প্রথম প্রেম ও সালমানের জীবনে ১৮ নারী
Published: 14th, February 2025 GMT
বলিউড সুপারস্টার সালমান খানের প্রেমিকাদের নামের তালিকা অনেক দীর্ঘ। প্রেম যমুনায় ভেসে বেড়ালেও কারো সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধা হয়নি তার। মেঘে মেঘে বেলা অনেক গড়িয়েছে। বয়স ঊনষাট চললেও এখনো ব্যাচেলর সালমান খান। কী কারণে সংসারী হননি যদিও তা অজানা। সালমান খানের ১৮ জন প্রেমিকাকে নিয়ে এই প্রতিবেদন।
শাহীন জাফরি
সালমান খানের জীবনে অনেক নারী এসেছে। তার প্রথম প্রেমিকার নাম শাহীন জাফরি। মাত্র ১৯ বছর বয়সে এই মডেলের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান সালমান। তাকে নিয়ে লেখা বই ‘বিং সালমান’-এ এই তথ্য উল্লেখ করেছেন লেখক জসিম খান। বলিউড সুপারস্টার অশোক কুমারের নাতনি শাহীন জাফরি। সালমানের সঙ্গে শাহীনের প্রথম দেখা কলেজে। তারা একই কলেজে পড়াশোনা করতেন। সেখান থেকেই বন্ধুত্ব ও প্রেম। ১৯৮৮ সালে মুক্তি পায় সালমানের প্রথম সিনেমা। তখন সংগীতা বিজলানির সঙ্গে দেখা হয় সালমানের। এ অভিনেত্রীকে দেখার পর তার দিকে আকৃষ্ট হয়ে পড়েন এই তারকা। ফলে ভেঙে যায় শাহীন-সালমানের প্রেম। এ সম্পর্ক ভাঙার পর মানসিকভাবে ভীষণ ভেঙে পড়েছিলেন শাহীন।
পার্সিস খামবাতা
সালমান খান তার জীবনের প্রথম দিকে মডেল-অভিনেত্রী পার্সিস খামবাতার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। আশির দশকের শেষের দিকে সালমানের সঙ্গে পার্সিসের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তবে এই সম্পর্ক খুব বেশি দিন স্থায়ী হয়নি বলে জানা গেছে।
আরো পড়ুন:
সালমানকে নিয়ে অ্যাটলির নয়া মিশন, বাজেট ৭০০ কোটি টাকা!
বলিউডের ‘লাস্ট সুপারস্টার’ তারা!
ফারিয়া আলম
সালমান খানের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে ফারিয়া আলমের। ১৯৮৬ সাল সালমানের সঙ্গে প্রাক্তন ফুটবল দলের কর্মকর্তা ফারিয়া আলম সম্পর্ক জড়ান বলে গুঞ্জন রয়েছে। সেই সময়ে এই জুটির সম্পর্কের খবর বেশ মনোযোগ কেড়েছিল। শোনা যায়, সালমানের উঠতি ক্যারিয়ারে অনেক সাপোর্ট দিয়েছিলেন ফারিয়া। যদিও ফারিয়া কখনো এ সম্পর্কের কথা স্বীকার করেননি।
সংগীতা বিজলানি
সালমানের প্রেমিকাদের তালিকায় আরো একটি আলোচিত নাম সংগীতা বিজলানি। শোনা যায়, এই অভিনেত্রীর সঙ্গে বিয়ের পরিকল্পনাও করেছিলেন সালমান। শুধু তাই নয়, বিয়ের কার্ডও ছাপা হয়েছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে বিয়ে ভেঙে দেন সালমান। পরে তাদের ব্রেকআপ হয়। এরপর ভারতীয় ক্রিকেটার মোহাম্মদ আজহারউদ্দিনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান সংগীতা। ১৯৯৬ সালে বিয়েও করেন তারা। কিন্তু ২০১০ সালে এই দম্পতির ডিভোর্স হয়।
সোমি আলী
পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত, বলিউড অভিনেত্রী সোমি আলীর সঙ্গে সালমানের প্রেমের কথা কারো অজানা নয়। আজও বিটাউনে কান পাতলেই তা শোনা যায়। সালমানের সঙ্গে সোমি আলীর সম্পর্ক টানা আট বছর ছিল। অর্থাৎ ১৯৯১ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত সম্পর্কে ছিলেন তারা। এ জুটির প্রেমে খলনায়িকা হিসেবে আবির্ভাব ঘটে বিশ্ব সুন্দরী ঐশ্বরিয়ার। এক সাক্ষাৎকারে সোমি আলী জানান, সালমানের সঙ্গে তার সম্পর্ক ভেঙেছিল ঐশ্বরিয়ার কারণেই। তবে ব্রেকআপের পর সোমি ভাইজানের বিরুদ্ধে একাধিক গুরুতর অভিযোগ আনেন। এমনকি সোমির অভিযোগ ছিল, সালমান তার ওপর শারীরিক নির্যাতন করতেন।
ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন
ঐশ্বরিয়া-সালমানের প্রেমের খবরও কারো অজানা নয়। ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ সিনেমার সেট থেকে তাদের প্রেমের সূচনা। তাদের নিয়ে বলিপাড়ায় অনেক চর্চা হয়েছে। কিন্তু এ সম্পর্ক এক সময় ভেঙে যায়। পরবর্তীতে অভিনেতা অভিষেক বচ্চনকে বিয়ে করেন ঐশ্বরিয়া। তাদের একটি মেয়েও আছে।
স্নেহা উল্লাল
২০০৫ সালে ‘লাকি’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন স্নেহা উল্লাল। সিনেমাটিতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন সালমান খান। স্নেহা দেখতে অনেকটা ঐশ্বরিয়ার মতো। বিশ্ব সুন্দরীর সঙ্গে প্রেম ভাঙার পর স্নেহাকে বলিউডে নিয়ে আসেন সালমান। বলিউডে পা রাখার পরই সালমানের সঙ্গে নাম জড়ায় স্নেহার। পরে এ অভিনেত্রী দাবি করেন— “সালমান খান তার বন্ধু।”
ক্যাটরিনা কাইফ
সালমানের জীবনে এসেছিলেন আরেক বলিউড অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফ। ২০০৫ সালে ভাই সোহেল খানের প্রযোজনায় ব্যবসাসফল সিনেমা ‘ম্যায় নে পেয়ার কিউ কিয়া’ সিনেমায় সালমানের বিপরীতে অভিনয় করেন ক্যাটরিনা। তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্কও তৈরি হয়। তবে একটা সময়ে গিয়ে এ প্রেম ভেঙে যায়। পরবর্তীতে অভিনেতা রণবীর কাপুরের প্রেমে পড়েন ক্যাটরিনা। প্রায় সাত বছর প্রেম করার পর তারা ব্রেকআপ করেন। পরে আবারো সালমান-ক্যাটরিনাকে নিয়ে নানা গুঞ্জন ছড়াতে শুরু করে। একসঙ্গে জুটি বেঁধে সিনেমাও করেন তারা। কিন্তু অভিনেতা ভিকি কৌশলের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন ক্যাটরিনা। কয়েক বছর আগে তারা বিয়ে করেন। এখন ভিকির ঘরণী ক্যাটরিনা।
ব্রুনা আব্দুল্লাহ
ব্রাজিলের মডেল-অভিনেত্রী ব্রুনা আব্দুল্লাহ। ক্যাটরিনা কাইফের সঙ্গে প্রেম ভাঙার পর ব্রুনার সঙ্গে নাম জড়ায় সালমান খানের। এ জুটির সম্পর্ক নিয়ে নানা ফিসফাস যখন বলিপাড়ায় উড়ছে, তখন স্থানীয় মিডিয়া নজর বাড়ায় তাদের দিকে। কিন্তু এরপরই আলাদা হয়ে যান তারা। তাদের সম্পর্ক খুব একটা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। ব্রুনা-সালমানকে নিয়ে প্রেমের গুঞ্জন জোরালো হলেও তারা কখনো মুখ খুলেননি।
জেরিন খান
‘বীর’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক ঘটে অভিনেত্রী জেরিন খানের। এতে সালমান খানের বিপরীতে অভিনয় করেন তিনি। মূলত, ক্যাটরিনা অন্যের বাহুডোরে যাওয়ার পর তার মতো দেখতে জেরিন খানকে বলিউডে নিয়ে আসেন সালমান খানই। এরপর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাদেরকে পাশাপাশি দেখে যায়। তারপরই শুরু হয় এ জুটির প্রেমের গুঞ্জন। পরে এ সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসেন সালমান খান। প্রাক্তন হলেও এখনো জেরিনের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক এই নায়কের।
ক্লডিয়া সিসলা
জার্মানির মডেল-অভিনেত্রী ক্লডিয়া সিসলা। বলিউডে ক্যারিয়ার গড়তে বেশ আগে ভারতে পাড়ি জমান এই অভিনেত্রী। ২০০৯ সালে বিতর্কিত টিভি রিয়েলিটি শো বিগ বসের তৃতীয় আসরে অংশ নেন তিনি। সালমান খানের সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম করার কারণে দীর্ঘদিন বলিপাড়ায় চর্চিত হয়েছেন। এ নিয়ে সালমান মুখ না খুললেও কথা বলেছেন ক্লডিয়া। গুঞ্জন উড়িয়ে এই অভিনেত্রী বলেছিলেন— “সালমান আমার প্রেমিক না, সে আমার খুব ভালো বন্ধু।”
মেহেক চাহাল
নরওয়ের নাগরিক মডেল-অভিনেত্রী মেহেক চাহাল। ২০১১ সালে বলিউডে কাজের উদ্দেশ্যে ভারতে পা রাখেন। টিভি রিয়েলিটি শো বিগ বসের পঞ্চম আসরে অংশ নেওয়ার মাধ্যমে তার যাত্রা শুরু হয়। এ আসরের সঞ্চালক ছিলেন সালমান খান। সালমানের সঙ্গে যখন মেহেকের সাক্ষাৎ হয়, তখন তার বয়স ১৯ বছর। প্রথম সাক্ষাতে বিদেশিনীর সঙ্গে ফ্লার্ট করার চেষ্টা করেন সালমান। এতে হতবাকই হয়েছিলেন এই অভিনেত্রী। এরপর মেহেক-সালমানের প্রেম নিয়ে কম চর্চা হয়নি।
হ্যাজেল কিচ
‘হ্যারিপটার’খ্যাত ব্রিটিশ অভিনেত্রী হ্যাজেল কিচ। ২০০৭ সালে প্রভাস অভিনীত তামিল ভাষার ‘বিল্লা’ সিনেমার মাধ্যমে ভারতীয় সিনেমায় অভিষেক ঘটে তার। ব্রিটিশ এই অভিনেত্রী ভারতে পা রাখার পর সর্বাত্মক সহযোগিতা করেন সালমান খান। অনেকে সালমান খানকে তার ‘গডফাদার’ বলেন। ২০১১ সালে সালমানের সঙ্গে ‘বডিগার্ড’ সিনেমায় অভিনয় করেন হ্যাজেল। এ অভিনেত্রীর সঙ্গেও সালমানের প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে জোরালো চর্চা হয়েছে। যদিও এ জুটি কখনো নীরবতা ভাঙেননি।
এলি আব্রাহাম
সুইডিশ-গ্রিক অভিনেত্রী এলি আব্রাহাম। বিতর্কিত টিভি রিয়েলিটি শো বিগ বসে অংশ নিয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করেন। এই আসর সঞ্চালনা করেন সালমান খান। ২০১৩ সালে ‘মিকি ভাইরাস’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক ঘটে তার। একজন বিদেশিনী হয়েও বলিউডের রঙিন দুনিয়ায় বেশ সাড়া ফেলেন। সালমান খানের সঙ্গে এ অভিনেত্রীর নাম জড়ায়। দীর্ঘ চর্চা হয়েছে এ জুটির প্রেম নিয়ে। এক সাক্ষাৎকারে এলি বলেছিলেন— ‘এ বিষয়ে আমি কোনো উত্তর দেব না।”
ডেইজি শাহ
সালমান খানের হাত ধরে বলিউডে অভিষেক ঘটে ডেইজি শাহর। ২০১৪ সালে ‘জয় হো’ সিনেমায় সালমানের সঙ্গে অভিনয় করেন তিনি। সিনেমাটিতে কাজ করতে গিয়ে তাদের ঘনিষ্ঠতা বাড়ে। এসব নিয়েই চর্চা শুরু হয় বলিপাড়ায়। আলোচনার মাঝে আলাদা হয়ে যায় তাদের দুটো পথ। তবে এই সম্পর্ক নিয়ে তাদের কেউই মুখ খুলেননি।
অ্যামি জ্যাকসন
ব্রিটিশ বংশোদ্ভুত ভারতীয় অভিনেত্রী অ্যামি জ্যাকসন। ২০১৬ সালে ‘ফ্রিকি আলী’ সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। এটি প্রযোজনা করেন সালমানের খানের ভাই সোহেল খান। এ সিনেমায় কাজ করতে গিয়ে সালমান খানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে অ্যামির। এরপর এ জুটির অফ-স্ক্রিন রসায়ন নিয়ে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে। তাদের সম্পর্ক নিয়ে নানা চর্চা হলেও মুখ খুলেননি তাদের কেউই।
সামান্থা লকউড
মার্কিন অভিনেত্রী সামান্থা লকউড। ‘হিরো’খ্যাত এ অভিনেত্রীর নামও জড়িয়েছে সালমান খানের সঙ্গে। ২০২২ সালে ৫৬তম জন্মদিন উদযাপন করেন সালমান খান। জন্মদিনের পার্টিতে উপস্থিত ছিলেন সামান্থা। এ অনুষ্ঠানে তোলা সামান্থা-সালমানের বেশ কিছু ছবি ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এরপরই শুরু হয় এই যুগলের প্রেমের গুঞ্জন। বিষয়টি নিয়ে কখনো মুখ খুলেননি সালমান। তবে সামান্থা এক সাক্ষাৎকারে এই গুঞ্জন ‘মিথ্যা’ বলে উড়িয়ে দেন।
লুলিয়া ভান্তুর
রোমানিয়ান মডেল-অভিনেত্রী লুলিয়া ভান্তুর। সালমানের জীবনে যতজন নারী এসেছেন, তার মধ্যে অন্যতম আলোচিত প্রেমিকা লুলিয়া। ২০১১ সালে তাদের ঘনিষ্ঠতা বৃদ্ধি পায়। সালমানের অধিকাংশ পারিবারিক অনুষ্ঠানের অন্যতম অতিথি লুলিয়া। এ জুটির সম্পর্ক নিয়ে জলঘোলা কম হয়নি। লুলিয়াকে স্ত্রী হিসেবে ঘরে তোলার খবরও রটেছে। এক পর্যায়ে শোনা যায়, ভেঙে গেছে তাদের সম্পর্ক। কিন্তু এখনো সালমানের বিভিন্ন পারিবারিক অনুষ্ঠানে দেখা যায় এই বিদেশিনীকে।
তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়া টাইমস, ফিল্মিবিট
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র ম খ খ ল নন বল প ড় য় অন ষ ঠ ন ন র জ বন র প রথম কর ন ত গ ঞ জন য় কর ন
এছাড়াও পড়ুন:
আইসিসির মঞ্চে অভিষেক সেঞ্চুরিতে ভাস্বর রিকেলটন
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০২৩ সালের মার্চে ওয়ানডেতে অভিষেক হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকার টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান রায়ান রিকেলটনের। এরপর তিনি প্রোটিয়াদের জার্সি গায়ে ছয়টি ম্যাচ খেলেছেন। সর্বোচ্চ স্কোর ছিল ৯১। যেটা তিনি ২০২৪ সালের ২ অক্টোবর আবুধাবিতে করেছিলেন আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে।
আজ শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫) আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নামেন তিনি। আর আইসিসির মঞ্চে তুলে নেন ক্যারিয়ারের মেইডেন সেঞ্চুরি। এর মধ্য দিয়ে গড়েন ইতিহাসও। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম কোনো ক্রিকেটার হিসেবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে প্রথমবার খেলতে নেমেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন। তার আগে আর কেউ এমন কীর্তি গড়তে পারেননি।
করাচিতে প্রোটিয়ারা টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামে। ২৮ রানেই টনি ডি জর্জির উইকেট হারায় তারা। সেখান থেকে রিকেলটন ও টেম্বা বাভুমা ১২৯ রানের জুটি গড়ে দলকে বড় সংগ্রহের ভিত পাইয়ে দেন। বাভুমা ৫ চারে ৫৮ রান করে আউট হলেও রিকেলটন তুলে নেন ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি।
আরো পড়ুন:
আমরা কেবল অংশ নিতে আসিনি, শিরোপা জিততে চাই: শাহিদি
শান্ত জানালেন যেসব কারণে হেরেছে বাংলাদেশ
৪৮ বলে ৫টি চার ও ১ ছক্কায় ফিফটি করেন। এরপর ১০১ বলে ৭টি চার ও ১ ছক্কায় পূর্ণ করেন ক্যারিয়ারের প্রথম তিন অঙ্ক। অবশ্য সেঞ্চুরির পর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি তিনি। ১০৬ বলে ১০৩ রান করে রান আউটে কাটা পড়েন ২৮ বছর বয়সী এই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান।
ঢাকা/আমিনুল