জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আজ, পরীক্ষা দুই শিফটে
Published: 14th, February 2025 GMT
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আজ শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠিত হবে। এবারের পরীক্ষায় ৫৯০টি আসনের বিপরীতে ২৪ হাজার ৯৫৬ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। এ হিসেবে প্রতি আসনের জন্য পরীক্ষার্থী ৪৩ জন।
আরও পড়ুননার্সিংয়ে ভর্তি পরীক্ষা, আবেদন শুরু, জেনে নিন সব তথ্য১৭ ঘণ্টা আগেশুক্রবার দুই শিফটে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম শিফট শুরু হবে সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত। আর দ্বিতীয় শিফট বিকাল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে ৪টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত চলবে।
আরও পড়ুননাসায় ইন্টার্নশিপ, হাইস্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের সুযোগ২২ ঘণ্টা আগেএবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব নিয়মে ভর্তি পরীক্ষা নিচ্ছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরবর্তী পরীক্ষা ১৫ ফেব্রুয়ারি। ওই দিন বি ইউনিটের কলা অনুষদের পরীক্ষা, ২২ ফেব্রুয়ারি এ ইউনিটের বিজ্ঞান অনুষদের পরীক্ষা, ২৮ ফেব্রুয়ারি সি ইউনিটের বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
কাঁদতে কাঁদতে গাজার বাসিন্দা বললেন, ‘আমরা তো সব হারিয়েছি, ঈদটা কষ্টের’
ফিলিস্তিনের গাজায় রোববার পালিত হয়েছে পবিত্র ঈদুল ফিতর। তবে ইসরায়েলের নৃশংস হামলায় বিধ্বস্ত উপত্যকাটিতে এ দিন ছিল না উৎসবের আমেজ। ঈদের দিনও সেখানে নির্বিচারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। মুসলিমদের কাছে খুশির এ দিনটিতেও গাজায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৩৫ ফিলিস্তিনি।
দীর্ঘ ১৭ মাস ধরে চলা হামলায় গাজায় আর কোনো মসজিদ অবশিষ্ট নেই বললেই চলে। রোববার তাই উপত্যকাটির বাসিন্দাদের ঈদের নামাজ আদায় করতে হয়েছে ধ্বংস হয়ে যাওয়া মসজিদের বাইরে। আগের দিনে গাজার যেসব শিশু নতুন পোশাক পরে আনন্দ করত, তারা এখন ক্ষুধায়-আতঙ্কে কাতর। ঈদ উপলক্ষে নেই তেমন রান্নার আয়োজন।
ইসরায়েলের হামলা শুরুর আগে গাজার ফিলিস্তিনিরা ঈদের সকালে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে উদ্যাপন করতেন। তবে এখনকার চিত্র ভিন্ন। বহু গাজাবাসী তাঁদের পরিবারের সদস্যকে হারিয়েছেন। রোববার অনেককে দেখা যায় প্রিয়জনের কবরের পাশে। অনেকে হাজির হন হাসপাতালের মর্গে—শেষবারের মতো কাছের মানুষের মরদেহটি দেখতে।
ইসরায়েলের হামলায় গাজার বাসিন্দা আদেল আল-শায়ের তাঁর পরিবারের ২০ সদস্যকে হারিয়েছেন। মধ্য গাজার দেইর আল-বালাহ এলাকায় ঈদের নামাজ শেষে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। বলেন, ‘এই ঈদটা কষ্টের। আমরা আমাদের ভালোবাসার মানুষগুলোকে হারিয়েছি। আমাদের সন্তান, আমাদের জীবন, আমাদের ভবিষ্যৎ—সবকিছু... আমরা তো সব হারিয়েছি।’
ঈদের দিন স্বজনের কবরের পাশে গাজা নগরীর এক নারী