রোনালদো ভুল সময়ে জন্ম নিয়েছে—বললেন দি মারিয়া
Published: 13th, February 2025 GMT
আনহেল দি মারিয়া হলেন সেই সব সৌভাগ্যবান ফুটবলারের একজন, যাঁরা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও লিওনেল মেসি দুজনের সঙ্গেই খেলেছেন। তবে আর্জেন্টাইন হিসেবে এবং দীর্ঘ সময় একসঙ্গে খেলার সুবাদে মেসির প্রতিই দি মারিয়ার দুর্বলতা বেশি থাকার কথা। সেটা আছেও। আর তাই তো মেসিকে সেরা আখ্যা দিয়ে এই আর্জেন্টাইন বলেছেন, রোনালদো ভুল সময়ে জন্ম নিয়েছেন।
বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টাইন তারকা দি মারিয়ার মুখে ‘সংখ্যা’কে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার কথা শুনে কারও কারও শুরুতে উল্টোটা মনে হতে পারে। কারণ, রোনালদোই গোলের সূত্রে সংখ্যার বিষয়টি প্রায়ই সামনে এনে থাকেন। ৯২৫ গোল করা এই পর্তুগিজ তারকা এখন ১ হাজার গোলকে পাখির চোখ করেছেন।
আর্জেন্টিনার সাবেক ফুটবলার আনহেল দি মারিয়া.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আর জ ন ট
এছাড়াও পড়ুন:
স্ত্রী-সন্তান-জামাতাসহ পাপনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশের ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক সভাপতি, সাবেক মন্ত্রী, কিশোরগঞ্জ-৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নাজমুল হাসান পাপন, স্ত্রী মিসেস রোকসানা হাসান, মেয়ে সুনেয়া রহমান ও রুশমিলা রহমান, ছেলে রাফসান হাসান এবং জামাই রাকীন আল-মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
রবিবার (১৬ মার্চ) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, “বিসিবির সাবেক সভাপতি এবং সাবেক মন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন এবং তার পরিবারের আরো ৫ সদস্যের দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করা হয়। আদালত আবেদন মঞ্জুর করেছেন।”
দুদকের পক্ষে উপ-পরিচালক সাইদুজ্জামান তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেছিলেন।
আবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক সভাপতি, সাবেক সংসদ সদস্য, প্রাক্তন মন্ত্রী এবং বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান পাপন ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতির মাধ্যমে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড ও সরকারি অর্থ আত্মসাত করে নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। গোপন ও বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, নাজমুল হাসান পাপন ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে দেশের বিভিন্ন স্থানে (কিশোরগঞ্জ, গাজীপুর, ঢাকা এলাকা ছাড়াও অন্যান্য এলাকায়) এবং দেশের বাইরে-যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ অন্যান্য দেশে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্টরা দেশ ছেড়ে বিদেশে পালিয়ে তাদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর করার চেষ্টা করছেন মর্মে অনুসন্ধানকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। তারা বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধানকাজ ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন।
ঢাকা/মামুন/এসবি