চলছে একুশে গ্রন্থমেলা ২০২৫। মেলায় প্রকাশিত নতুন বই নিয়ে আয়োজনের দ্বিতীয় পর্ব...
প্রবন্ধ
তোমার কথা হেথা কেহ তো বলে না– মফিদুল হক, বিদ্যাপ্রকাশ।। সক্রাতেসের তিন বাগড়া– দেসদিমোনা খান ও সলিমুল্লাহ খান, মিজান পাবলিশার্স।। ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি: অনুসন্ধানী প্রতিবেদন– তরুণ সরকার, বেঙ্গল বুকস।। ব্রাহ্মসমাজে ইসলাম: সাহিত্যের সক্রিয়তাবাদ ও অন্যান্য– মোজাফ্ফর হোসেন, বিদ্যাপ্রকাশ।। সহজ কথায় অর্থনীতি– বিরূপাক্ষ পাল, আলোঘর প্রকাশনা।। নোবেল বিজয়ী ড.
কথাসাহিত্য
আবুল হাসানের স্মৃতি– আবিদ আজাদ, ঐতিহ্য প্রকাশন।। শ্রেষ্ঠ গল্প– মোহিত কামাল, বিদ্যাপ্রকাশ।। ডিয়ার ট্রিনিটি– নির্ঝর নৈঃশব্দ, চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন।। মানুষরতন– মুম রহমান, বেঙ্গল বুকস।। বখতিয়ারের বানরগুলি– নাসরীন জাহান, বিদ্যাপ্রকাশ।। পুরানা আমলের এই ভেদের কোনো মীমাংসা আসে নাই– আকিমুন রহমান, বেঙ্গল বুকস।। খালাস– আনি আর্নো, অনুবাদ: মুম রহমান, ঐতিহ্য প্রকাশনী।। নির্বাচিত ২০টি গল্প– হামিরউদ্দিন মিদ্যা, বেঙ্গল বুকস।। নয়পৌরে– সুহান রিজওয়ান, চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন।। তোড়ায় তেরোটি– সালেহা চৌধুরী, বেঙ্গল বুকস।। ঘোড়াগুলো ঘুমাবে– সুমন মজুমদার, বিদ্যাপ্রকাশ।। দূর পৃথিবীর গন্ধে– মাসউদ আহমাদ, বেঙ্গল বুকস।। রূপকুমার ও হরবোলাসুন্দরীর অসমাপ্ত পালা– প্রশান্ত মৃধা, বেঙ্গল বুকস।। নির্বাসিত দৃশ্যের অরণ্য– স্বরলিপি, বেঙ্গল বুকস।। আঠার বছর পর একদিন– মনি হায়দার, বেঙ্গল বুকস।। উপন্যাসসমগ্র ১– হোসেনউদ্দীন হোসেন, বিদ্যাপ্রকাশ।। নিঃশব্দ জ্যোৎস্না ভেতর– মঈন আহমেদ, বিদ্যাপ্রকাশ।। এক হাজার ছয়শ আঠার নম্বর শহর– দীপেন ভট্টাচার্য, বিদ্যাপ্রকাশ।। ধ্রুব সত্য ধ্রুব মিথ্যা– ধ্রুব এষ, বিদ্যাপ্রকাশ।। প্রাক্তন– রুমানা বৈশাখী, বিদ্যাপ্রকাশ।। কনফেশন: স্বীকারোক্তি– লিও তলস্তয়, ইমরান খান, বেঙ্গল বুকস।
কবিতা
পিপাসার বালুচরে– আল মাহমুদ, মিজান পাবলিশার্স।। হরিণ ঠেকানোর তিন– মিনহাজুল হক, বিদ্যাপ্রকাশ।। পণ্যপুঁজি কিছু নেই– হাসান হাফিজ, মিজান পাবলিশার্স।। জাতীয় পাখি বন্দি শিকে— সিদ্দিকী বাপ্পী, ঐতিহ্য।। তোমার সঙ্গে যাব বলে হয়েছিলাম দলছুট– ফজলুল পলাশ, সংযোগ।। শব্দের নৈবেদ্য– এ এন এম নূরুল হক, ঐতিহ্য।। কবিতা সংকলন: ছাড়পত্র (১ম পর্ব)– জাকের আদিত্য, ওর্দি পাবলিকেশন্স।। ওপরে ওঠার সিঁড়ি– মাহবুব কবির, বাতিঘর। v
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: বইম ল ম জ ন প বল শ র স
এছাড়াও পড়ুন:
৩ দিন পর হবিগঞ্জ থেকে হাত-পা বাঁধা ছাত্রদল নেতা উদ্ধার
ময়মনসিংহের ভালুকা থেকে নিখোঁজের তিন দিন পর ছাত্রদল নেতা মামুনকে (২১) হাত-পা বেঁধে হবিগঞ্জে সড়কের পাশে ফেলে গেছে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার সকালে তাঁকে সেখান থেকে উদ্ধার করে বাহুবল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে ভালুকা থানা পুলিশ গিয়ে তাঁকে নিয়ে আসে।
মামুন নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে। তিনি উপজেলার গাওকান্দিয়া ইউনিয়নের ৯ নম্বর সংকরপুর ওয়ার্ড ছাত্রদলের সভাপতি। তিনি নিখোঁজ হওয়ার পর ১০ ফেব্রুয়ারি ভালুকা মডেল থানায় জিডি করেন বড় ভাই ইসলাম উদ্দিন।
উদ্ধারের পর মামুন জানিয়েছেন, গত সোমবার রাত ১০টার দিকে ভালুকার কর্মস্থল থেকে উপজেলার হবিরবাড়ী ইউনিয়নের জামিরদিয়া গ্রামের বাড়িতে ফিরছিলেন তিনি। পথে লিচু বাগানের কাছে অজ্ঞাতপরিচয় তিনজন তাঁকে পেছন থেকে ডাক দেয়। তিনি কাছে যাওয়ার পর আরও দু’জন এসে তাঁর চোখ-মুখ বেঁধে ফেলে। পরে তাঁকে ইনজেকশনের মাধ্যমে অচেতন করে অজানা স্থানে নিয়ে একটি ঘরে আবদ্ধ করে রাখা হয়। গতকাল একটি মাইক্রোবাসে তুলে হাত-পা বেঁধে সড়কের পাশে ফেলে দেয়।
সেখান থেকে এক বাসচালক ও পথচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে বাহুবল হাসপাতালে নেয়। পরে বাহুবল থানা পুলিশ তাঁকে ভালুকা মডেল থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
মামুন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন। গত ৪ আগস্ট ভালুকার জামিরদিয়া এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে হামলায় তোফাজ্জল হোসেন নামে একজন গুরুতর আহত হন। পরে মামুন তাঁকে নিয়ে স্থানীয় একাধিক ক্লিনিকে যান। শেষ পর্যন্ত চিকিৎসা না পেয়ে তোফাজ্জলের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার প্রত্যক্ষ সাক্ষী হওয়ায় মামুনকে অপহরণ করা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ভালুকা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হুমায়ুন কবির জানান, মামুনকে হবিগঞ্জ থেকে উদ্ধারের পর ভালুকায় নিয়ে আসা হচ্ছে।