মাগুরায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে দুর্ঘটনা দুটি ঘটে। 

এদিন বিকেলে সদর উপজেলার কচুন্দী ইউনিয়নের ঠাকুরবাড়ি মোড়ে দুটি মোটরসাইকেলের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষে সজিব (২৬) নামের একজন গুরুতর আহত হন। এসময় আহত হন আরো দুই মোটরসাইকেল আরোহী। 

স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে মাগুরা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কিছুক্ষণ পরে সজিবের মৃত্যু হয়। সজিব জেলার শ্রীপুর উপজেলার আলমসার ইউনিয়নের কালিনগরের আব্দুর রশিদ মিয়ার ছেলে। 

অন্যদিকে, মাগুরা শহরের বাস টার্মিনানের সামনে  মতিয়ার রহমান (৬০) নামের একজন পথচারীকে দ্রুতগামী মোটরসাইকেলে ধাক্কা দিয়ে চলে যায়। স্থানীয় লোকজন তাকে মাগুরা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। 

নিহত ব্যক্তির বাড়ি চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদার বেষ্টপুর এলাকায়। রাস্তা পার হওয়ার সময় তিনি দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। 

মাগুরা রামনগর হাইওয়ে পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলমগীর কবির এসব তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। নিহতদের লাশ ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে বলে জানান তিনি।

ঢাকা/শাহীন/এস

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর দ র ঘটন

এছাড়াও পড়ুন:

সতর্কতার সঙ্গে লাইফ স্টাইল পরিবর্তন করতে হবে তামিমকে

“তামিমের যেটা হলো, ও এটাকে নিতে পারছে না। সাইকোলজিক্যালি মানতে পারছে না যে এটা হবে সে কল্পনা করতে পারেনি। তবে এটার কিন্তু অনেক ইতিহাস আছে। অনেক খেলোয়াড় মাঠে খেলার সময় মারা গেছে, অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেছে” -তামিম ইকবালের বর্তমান অবস্থা নিয়ে এমন তথ্য দিয়েছেন তামিমের চিকিৎসার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ডের প্রধান প্রফেসর শাহাবুদ্দিন তালুকদার।

২৪ মার্চ বিকেএসপিতে হার্ট অ্যাটাকের পর তামিমকে ভর্তি করানো হয় সাভারের কেপিজে হাসপাতালে। সেখানে তাৎক্ষনিক হার্টে রিং পরানো হয়। অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল হলে পরদিন ২৫ মার্চ তাকে আনা হয় রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে। দুই দিন পর আজ বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) তামিমের অবস্থা নিয়ে মেডিকেল বোর্ড প্রধান ব্রিফ করেন।

ইতোমধ্যে একজন কাউন্সিলরও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, “মানসিক অবস্থার জন্য আমরা একজন কাউন্সিলর ইনভলব করেছি। এটাকে কীভাবে মানিয়ে নেওয়া যায়। ওর প্রশ্ন শুনবে, জিজ্ঞাসা শুনবে, ওর প্যানিক শুনবে, তারপর সেভাবে ওই কাউন্সিলর গাইড করবেন।’’

আরো পড়ুন:

তামিমের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল, চলছে বিদেশে নেওয়ার প্রস্তুতি

পরিবারের ইচ্ছায় ঢাকায় তামিমকে স্থানান্তর

তামিমকে সিসিইউ থেকে কেবিনে আনা হয়েছে। পরিবার বিদেশে নেওয়ার কথা বললেও আপাতত সেটার প্রয়োজন নেই বলে জানিয়েছে চিকিৎসক। তবে এখন তাকে পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকতে হবে। চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুযায়ী চলতে হবে। বিশেষ করে জীবনযাপনে পরিবর্তন আনতে হবে।

শাহাবুদ্দিন বলেন, “আমাদের যে নির্দেশনা, এমন হার্ট অ্যাটাকের পর এসব রোগীদের খুবই সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। তাদের এটা হওয়ার প্রবণতা আবার থাকতে পারে। ব্লক না হলেও হতে পারে। তাই ওকে অ্যাসেস করতে হবে। নিয়মিত ফলোআপে থাকতে হবে। লাইফ স্টাইল বদলাতে হবে, মোটিভেশন করতে হবে। ডায়েট, ডিসিপ্লিন ও ড্রাগস... তামিমের টিম ও তামিমের পরিবার এবং তামিমকে নিজেরও আমাদের সঙ্গে কো-অপারেট করতে হবে।’’

ঢাকা/রিয়াদ/আমিনুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • শখের কলের গান ও একজন আব্দুল আলী
  • বাল্যবিয়ে: সক্ষমতার বিলুপ্তি, সম্ভাবনার অপমৃত্যু
  • প্রকাশ্যে ‘চাঁদ মামা’, নেটিজেনরা বলছেন ‘আগুন’
  • আমাকে কেন বাজে কথা শুনতে হলো, প্রশ্ন কাজী মারুফের
  • মিয়ানমারে ভূমিকম্পে বড় ক্ষতির আশঙ্কা, বিভিন্ন অঞ্চলে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
  • মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়ে বিতর্ক, কমতে পারে অংশগ্রহণ
  • একজন জীবন শিল্পী
  • প্ল্যাটফর্মে একা
  • স্টার্টআপ উদ্যোক্তারা বিদেশে বিনিয়োগ করতে পারবেন
  • সতর্কতার সঙ্গে লাইফ স্টাইল পরিবর্তন করতে হবে তামিমকে