ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে তিন গাড়ির সংঘর্ষে অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় এক্সপ্রেসওয়ের নিমতলা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মাওয়াগামী গ্রিন ঢাকা পরিবহনের একটি বাসকে পেছন থেকে সুরভী পরিবহণের একটি বাস ধাক্কা দেয়। এতে গ্রিন ঢাকা পরিবহনের বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনে থাকা সড়ক নিরাপত্তা ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজে নিয়জিত পেট্রল গাড়ির পেছনে ধাক্কা দেয়। এ সময় সুরভী পরিবহনের ১২ জন যাত্রী আহত হন। দুর্ঘটনার পর এক্সপ্রেসওয়েতে প্রায় আধাঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ ছিল। দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি ও আহতদের সরিয়ে নেওয়ার পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।

হাসাড়া হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, ‘‘দুর্ঘটনায় কয়েক জন আহত হয়েছেন। তাদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।’’

ঢাকা/রতন/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর দ র ঘটন

এছাড়াও পড়ুন:

চুরির অপবাদে যুবককে গাছে বেঁধে নির্যাতন, শরীরে আগুন

চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় চুরির অপবাদে এক যুবককে গাছে বেঁধে নির্যাতনের পর শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দিবাগত রাত ৩টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত ওই যুবককে নির্যাতন করা হয় বলে অভিযোগ।

ভুক্তভোগীর নাম বজলু ফারাজী (৩৫)। তিনি উপজেলার কুমারী ফারাজীপাড়ার পচা ফারাজীর ছেলে। খবর পেয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য শহীদুল ইসলাম ঘটনাস্থলে পৌঁছে ওই যুবককে উদ্ধার করে পুলিশে দেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভোররাত ৩টার দিকে স্থানীয় কালু নামের এক ব্যক্তি প্রকৃতির ডাকে সারা দিতে উঠলে বজলুকে পার্শ্ববর্তী একটি বাড়িতে ম্যাক্সির কাপড় চুরি করতে দেখেন। এসময় তিনি বজলুকে পেছন থেকে ধরে ফেলেন। পরে ডাক-চিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন এসে বজলুকে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারধর করে। একপর্যায়ে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি বজলুর শরীরে আগুন ধরিয়ে দেয়। তাৎক্ষণিক স্থানীয়রা আগুন নিভিয়ে ফেলেন। খবর পেয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য ঘটনাস্থলে পৌঁছে ওই যুবককে পুলিশে দেন।

আরো পড়ুন:

কুয়েটের সাবেক ভিসি-প্রোভিসিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার বিরুদ্ধে ইউএনওর সামনে কর্মচারীদের মারধরের অভিযোগ

আলমডাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাসুদুর রহমান বলেন, ‘‘চুরির অপবাদে স্থানীয় জনতার হাতে আটক ও নির্যাতনের শিকার যুবক বর্তমানে পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’

ঢাকা/মামুন/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ