সিলেটের গোলাপগঞ্জে কুশিয়ারা শপিং কমপ্লেক্স নামের একটি বিপণিবিতানের ডিজিটাল সাইনবোর্ডে হঠাৎ ভেসে উঠে ‘চাচা, হাসু আপা কোথায়? মুদির কাছে পালিয়ে গেছে’ লেখা। গতকাল বুধবার রাতে এমন লেখা ভেসে উঠার পর অনেকে ভিডিও ধারণ করে তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দেয়। পরে তা ভাইরাল হয়। এ ঘটনার পর আজ বৃহস্পতিবার থানায় মামলা হয়। 

ভিডিওতে দেখা গেছে, কুশিয়ারা শপিং কমপ্লেক্সের দ্বিতীয় তলায় নিরাময় ডেন্টাল কেয়ার নামের একটি প্রতিষ্ঠানের ডিজিটাল সাইনবোর্ডে ‘চাচা, হাসু আপা কোথায়? মুদির কাছে পালিয়ে গেছে’ লেখা ভেসে উঠে। আজ সকালে বিষয়টি জানাজানি হলে সুইচ বন্ধ করে দেন নিরাময় ডেন্টাল কেয়ারের পরিচালক ডা.

রুহুল আমিন। তিনি জানান, বুধবার রাতে কে বা কারা ডিজিটাল সাইনবোর্ডটি হ্যাক করে এ কাণ্ড ঘটিয়েছে। এ ব্যাপারে গোলাপগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়রি (জিডি) করা হয়েছে। 

গোলাপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান মোল্লা ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যদের বরাত দিয়ে বলেন, ডিজিটাল সাইনবোর্ডটি হ্যাক করে ওই লেখা ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এর সঙ্গে বিপণিবিতানের কেউ জড়িত নন। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ড জ ট ল স ইনব

এছাড়াও পড়ুন:

সফটওয়্যার প্রকৌশলী এআই এজেন্ট আনতে যাচ্ছে ওপেনএআই

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাচালিত সফটওয়্যার প্রকৌশলী এজেন্ট আনতে যাচ্ছে চ্যাটজিপিটির নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান ওপেনএআই। প্রতিষ্ঠানটির তথ্যমতে, এআই এজেন্টটি মানুষের সহায়তা ছাড়াই কোড লিখে বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার তৈরি করতে পারবে। শুধু তাই নয়, নিজ থেকে সফটওয়্যারে থাকা ত্রুটি শনাক্ত করে সমাধানও করবে।

ওপেনএআইয়ের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা (সিএফও) সারাহ ফ্রাইয়ার জানিয়েছেন, নতুন এআই এজেন্টের নাম ‘এ-এসডব্লিউই’ বা ‘এজেন্টিক সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার’। এটি ওপেনএআইয়ের তৈরি তৃতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এজেন্ট। এর আগে ‘অপারেটর’ ও ‘ডিপ রিসার্চ’ নামে দুটি এআই এজেন্ট চালু করেছে ওপেনএআই। এগুলো এখন শুধু চ্যাটজিপিটির প্রিমিয়াম গ্রাহকেরা ব্যবহার করতে পারেন।

নিজেদের তৈরি সফটওয়্যার প্রকৌশলী এআই এজেন্টের বিষয়ে সারাহ ফ্রাইয়ার জানান, এ-এসডব্লিউই একজন সফটওয়্যার প্রকৌশলীর মতোই কাজ করবে। কাজ বুঝিয়ে দিলে নিজ থেকে কোড লেখার পাশাপাশি সফটওয়্যারের মাননিয়ন্ত্রণ, ত্রুটি শনাক্তসহ প্রকল্প-সম্পর্কিত নথিপত্র তৈরি করে দেবে এআই এজেন্টটি।

ওপেনএআইয়ের তৈরি এআই এজেন্ট প্রকৃতপক্ষে একটি ‘ফোর্স মাল্টিপ্লায়ার’ বা কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিকারী উপাদান হিসেবে কাজ করবে। এটি সফটওয়্যার প্রকৌশলীদের দলকে অনেক বেশি উৎপাদনশীল করে তুলতে পারে। তবে চলতি বছরের শুরুতে ওপেনএআইয়ের চালু করা ‘ডিপ রিসার্চ’ এজেন্টকে গবেষণা সহকারীর বিকল্প হিসেবে পরিচয় করানো হলেও এখনো তা পুরোপুরি সেই ভূমিকা পালন করতে পারছে না।

সূত্র: লাইভমিন্ট

সম্পর্কিত নিবন্ধ