাজয় নিশ্চিত

বাংলা নববর্ষকে বাঙালি জাতির প্রাণের উৎসব বলে অভিহিত করে পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভায় বক্তাগণ বলেছেন, জণগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহন প্রমাণ করেছে, বাঙালি জাতির জাতিসত্ত্বাবোধ বিনস্ট করা অসম্ভব। 

রোববার জাতীয় শিক্ষা সংস্কৃতি আন্দোলন মোহাম্মদপুর থানা ও স্থানীয় শিশু কিশোর সংগঠন শৈশব মেলা বাংলাদেশ এর যৌথ উদ্যোগে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের আলোচনা সভায় তারা এসব কথা বলেন।

জাতীয় শিক্ষা সংস্কৃতি আন্দোলনের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় মোহাম্মদপুরস্থ বেঙ্গলি মিডিয়াম হাই স্কুলে আয়োজিত এ অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন সংগঠনটির সদস্য সচিব রুস্তম আলী খোকন।

ড. তারিকুজ্জামান সুদানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন শিক্ষা ও সংস্কৃতি আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক লেখক সাংবাদিক সাইফুর রহমান তপন, খেলাঘরের উপদেষ্টা আহসান হাবিব লাভলু, পরিজা সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস আহমেদ উজ্জ্বল, শৈশব মেলা বাংলাদেশ এর সভাপতি গোলাম কিবরিয়া অপু, শিক্ষা সংস্কৃতি আন্দোলনের নেতা সৈয়দ বাবলু, নাজমুল হাসান, অনন্ত রূপ চক্রবর্তী প্রমুখ।


অনুষ্ঠানে বক্তারা আরও বলেন, সাম্প্রতিককালে সারাদেশে উগ্রবাদী গোষ্ঠী বাঙালি সংস্কৃতির ওপর নানাভাবে আঘাত হানছে। পহেলা বৈশাখকে ধর্মের বিরুদ্ধে উপস্থাপন করার পুরোনো অপচেষ্টায় এই মৌলবাদী উগ্রবাদী মহল লিপ্ত। কতক ক্ষেত্রে অন্তবর্তীকালীন সরকারের নির্লিপ্ততা জণগণকে বিস্মিত করছে।

তারা বলেন, বায়ান্নর চেতনায় মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে ধারণ করে বাঙালি এবং বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। বায়ান্ন ও একাত্তরের চেতনায় মৌলবাদ, দুর্নীতি, দুর্নীতিবাজ, অগণতান্ত্রিক স্বৈরাচারী স্বেচ্ছাচারী অপশাসনসহ সব অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করতে বাংলাদেশ বদ্ধপরিকর।

সম্পর্কিত নিবন্ধ