Prothomalo:
2025-03-25@03:05:31 GMT

আপনার কি শুধু ফুড ক্রেভিং হয়?

Published: 14th, February 2025 GMT

ছবি: কবির হোসেন

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়া নিয়ে ‘কিশোর গ্যাংয়ের’ হামলা, আহত ৩ 

সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের নার্স ও স্টাফদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে এক পুলিশ সদস্যসহ তিনজন আহত হন। এসময় ঘটনাস্থল থেকে তিন হামলাকারীকে আটক করেছে পুলিশ।সোমবার (২৪ মার্চ) রাত ১১টার দিকে ঘটনাটি ঘটে। 

হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পলাশ চন্দ্র দাস বলেন, ‍“হামলাকারীরা কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য।”

আহতরা হলেন- পুলিশের নায়েক সুবাশীষ, হাসপাতালের স্টাফ মিটু ও এক মহিলা নার্স। তার নাম জানা যায়নি। 

আরো পড়ুন:

বাবাকে মানসিক রোগী সাজিয়ে হাসপাতালে ভর্তি, পরে উদ্ধার

৩২ ওমরাহ যাত্রীর ৩৮ লাখ টাকা নিয়ে উধাও এজেন্সি পরিচালক

আটককৃতরা হলেন- জকিগঞ্জ উপজেলার শাহজালালপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে ও সিলেট নগরীর মীরবক্সটুলা ভাই ভাই রেস্টুরেন্টের কর্মচারী গিয়াস উদ্দিন রানা, তার ভােই মোস্তাক হোসেন ও একই রেস্তোরাঁর কর্মচারী জকিগঞ্জের আব্দুল আহাদের ছেলে আব্দুর রহিম (২২)।

পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্র জানায়, গতকাল রাত ৮টার দিকে নগরের মীরব্কসটুলায় দোকানে বসে চা পান করছিলেন উইমেন্স মেডিকেল কলেজের দুই ব্রাদার। পাশেই সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়ছিলেন ভাই ভাই রেষ্টুরেন্টের কর্মচারীরা। সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়তে নিষেধ করায় তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যারে রেষ্টুরেন্ট থেকে হাঁতুড়ি ও রড নিয়ে ১০-১২ জন কিশোর এসে হামলা করে।

হামলায় আহতরা ওসমানী মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে জরুরি বিভাগে আসেন। সেখানেও আহতদের ওপর হামলা চালায় অভিযুক্তরা।

এসময় হামলাকারীরা নার্সদের একটি কক্ষে তালাবদ্ধ করে রাখেন। আহতরা নার্স ও চিকিৎসকদের সংরক্ষিত কেবিনে গিয়ে আশ্রয় নিলে চেয়ার তুলে আঘাত করেন হামলাকারীরা। তাৎক্ষনিক হাসপাতালের ক্যাম্প পুলিশের সদস্যরা পরিস্থিতি নিরসনের চেষ্টা করেন। এসময় এক পুলিশ সদস্যকেও আঘাত করা হয়। পরে আরো পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনজনকে আটক করে। 

হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পলাশ চন্দ্র দাস বলেন, “তিনজনকে আটক করা হয়েছে। অন্যরা পালিয়ে গেছে। সিগারেটের  ধোঁয়া ছাড়া নিয়ে কথা কাটাকাটির জেরে ঘটনাটি ঘটে। হামলাকারীরা চিকিৎসারত অবস্থায় প্রতিপক্ষের ওপর আবারো হামলা চালায়। এসময় তাদের হামলায় নার্স, ব্রাদার ও পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।”

ঢাকা/নূর/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ