যৌন নিপীড়ন: বাকৃবির প্রভাবশালী অধ্যাপককে অপসারণ
Published: 13th, February 2025 GMT
বিদেশি এক শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়ন অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) অধ্যাপক এম হারুন-অর-রশিদকে অপসারণ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
কৃষি অর্থনীতি বিভাগের প্রভাবশালী এই অধ্যাপক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপি-সমর্থিত সোনালী দলের বর্তমান সভাপতি।
বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সংস্থাপন শাখার অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার মো.
এতে বলা হয়েছে, কৃষি অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক হারুন-অর রশিদের বিরুদ্ধে মালয়েশিয়ান ছাত্রী প্রিসিলা প্রিয়ঙ্কার ওপর যৌন নিপিড়নের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গঠিত তদন্ত কমিটির সুপারিশের আলোকে তাকে অপসারণ করা হয়েছে।
রেজিস্ট্রারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত বছর ১৪ অক্টোবর সিন্ডিকেটের জরুরি অধিবেশনে গৃহীত সিদ্ধান্তানুসারে তার অনুকূলে পাঠানো চার্জশিটের পরিপ্রেক্ষিতে জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় গত ৩০ ডিসেম্বর সিন্ডিকেটের ৩২৭তম অধিবেশনে তাকে অপসারণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাকৃবি কর্মচারী (দক্ষতা ও শৃঙ্খলা) আচরণবিধির ৪ (১) (এফ) ধারা অনুযায়ী বাকৃবি থেকে অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এই আদেশ ১৩ ফেব্রুয়ারি (ইস্যুর তারিখ) থেকে কার্যকর হবে।
গত বছরের ১৪ অক্টোবর যৌন নিপীড়নের দায়ে অভিযুক্ত অধ্যাপক হারুনকে সাময়িক বহিষ্কারের আদেশ দিয়েছিল বাকৃবি প্রশাসন।
ঢাকা/লিখন/রাসেল
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
বিসিবির আর্থিক লেনদেনসংক্রান্ত প্রতিবেদন নিয়ে মিডল্যান্ড ব্যাংকের ব্যাখ্যা
আর্থিক লেনদেন বিষয়ে কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত কিছু প্রতিবেদনে ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে ২৬ এপ্রিল একটি সংবাদ বিবৃতি পাঠায় বিসিবি। সেই বিবৃতি থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে মিডল্যান্ড ব্যাংক সম্পর্কে ‘বিভ্রান্তিকর ও ভিত্তিহীন’ তথ্য পরিবেশন করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ব্যাংকটি। এর প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে মিডল্যান্ড ব্যাংক।
বিসিবি কর্তৃক প্রেরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিটি প্রতিবেদন আকারে প্রকাশিত হয় দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে। প্রথম আলোয় প্রকাশিত এ প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল, ‘ফারুক আহমেদের ২৫০ কোটি টাকা সরানো বিষয়ে বিসিবির ব্যাখ্যা’, যেটি বিসিবির বিবৃতি অনুসরণ করেই করা হয়েছে।
বিসিবির বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, আর্থিক স্বার্থ সংরক্ষণে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার প্রদান করে বিসিবি তার ব্যাংকিং সম্পর্কগুলো পুনর্মূল্যায়ন করেছে এবং বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারিত ‘গ্রিন’ ও ‘ইয়েলো’ তালিকাভুক্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে লেনদেনে যুক্ত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলো থেকে ২৫০ কোটি টাকা উত্তোলন করে ২৩৮ কোটি টাকা ‘গ্রিন’ ও ‘ইয়েলো’ তালিকার ব্যাংকগুলোতে পুনর্বিনিয়োগ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছিল বিসিবি।
বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ